বুধবার (০৯ জানুয়ারি) বিচারপতি এ কে এম আবদুল হাকিম ও বিচারপতি ফাতেমা নজীবের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ দিন ধার্য করেন।
আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল হারুন-অর রশীদ।
২০১৩ সালের ২৭ জুন ঢাকার দ্রুতবিচার ট্রাইব্যুনাল-১ এ বিচারক মো. শাহেদ নূর উদ্দিন নয়জনের যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড দেন। সেই সঙ্গে প্রত্যেক আসামিকে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা অনাদায়ে আরও একবছর কারাদণ্ড দেন।
যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হচ্ছেন- আসিফ ইমরান, আসিফ ইমতিয়াজ বুলু, কাজী মুরাদ, কামরুল ইসলাম আপন, সিদ্দিকুর রহমান মিয়া, রাজিব হোসেন মনা, আসাদ বিন কাদির, আবু তাহের মর্তুজাওরফে এ্যাপলো ও তামজিদ হোসেন বাবু।
২০০৫ সালের ১৭ নভেম্বর সন্ত্রাসীরা সমকালের ফরিদপুর ব্যুরো অফিসে ঢুকে সাংবাদিক গৌতমকে নির্মমভাবে গলায় রশি পেঁচিয়ে শ্বাসরোধে হত্যা করে। ওইদিনই সমকাল পত্রিকার পক্ষে বাদী হয়ে ফরিদপুর কোতোয়ালী থানায় একটি হত্যা মামলা করেন সমকালের জেলা প্রতিনিধি হাসানউজ্জামান।
২০০৬ সালের ২৮ আগস্ট সাংবাদিক গৌতম দাস হত্যা মামলাটি চাঞ্চল্যকর বিবেচনা করে ফরিদপুরের আদালত থেকে ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে স্থানান্তর করা হয়।
পরে বিচার কার্যক্রম শেষে ২০১৩ সালের ২৭ জুন রায় ঘোষণা করেন। এ রায়ের বিরুদ্ধে আসামিরা হাইকোর্টে আপিল করেন।
বাংলাদেশ সময়: ২১৪৮ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৯, ২০১৯
ইএস/এমএ