জানো কি, বিশ্বের প্রায় সব মানুষের পক্ষে জিহ্বা দিয়ে হাতের কনুই স্পর্শ করা অসম্ভব। বিশ্বাস না হলে চেষ্টা করেই দেখো।
কুমির কিন্তু কখনো জিহ্বা বের করতে পারে না!
প্রায় সব প্রাণীর হৃদপিণ্ড বুকে থাকলেও চিংড়ি মাছের হৃদপিণ্ডের অবস্থান কিন্তু এর মাথায়।
শারীরিক গঠনের কারণে শুকর কখনও আকাশের দিকে তাকাতে পারে না!
তোমরা কি জানো, কানে এক ঘণ্টা হেডফোন চাপিয়ে রাখলে কানের অভ্যন্তরীণ ব্যাকটেরিয়ার সংখ্যা ৭০০ গুণ বেড়ে যায়!
খুব জোরে হাঁচি দেওয়ার ফলে মানুষের হাড় ভেঙে যেতে পারে। সুতরাং সাবধান!
আঙুলের ছাপের মতোই, প্রায় প্রত্যেক মানুষের জিহ্বার ছাপও আলাদা।
কিছু কিছু লিপস্টিক তৈরিতে মাছের আঁশ ব্যবহার করা হয়।
হাঙরই একমাত্র মাছ, যে কিনা দু’চোখের পাতা ফেলতে পারে।
উটপাখির চোখ নাকি এর মস্তিষ্কের চেয়েও বড়!
রয়েল বেঙ্গল টাইগারের শুধু লোমই ডোরা-কাটা নয়, এর ত্বকেও ডোরাকাটা বিদ্যমান।
মানুষের হাঁচির গতিবেগ ঘণ্টায় ১০০ মাইল পর্যন্ত হতে পারে।
বাংলাদেশ সময়: ১১৪২ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০১, ২০১৭
এনএইচটি/এএ