ঢাকা: জিয়াউর রহমান নিজেও বঙ্গবন্ধুকে অস্বীকার করেননি। কিন্তু তার সহধর্মিনী বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে, বাংলাদেশের বিরুদ্ধে, মহান মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে এবং মুক্তিযুদ্ধ বিরোধীদের পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন।
রোববার বিকেল ৩টায় সুপ্রিমকোর্ট বার সমিতি অডিটোরিয়ামে বাংলাদেশ ন্যাশনাল এ্যালায়েন্স (বিএনএ) আয়োজিত ‘বঙ্গবন্দুর’র ৭ মার্চের ভাষণ ও আমাদের স্বাধীনতা’ শীর্ষক এক আলোচনা অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন।
এ সময় ঐতিহাসিক ৭ মার্চ নিয়ে অনুষ্ঠান আয়োজন করায় ব্যারিস্টার নাজমুল হুদাকে ধন্যবাদ জানান তিনি।
একই অনুষ্ঠানে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী রাশেদ খান মেনন বিশেষ অতিথির বক্তৃতায় বলেন, যারা শহীদদের সংখ্যা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেন, তাদের বাংলাদেশে থাকার অধিকার নই।
বিএনএ চেয়ারম্যান ও তৃণমূল বিএনপি’র আহ্বায়ক ব্যারিস্টার নাজমুল হুদা মূল প্রবন্ধে বলেন, ‘১৯৭১ সালের ৭ মার্চের ভাষণ ছিল একটি জাতি-রাষ্ট্রের জন্মের ঘোষাণাকাল, এক যুগ-সন্ধিক্ষণ। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণই মূলত বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা!
মূল প্রবন্ধ’র উপর আলোচনা করেন প্রধান বক্তা বিএনএ-এর কো-চেয়ারম্যান এবং বাংলাদেশ লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির চেয়ারম্যান ও সাবেক মন্ত্রী এম. নাজিমউদ্দীন আল-আজাদ।
বাংলাদেশ সময়: ২০০৪ ঘণ্টা, ২০০৪ ঘণ্টা, মার্চ ৬, ২০১৫
জেডএম/