ঢাকা, রবিবার, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ২২ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

জাতীয়

আইইউবিএটির বিজয় দিবস উদযাপন

নিউজ ডেস্ক | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৪৪৩ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১৬, ২০২০
আইইউবিএটির বিজয় দিবস উদযাপন আইইউবিএটির বিজয় দিবস উদযাপন

ঢাকা: বিনম্র শ্রদ্ধা ও জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের নানাভাবে স্মরণের মধ্য দিয়ে মহান বিজয় দিবস উদযাপন করেছে ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস এগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজি (আইইউবিএটি)।

বুধবার (১৬ ডিসেম্বর) সকাল ৬টায় আইইউবিএটির ক্যাম্পাসে জাতীয় পতাকা উত্তোলন এবং জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশনের মধ্য দিয়ে বিজয় দিবসের কর্মসূচি শুরু হয়।

পরে মহান মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে ১ মিনিট নিরবতা পালন ও বিশেষ দোয়া প্রার্থনা করা হয়।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার অধ্যাপক মো. লুৎফর রহমান ও পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ড. মো. জাহিদ হোসেন (অব.) সহ অন্যান্য শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।

মহান বিজয় দিবস উদযাপন উপলক্ষে মঙ্গলবার (১৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা থেকে আইইউবিএটি ক্যাম্পাসে মনোরম আলোকসজ্জা করা হয় যা বুধবার (১৬ ডিসেম্বর) রাতেও থাকবে।  

এছাড়াও নতুন প্রজন্মের কাছে মুক্তিযুদ্ধের ঘটনা তুলে ধরতে বুধবার সকাল নয়টায় এক ভার্চ্যুয়াল আলোচনার আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে মহান মুক্তিযুদ্ধে বীর শহীদের প্রতি শ্রদ্ধা ও সবাইকে বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা জানিয়ে সুচনা বক্তব্যে আইইউবিএটির উপাচার্য অধ্যাপক ড. আব্দুর রব বলেন, মহান বিজয় দিবস বাঙ্গালী জাতীর সর্বশ্রেষ্ঠ দিন। বহু সংগ্রাম, তাজা রক্ত, অনেক তাজা প্রাণ, মা-বোনদের সম্ভ্রমহানী এবং সঠিক নেতৃত্বের মাধ্যমে বাঙালি জাতি পায় প্রিয় স্বাধীনতা। স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি ও হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে এই দেশে উদিত হয়েছিল নতুন এক সূর্য।  

২০২০ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী এবং সামনের বছর ২০২১ সালে স্বাধীনতা অর্জনের সুবর্ণজয়ন্তী উল্লেখ করে তিনি বলেন জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ ও ডিজিটাল প্রযুক্তির সর্বোত্তম ব্যবহারের মাধ্যমে জাতীয় সমৃদ্ধি অর্জন করতে হবে।  

তিনি আরও বলেন, আমাদের শিক্ষার্থীসহ নতুন প্রজন্মের কাছে মুক্তিযুদ্ধের ঘটনা তুলে ধরতে আইইউবিএটিতে ‘ফ্রিডম ইজ লাইফ’ নামে একটি মুক্তিযুদ্ধ কর্নার রয়েছে। তাতে সাজানো রয়েছে মুক্তিযুদ্ধের অনেক বই। মুক্তিযুদ্ধের বিভিন্ন দিক নিয়ে ২০০টি রিপোর্ট ও জার্নাল আছে। এ সময় তিনি বেঁচে থাকা সব বীর মুক্তিযোদ্ধাদের দির্ঘায়ু কামনা করেন।


আইইউবিএটির উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. হামিদা আখতার বেগমের সভাপতিত্বে অলোচনা অনুষ্ঠানে শিক্ষক, শিক্ষার্থী, অ্যালামনাই এবং কর্মকর্তা-কর্মচারীরা অংশ নেন।  

বাংলাদেশ সময়: ১৪৪০ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১৬, ২০২০
এমআরএ 

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।