শনিবার (১৩ জানুয়ারি) স্থানীয় সময় সকাল সাড়ে ১১টায় দূতাবাসের সামনে র্যালি ও আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
র্যালিতে জাতিসংঘ এবং জেনেভাতে অবস্থিত বিশেষায়িত সংস্থায় কর্মরত বাংলাদেশি নাগরিকসহ প্রবাসীরা অংশগ্রহণ করে।
জেনেভাস্থ জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি এবং সুইজারল্যান্ডে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. শামীম আহসান ও দূতাবাস কর্মীরা ভাষণটির তাৎপর্য তুলে ধরেন।
রাষ্ট্রদূত আহসান বলেন, বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণ আবহমানকালের বাঙালির সবচেয়ে সাহসী উচ্চারণ। এ ভাষণ জাগরণের এক বিশুদ্ধতম সঙ্গীত, যা সময়ের পরিসীমায় কালোত্তীর্ণ। এ ভাষণ ছিল মুক্তির গান, যার কথামালা, বাক্যবিন্যাস, উপমা ও উচ্চারণ গণমানুষের অন্তরকে অতি সহজেই স্পর্শ করেছিল। মুক্তিপিপাসু বাঙালির মনে স্বাধীনতার বাসনাকে জাগ্রত করেছিল। তাই, ইউনেস্কোর এই স্বীকৃতি বাঙালির জন্য গৌরবের।
এসময় বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণের রেকর্ডের নির্বাচিত অংশও বাজিয়ে শোনানো হয়।
বাংলাদেশ সময়: ২০২৮ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৩, ২০১৮
আরআর