ঢাকা: চলছে বিজয়ের মাস ডিসেম্বর। দীর্ঘ নয় মাস যুদ্ধ করে এ মাসেই বাঙালি অর্জন করে কাঙ্ক্ষিত বিজয়, লাল-সবুজ পতাকা।
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে অনেকেই দেখে থাকবে এসব ভাস্কর্য। অনেক ভাস্কর্য নির্মাণের পেছনে রয়েছে স্বাধীনতা সংগ্রামের একেকটি বাস্তব প্রেক্ষাপট।
এমনই একটি ভাস্কর্য স্বোপার্জিত স্বাধীনতা।
স্বোপার্জিত স্বাধীনতা
ভাস্কর্যটি একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের একটি খণ্ডচিত্র। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি সড়কদ্বীপে অবস্থিত এ ভাস্কর্যটির নির্মাণকাজ শুরু হয় ১৯৮৭ সালের ১০ নভেম্বর। ভাস্কর শামীম সিকদার স্বাধীনতার স্মারক এ ভাস্কর্য নির্মাণ করেন। ১৯৮৮ সালের ২৫ মার্চ ভাস্কর্যটি উদ্বোধন করা হয়।
মূলভূমি থেকে ১৩ ফুট উচ্চতায় ১২ ফুট ৪ ইঞ্চি দৈর্ঘ্য ও ৮ ফুট ৪ ইঞ্চি প্রস্থের ভাস্কর্যটি দাঁড়িয়ে রয়েছে। সিমেন্ট, বালু, রড ও পাথর স্বোপার্জিত স্বাধীনতা ভাস্কর্যের উপকরণ।
প্রেক্ষাপট
বাংলাদেশের সবধরনের জাতীয় আন্দোলনের সঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সবসময়ই জড়িত। মুক্তিযুদ্ধ ও ভাষা আন্দোলনে বিশ্ববিদ্যালয়ের অসামান্য অর্জন ও অবদানের কথা মাথায় রেখে ভাস্কর্যটি নির্মাণ করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১০৪৫ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১২, ২০১৫
এসএমএন/এএ
** ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘অপরাজেয় বাংলা’
** অকুতোভয় সংশপ্তক
** চেতনার বিজয় ‘৭১’