বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট) রাজধানীর ধানমণ্ডিতে সংস্থাটির কার্যালয়ে তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করেন সংস্থার জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা সানাউল হক। এটি তদন্ত সংস্থার ৭৪তম প্রতিবেদন।
এ মামলায় মোট আসামি ১৫ জন। বাকী ১০ জন পলাতক থাকায় তাদের নাম প্রকাশ করা হয়নি।
গ্রেফতার ৫ জন হলেন, গিয়াস উদ্দিন খান (৭৭) , সৈয়দ বদিউর রহমান ওরফে বনু মিয়া (৭০), উমেদ আলী (৮৭), আবু ছিদ্দিক (৭৫), আব্দুল খালেক (৬২)। এরা তৎকালীন রাজাকার বাহিনীর সদস্য ছিলো।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, আসামিদের বিরুদ্ধে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ চলাকলীন লুটপাট, অগ্নিসংযোগ, অপহরণ, আটক, নির্যাতন, ধর্ষণ, হত্যা ও গণহত্যার ৭টি অভিযোগ আনা হয়েছে। এর মধ্যে সর্বমোট নিহত- ১৩০, আহত ২০/২৫জন, ধর্ষিত একজন, ২৫/৩০টি বাড়িতে অগ্নিসংযোগ ও লুটপাটের অভিযোগ রয়েছে।
এ মামলায় ২০১৭ সালের ৬ আগস্ট থেকে তদন্ত শুরু হয়। চার খণ্ডে মোট ৩৯০ পৃষ্ঠার তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়।
আসামিদের মধ্যে গিয়াস জামায়াতের সমর্থক, বনু মিয়া ও খালেক আওয়ামী লীগের সমর্থক, বাকী দু’জনের রাজনৈতিক পরিচয় পাওয়া যায়নি।
বাংলাদেশ সময়: ১২৪৯ ঘণ্টা, আগস্ট ২২,২০১৯
ইএস/এসএইচ