বৃহস্পতিবার (২৬ মার্চ) বার্তা সংস্থা রয়টার্স এ তথ্য জানায়।
জরুরি অবস্থার মেয়াদ বাড়ানোর বিষয়টি নিয়ে স্পেনের সংসদে দীর্ঘ এক আলোচনা হয়।
সংসদে প্রধানমন্ত্রী পেদ্রো সানচেজ বলেন, ‘জরুরি অবস্থা জারির সময় বাড়ানো সহজ নয়। তবে আমি নিশ্চিত ভাইরাসটি প্রতিরোধে সামাজিক অন্তরণই এখন একমাত্র কার্যকর পদক্ষেপ। ’
করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে স্পেনে এখন পর্যন্ত ৩ হাজার ৬৪৭ জন প্রাণ হারিয়েছেন এবং আক্রান্ত হয়েছেন ৪৯ হাজার ৫১৫ জন। ইতালির পর মৃত্যুর দিক থেকে ভাইরাসটির উৎসস্থল চীনকে ছাড়িয়ে গেছে স্পেনও। প্রধানমন্ত্রী পেদ্রো সানচেজের স্ত্রী বেগোনা গোমেজ এবং উপ-প্রধানমন্ত্রী কারমেন ক্যালভোও করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন।
আক্রান্তদের সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছে দেশটির হাসপাতালগুলো। রাজধানী মাদ্রিদের একটি স্কেটিং রিংকে অস্থায়ী মর্গ হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। এছাড়া মাস্ক, স্ক্রাব, গ্লাভস ও ভেন্টিলেটরের মতো জরুরি প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সরঞ্জামের স্বল্পতায় রয়েছে দেশটি।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী সালভাদর ইলা জানান, চীন থেকে ৪৩২ মিলিয়ন ইউরো সমমূল্যের মাস্ক, গ্লাভস এবং টেস্টিং কিট আনতে যাচ্ছে স্পেন সরকার।
বাংলাদেশ সময়: ১৪১০ ঘণ্টা, মার্চ ২৬, ২০২০
এফএম