বুধবার (২২ নভেম্বর) এ বিষয়ে জারি করা রুলের রায় ঘোষণা করেন বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলাম ও বিচারপতি কে এম কামরুল কাদেরের হাইকোর্ট বেঞ্চ।
আদালতে রিট আবেদনকারীদের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মোহাম্মদ ছিদ্দিক উল্ল্যাহ মিয়া।
চুয়াডাঙ্গার প্রভাষক মো. বিলাল হোসাইন, শাহনাজ পারভীন ও এস এম জাহাঙ্গীর, কুড়িগ্রামের আলা উদ্দিন, সিরাজগঞ্জের সহিদুল্লাহসহ ৪৪ জন রিটটি দায়ের করেন।
পরে এক বিজ্ঞপ্তিতে আইনজীবী মোহাম্মদ ছিদ্দিক উল্ল্যাহ মিয়া জানান, শিক্ষা মন্ত্রণালয় বেসরকারি এমপিওভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের (স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহ) শিক্ষক ও কর্মচারীদের বেতন ভাতাদির সরকারি অংশ প্রদান এবং জনবল কাঠামো সম্পর্কিত নির্দেশিকা অনুযায়ী বেতন প্রদান করে থাকে। এই নীতিমালায় এমপিওভুক্তির সকল শর্তের কথা বলা হয়েছে। কেবলমাত্র ওই সকল শর্তপূরণ করলেই কর্তৃপক্ষ এমপিও দিয়ে থাকে।
রিট আবেদনকারীরা এমপিওভুক্তির শর্ত পূর্ণ করলেও তাদের এমপিওভুক্ত করা হয়নি, যদিও রিটকারীদের প্রতিষ্ঠানের সবাই এমপিও সুবিধা পাচ্ছিলেন। ভুক্তভোগী শিক্ষকরা বিভিন্ন দপ্তরে যোগাযোগ করে এমপিও না পেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করেন। ওই রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে চলতি বছরের ২ মে হাইকোর্ট রুল জারি করেন। ওই রুলের চূড়ান্ত শুনানি শেষে বুধবার রায় ঘোষণা করেন উচ্চ আদালত।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৫৪ ঘণ্টা, নভেম্বর ২২, ২০১৭
ইএস/এমজেএফ