শুক্রবার (৩ জানুয়ারি) সকালে সদর উপজেলার দত্তপাড়া দারুল উলুম ইসলামিয়া একাডেমির টয়লেট থেকে ওই ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
ইমন দত্তপাড়া ইউনিয়নের বঙ্গেশপুর গ্রামের মৃত আবুল হোসেনের ছেলে ও মাদ্রাসার দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্র।
মাদ্রাসার পরিচালক মাহমুদুল হাসান বাংলানিউজকে বলেন, ইমন মাদ্রাসায় পড়তে চায়নি। তবুও চারদিন আগে তার মা জোর করে ভর্তি করিয়েছেন। শুক্রবার সকালে ফজর নামাজ পড়ে ইমন সবার সঙ্গে নাস্তা করেছিল। এরপরে সে টয়লেটে গিয়ে ভেন্টিলেটরের সঙ্গে রশি ঝুলিয়ে গলায় ফাঁস দেয়। মাদ্রাসার বাবুর্চি ভেন্টিলেটরের সঙ্গে রশি দেখে চিৎকার করে। পরে শিক্ষকরা গিয়ে টয়লেটের দরজা ভেঙে মুমূর্ষু অবস্থায় ইমনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
লক্ষ্মীপুর সদর মডেল থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আবদুল আলিম বলেন, খবর পেয়ে হাসপাতাল গিয়েছি। ছাত্রের পরিবার থেকে অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৩৩ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৩, ২০২০
এসআর/ওএইচ/