ফরমে দোকান নম্বর, নাম, মালিকের নাম, পণ্যের বিবরণ ও নিজ প্রতিষ্ঠানের ক্ষতির পরিমাণ সম্পর্কে তথ্য দিয়ে তা মালিক সমিতির কাছে জমা দিতে বলা হয়েছে।
শুক্রবার (৬ জানুয়ারি) দুপুর থেকে ক্ষতিপূরণ জানার এ ফরম বিতরণ শুরু হয়।
গুলশান-১ কাঁচাবাজার ব্যবসায়ী মালিক সমবায় সমিতির চেয়ারম্যান শের মোহাম্মদ বাংলানিউজকে বলেন, এ অগ্নিকাণ্ডে মার্কেটের সব ব্যবসায়ীর কোটি কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। তবে সঠিক হিসাব জানা নেই। আমরা ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জানতে এ ব্যবস্থা চালু করেছি। এটা জমা দেওয়া হবে ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের কাছে।
সরেজমিন গিয়ে দেখা যায়, ধসে পড়া মার্কেটটি ভেঙে সরানোর জন্য কাজ করছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) কর্মীরা। ব্যবসায়ীরাও সহযোগিতা করছেন তাদের।
এদিকে ধসে পড়া ভবনের ভেতরে সম্পূর্ণভাবে এখনও আগুন নেভেনি। সেজন্য ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা কিছুক্ষণ পর পর পানি দেওয়া অব্যাহত রেখেছেন।
ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্স বারিধারা স্টেশনের পরিদর্শক মো. মিরন মিয়া বাংলানিউজকে বলেন, ভবনটি ধসে পড়ে 'প্যান কেক' আকৃতির হয়ে আছে। ধ্বংসস্তূপ না সরানো পর্যন্ত আমরা কাজ করছি। ভেতরে এখন ছোট ছোট স্মোক ফায়ার আছে, এসব জায়গায় পানি যাচ্ছে না। কারণ অনেক দাহ্য পদার্থ ও প্লাস্টিক রয়েছে। তবে যেখানেই ধোঁয়া দেখা যাচ্ছে সেখানেই আমরা পানি দিচ্ছি।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৪৮ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৬, ২০১৭
এসজেএ/এএ