তিনি বলেন, আমার ব্যক্তিগত ফিলিং এখানে কোনো নাশকতার ঘটনা ঘটেনি, নাশকতার কিছু নেই। তবে ফায়ার সার্ভিসের সঙ্গে যৌথভাবে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে, আগামীকাল থেকে অনুসন্ধান চলবে।
যারা ফায়ার সার্ভিসের গাফিলতির কথা বলছেন, তারা সব হারিয়েছেন। তাই তাদের আমি দোষ দিচ্ছি না। রাত থেকে ফায়ার সার্ভিসের প্রায় ১’শ কর্মী জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চেষ্টা করে যাচ্ছে।
আগুনের বিষয়ে তিনি বলেন, ফায়ার সার্ভিসের কর্মীদের সঙ্গে কথা হয়েছে, তারা কনফিডেন্ট আগুন আর ছড়াবে না। ভেতরে স্পট ফায়ার আছে সেখান থেকেও আর আগুন ছড়ানোর সুযোগ নেই। বর্তমানে ধোঁয়া রয়েছে, তাও নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে।
ধ্বংসস্তুপ সরানোর জন্য সিটি করপোরেশনের ইক্যুইপমেন্ট আনা হচ্ছে, এছাড়া আমরা সরাসরি সেনাবাহিনীর কাছেও ইক্যুইপমেন্ট চাইবো। প্রয়োজনে এর বাইরেও চাওয়া হবে। ইক্যুইপমেন্টের ব্যবস্থা হলেই ধ্বংসস্তুপ সরানোর কাজ শুরু হবে। আর এ কাজের নেতৃত্বে থাকবে ফায়ার সার্ভিস।
সিটি করপোরেশনের কয়েকশ’ ঝুঁকিপূর্ণ ভবন রয়েছে উল্লেখ করে মেয়র বলেন, এগুলো ইচ্ছে করলেই তো সরানো যায় না। যেমন কারওয়ান বাজারে একটা বিল্ডিং রয়েছে খুবই ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায়। এটা কালই (বুধবার) ধসে পড়তে পারে। তালতলাতে আরেকটা ঝুঁকিপূর্ণ ভবন আছে। তবে আমরা সামনের দিকে অনেক বেশি সচেতন হবো সেটা প্রত্যাশা করি।
বাংলাদেশ সময়: ২০১৫ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৩, ২০১৭
পিএম/ওএইচ/আরআই