ঢাকা, শুক্রবার, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ২০ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

আইন ও আদালত

খালেদার পরবর্তী যুক্তিতর্ক ১০ ও ১১ জানুয়ারি

স্টাফ করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ০৯৪৩ ঘণ্টা, জানুয়ারি ৪, ২০১৮
খালেদার পরবর্তী যুক্তিতর্ক ১০ ও ১১ জানুয়ারি আদালতে হাজিরা দিয়ে বাসায় ফেরার পথে খালেদা জিয়া। ছবি: জিএম মুজিবুর/বাংলানিউজ

ঢাকা: জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় বৃহস্পতিবার (০৪ জানুয়ারি) বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার পক্ষে সপ্তমদিনের মতো যুক্তিতর্ক শেষ হয়েছে। নতুন করে বুধ ও বৃহস্পতিবার (১০ ও ১১ জানুয়ারি) ফের যুক্তিতর্কের দিন ধার্য করেছেন আদালত। 

এর আগে বৃহস্পতিবার বেলা ১১টা ৩৫ মিনিটের দিকে খালেদা জিয়া আদালতে যান। রাজধানীর বকশিবাজারে কারা অধিদফতরের প্যারেড মাঠে স্থাপিত ঢাকার বিশেষ জজ ড. মো. আখতারুজ্জামানের আদালতে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করেন আইনজীবীরা।

 

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতির মামলায় খালেদা জিয়ার পক্ষে সপ্তমদিনের মতো যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করেন অ্যাডভোকেট এ জে মোহাম্মদ আলী।  

এর আগে অ্যাডভোকেট আব্দুর রেজ্জাক খান ও অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ করেন।

আরও পড়ুন>>
** 
আদালতে খালেদা 

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় খালেদা জিয়াসহ মোট আসামি ছয়জন। অপর পাঁচ আসামি হলেন- বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান ও খালেদার বড় ছেলে তারেক রহমান, মাগুরার সাবেক এমপি কাজী সালিমুল হক কামাল ওরফে ইকোনো কামাল, ব্যবসায়ী শরফুদ্দিন আহমেদ, তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সাবেক সচিব ড. কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী এবং প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ভাগ্নে মমিনুর রহমান।

আসামিদের মধ্যে ড. কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী ও মমিনুর রহমান মামলার শুরু থেকেই পলাতক। বাকিরা জামিনে রয়েছেন।  

এ মামলায় সাক্ষ্য দিয়েছেন মোট ৩২ জন। জামিনে থাকা অন্য দুই আসামি জিয়াউল ইসলাম মুন্না ও মনিরুল ইসলাম খান আত্মপক্ষ সমর্থন করে আদালতে লিখিত বক্তব্য জমা দিয়েছেন। হারিছ চৌধুরী মামলার শুরু থেকেই পলাতক।

এতিমদের জন্য বিদেশ থেকে আসা ২ কোটি ১০ লাখ ৭১ হাজার ৬৭১ টাকা আত্মসাৎ করার অভিযোগে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে জিয়া অরফানেজ মামলাটি করে দুদক।  

২০০৮ সালের ৩ জুলাই রমনা থানায় মামলাটি করা হয়। ২০০৯ সালের ৫ আগস্ট আসামিদের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে দুদক।

বাংলাদেশ সময়: ১৫৩৮ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৪, ২০১৭
এমআই/এএম/এমএ/

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।