বহুকৃষ্টির দেশ কানাডার এই মন্ত্রী বলেছেন, স্কিলড ও ট্রেড স্কিলড ক্যাটাগরিসহ অন্যান্য ক্যাটাগরিতে আগামী তিন বছরে প্রায় ১০ লাখ মানুষ বৈধভাবে কানাডায় অভিবাসনের সুযোগ পাবে।
এ বিষয়ে দক্ষ ও অভিজ্ঞ আন্তর্জাতিক অভিবাসন আইন বিশেষজ্ঞ এবং বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী আলহাজ্ব শেখ সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, সি.আর.এস পয়েন্টের নিম্নমুখী স্কোরের প্রবণতা দেখে বুঝা যায়, ২০১৮ সালে সবচেয়ে কম IELTS দিয়েও কানাডায় ইমিগ্রেশন করার সুযোগ পাওয়া যাবে এবং যেহেতু কানাডা সরকারের ইমিগ্রেশন লক্ষ্যমাত্রা অনেক উঁচুতে, তাই নতুন বছরে অনেক ঘন ঘন ড্র হবার সম্ভাবনা রয়েছে।
সঠিক নিয়মে আবেদন করলে ১ বছরের মধ্যেই কানাডার নাগরিকত্ব পাওয়া সম্ভব। এই সুযোগ নিতে চাইলে আবেদন করতে হবে এক্সপ্রেস এন্ট্রি প্রোগ্রামে। গত ১৫ নভেম্বর ২০১৭ সালে ড্র তে ২৭৫০ জন আই.টি.এ পেয়ে গেছে। সি.আর.এস পয়েন্টের নিম্নমুখী হার দেখে বুঝা যায়, আগামীতে আরও সুযোগ আসবে দক্ষ লোকজনের জন্য। এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে যে কেউ একজন দক্ষ ইমিগ্রেশন আইনজীবীর সহায়তায় জেনে নিতে পারেন প্রকৃত যোগ্যতা আছে কিনা? সঠিক পরিকল্পনা ও পদক্ষেপ গ্রহণ করার মাধ্যমে আপনি বা আপনারা গ্রহণ করতে পারেন স্বপ্নের কানাডার স্থায়ী নাগরিকত্ব।
মনে রাখতে হবে, কানাডা সরকার ‘প্রথম যে আসবে তাকে আগে সার্ভিস দেয়া হবে” পলিসিতে কাজ করে। বিল সি-৬ অনুযায়ী, নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করতে যোগ্য হতে স্থায়ী বাসিন্দা হিসেবে কানাডায় পাঁচ বছরের মধ্যে তিন বছর বসবাস করতে হবে, যেটি এর আগে ছিলো ছয় বছরের মধ্যে চার বছর থাকার নিয়ম। এছাড়া কানাডায় যারা অস্থায়ী স্ট্যাটাসে ছিল, যেমন- ওয়ার্ক এবং স্টাডি পারমিট, তারাও তাদের কানাডায় বসবাসের সময়টুকু তিন বছরের মেয়াদের একটি অংশ হিসেবে গণনা করতে সক্ষম হবে।
কানাডা ইমিগ্রেশনের জন্য আবেদন করতে মূলত প্রয়োজন হয় একটি পূর্ণাঙ্গ বায়োডাটা, পরিবারের তথ্য, একাডেমিক সার্টিফিকেট, আই.ই.এল.টি.এস, ই.সি.এ সার্টিফিকেট, চাকরির অভিঙ্গতার প্রমাণপত্র, ব্যাংক স্টেটমেন্ট, মেডিকেল সার্টিফিকেট, পুলিশ ক্লিয়ারেন্সসহ আরো কিছু প্রয়োজনীয় কাগজপত্র।
মূলত আবেদন করার পুরো প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হয় অনলাইনের মাধ্যমে। প্রথমে যোগ্যতা আছে কিনা তা নিরুপন করা হয়, অতপর প্রোফাইল তৈরি করে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কাগজপত্র দাখিল করে ড্র এর জন্য অপেক্ষা করতে হয়। কিছু প্রোগ্রামের জন্য জব অফারের প্রয়োজন পড়ে, এই সময়ের মধ্যে জব অফারও ম্যানেজ করতে হয়। অতপর ই.টি.এ ও আই.টি.এ পরে মেডিকেল ও ভিসার জন্য ফাইনালি প্রসেস করতে হয়। নির্ভুলভাবে প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করার মধ্যেই সফলতা নির্ভর করে। তাই একজন দক্ষ ইমিগ্রেশন আইনজীবীর সহায়তায় ফাইলটি প্রসেস করলে ভুল হবার সম্ভাবনা থাকে না।
সংশোধিত নিয়মে পি.এন.পি, এক্সপ্রেস এন্ট্রি, এফ.এস.ডাব্লিও.পি, এফএসটিপি, কিউএসডাব্লিউপি, এআইএনপি, এসআইএনপি, এমপিএনপি, এনএসএনপি, বিসিএনপি, ওআইএনপি, কেয়ারগিভার, ফ্যামিলি স্পন্সরশিপসহ নতুন নতুন বিভিন্ন প্রোগ্রামে সহজ নিয়মে পেশাজীবীদের ইমিগ্রেশন প্রাপ্ত হবার সুযোগ রয়েছে।
কানাডা সরকার পরিচালিত বিভিন্ন প্রোগ্রামের মধ্যে আবেদনকারীরা যার যার যোগ্যতা অনুযায়ী আবেদন করতে পারবেন:-
লো স্কিল্ড ট্রেড প্রোগ্রাম
অতি সম্প্রতি কানাডার প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা মতে, আগামী তিন বছরে এই প্রোগ্রামসহ অন্যান্য প্রোগ্রামে প্রায় ১০ লাখ লোক কানাডায় কাজ করার সুযোগ পাবে। তবে যেহেতু কানাডায় লো স্কিল্ড কাজের সুযোগ বেশী এবং প্রচুর লোক প্রয়োজন হয়, সুতরাং শুধু এই ক্যাটাগরিতেই সর্বাধিক সংখ্যক মানুষ অভিবাসনের সুযোগ পাবে। এটি একটি নিশ্চিত প্রোগ্রাম। এই প্রোগ্রামে আবেদন করতে আবেদনকারীদের IELTS এর প্রয়োজন পড়বে না। শুধু শিক্ষাগত যোগ্যতা এস.এস.সি পাশ এবং সংশ্লিষ্ট কাজের ট্রেড স্কিল সার্টিফিকেট থাকলেই হবে। তবে আবেদনকারীদের বয়স ৩৯ বছরের মধ্যে হতে হবে।
প্রচলিত স্কিল্ড প্রোগ্রামের আওতায় রয়েছে:
১। এক্সপ্রেস এন্ট্রি
আমেরিকার সরকার এইচ ওয়ান বি ভিসা নিয়ে কড়াকড়ি আরোপ করার পর, বিপুল সংখ্যক দক্ষ ও যোগ্য পেশাজীবীর ওয়েলফেয়ার দেশগুলোতে মাইগ্রেশনের শেষ ভরসাস্থল এখন কানাডার এক্সপ্রেস এন্ট্রি । প্রোগ্রামটি মূলত তিনটি ক্যাটাগরিতে বিভক্ত, তা হলো:- ১। ফেডারেল স্কিল ওয়ার্কার ২। ফেডারেল স্কিল ট্রেডার ৩।
কানাডিয়ান এক্সপেরিয়েন্স ক্লাস। এখানে প্রফেশনের কোন ধরা বাঁধা লিস্ট নেই, নেই কোন কোটা সিস্টেম। মিনিমাম ৬.৫ আই.ই.এল.টি.এস স্কোর থাকলেই এই প্রোগ্রামে আবেদন করা যায়।
২। প্রভিন্সশনাল নমিনি প্রোগ্র্যাম (পি.এন.পি)
কানাডার মোট ১১ টা প্রোভিন্স ইমিগ্রেশন করার জন্য আবেদনকারীদের নমিনেশন দিতে পারে। একেক প্রভিন্স একেক সময়ে তাদের প্রোগ্রাম উন্মুক্ত করে দেয়। সাধারণত প্রভিন্সশনাল প্রোগ্রাম এর শর্তগুলো আলাদা হয়। যোগ্য আবেদনকারীদের তাদের যোগ্যতা অনুযায়ী আবেদন করা উচিত। তবে এ ক্ষেত্রে লক্ষ্য রাখতে হয়, প্রোগ্রামের সময়কাল সম্পর্কে। অনেক শর্তই এ ক্ষেত্রে শীথিলযোগ্য, আবার কিছু কিছু নতুন শর্তও আরোপ করতে দেখা যায়।
ক। ব্রিটিশ কলম্বিয়া প্রভিন্সশনাল প্রোগ্রাম
আই.ই.এল.টি.এস এ ৫.৫ সহ ২ বছরের কাজের অভিজ্ঞতা সম্পন্ন ব্যক্তিরা শুধু গ্র্যাজুয়েশন ডিগ্রি থাকলেই কানাডার অন্যতম সুন্দর এই প্রদেশে আবেদন করতে পারেন। ব্রিটিশ কলম্বিয়া প্রভিন্সশনাল প্রোগ্রাম, যা চারটি ক্যাটাগরিতে বিভক্ত, এক্সপ্রেস এন্ট্রি বি.সি-স্কিল ওয়ার্কার ও ইন্টারন্যাশনাল গ্র্যাজুয়েট এবং স্কিল ইমিগ্রেশন: স্কিল ওয়ার্কার ও এন্ট্রি লেভেল সেমি স্কিল। সর্বশেষ ড্রতে ৩৭৭ জন নমিনেশন পেয়েছে শুধু এই প্রোভিন্স থেকে।
খ. সাসকাচুয়ান ইমিগ্র্যান্ট নমিনি প্রোগ্রাম
কানাডার অন্যতম সেরা এবং উন্নত প্রদেশ সাসকাচুয়ান এ বর্তমানে সুযোগ আছে কিছু বিশেষ পেশাজীবীর জন্য খুব সহজ শর্ত পূরণ করে আবেদন করার এবং দ্রুততম সময়ে সপরিবারে ইমিগ্রেশন ভিসা পাওয়ার।
আপনি যদি নিচের কোনো একটি পেশার অন্তর্ভুক্ত হয়ে থাকেন, তাহলে দেরি না করে দ্রুত ফাইল প্রসেস করুনঃ
- কম্পিউটার বা ইনফরমেশন সিস্টেম ইঞ্জিনিয়ার / অ্যানালিস্ট,
- সিভিল ইঞ্জিনিয়ার
- মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার
- এনজিও কর্মকর্তা / সোশ্যাল ওয়ার্কার / প্রজেক্ট ম্যানেজার
- কৃষি ব্যবস্থাপক / কৃষি কর্মকর্তা
- সাপ্লাই চেন / পারচেজ ম্যানেজার
গ. অন্টেরিও ইমিগ্র্যান্ট নমিনি প্রোগ্রাম
কানাডায় যারা পড়াশুনা করেছে, যাদের কানাডায় চাকরি করার যোগ্যতা রয়েছে, যাদের কানাডা থেকে চাকরির অফার রয়েছে, অথবা যারা ব্যবসা করতে ইচ্ছুক তারাই এই নির্দিষ্ট প্রভিন্সে আবেদন করে স্থায়ী হতে পারেন।
আবেদন করার ডেটলাইন: প্রোফাইল তৈরি করার পর মাত্র ১৪ দিন সময় থাকে যে কোন স্কিমে আবেদন শেষ করার।
ঘ. নভো স্কশিয়া নমিনি প্রোগ্রাম
২০১৫ সালের পর বহু কাঙ্খিত এই প্রোগ্রামটি আগামী সপ্তাহের যে কোন দিন চালু হতে পারে। ফিন্যানশিয়াল একাউন্টস, এডমিন অফিসার, সিভিল ইঞ্জিনিয়ার, কম্পিউটারে দক্ষ ব্যক্তি, নার্স, এনজিও কর্মীরা সহজেই আবেদন করতে পারবেন।
ঙ. আটলান্টিক ইমিগ্রেশন পাইলট প্রোগ্রাম
মার্চ ২০১৭ থেকে তিনটি ক্যাটাগরিতে আটলান্টিক ইমিগ্রেশন পাইলট প্রোগ্রাম চালু হয়েছে। এর আওতায় দীর্ঘদিন কানাডায় কাজ করার সুযোগ পাওয়া যায়। যেহেতু প্রোগ্রামটিতে জব অফার থাকে তাই অনেকের পছন্দনীয় প্রোগ্রাম এটি। ২০০০ ফ্যামিলি ২০১৭ সালে এই সুযোগটি পাবে বলে আটলান্টিক সরকার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
চ. কুইবেক ইমিগ্রেশন
কুইবেক কানাডার একটি প্রোভিন্স হলেও এর ইমিগ্রেশন প্রক্রিয়া আলাদা ও স্বতন্ত্র। শুধু ২০১৮ সালে সরকারের পরিকল্পনা ৫১,০০০/- নতুন ইমিগ্র্যান্ট নেয়া। বছরের যে কোন সময় নির্দিষ্ট কোটা উল্লেখ করে তাদের প্রোগ্রাম ঘোষণা দেয়া হয়। সাধারণত এই প্রোভিন্সের শর্ত বা যোগ্যতা অনেক সহজ ও শীথিলযোগ্য থাকে। কুইবেক এর প্রোগ্রামগুলো মূলত তিনটি ক্যাটাগরিতে হয়ে থাকে, যেমন:১. কুইবেক স্কিল ওয়ার্কার প্রোগ্রাম ২। এন্টারপ্রেনার প্রোগ্রাম ৩। কুইবেক এক্সপেরিন্স ক্লাস। প্রতিটি প্রোগ্রাম এর নিজস্ব শর্তাবলী রয়েছে। প্রয়োজন ও যোগ্যতা অনুযায়ী ভালো কোন আইনজীবীর পরামর্শ নিয়ে আপনারা আবেদন করতে পারেন।
ছ. আলবার্টা ইমিগ্র্যান্ট নমিনি প্রোগ্রাম:
• গ্র্যাজুয়েশন/ডিপ্লোমা
• ১ বছরের সংশ্লিষ্ট কাজের অভিজ্ঞতা
• আই.ই.এল.টি.এস ৫।
মিনিমাম এই যোগ্যতা রয়েছে এমন কম্পিউটার নেটওয়ার্ক টেকনিশিয়ান, সফটওয়ার ইঞ্জিনিয়ার, কম্পিউটার প্রোগ্রামার, নার্স, রেস্টুরেন্ট ম্যানেজার, সেলসম্যান, হেলথকেয়ার ম্যানেজার, একাউনটেন্ট পেশার লোকজন এখন তৈরি হোন আবেদনের জন্য। জানুয়ারি ২০১৮ সালে আপনাদের জন্য উন্মুক্ত হচ্ছে প্রোগ্রামটি।
জ. Family Immigration
ফ্যামিলি Sponsorship এর আওতায় কানাডায় ইমিগ্রেশন সবচেয়ে সহজ ও দ্রুত হয়। তবে যাদের নিকট আত্মীয় নেই তারা এই সুযোগ পাবে না।
Caregivers Programme
এই প্রোগ্রামের মাধ্যমে সর্বোচ্চ ৬ মাসের মধ্যে পরিবারসহ কানাডায় স্থায়ী হোন । শুধু Certified নার্সরা আবেদন করতে পারবে। অন্যসব প্রচলিত প্রোগ্রামের মতো ৬৭ পয়েন্ট বা CRS ১২০০ পয়েন্টের প্রয়োজন নেই। নার্সিংয়ে যাদের ডিপ্লোমা বা BSc (Nurse) রয়েছে এবং নুন্যতম IELTS-5 আছে, তারাই সরাসরি আবেদন করে চাকরিসহ কানাডায় যাবার সুযোগ পাচ্ছে Live-In Caregiver Program (LCP) এর মাধ্যমে। শিশু শিক্ষা ও যত্ন, Geriatric Care, Pediatric Nursing বা বয়স্কদের সেবা বা First Aid মূলত এদের প্রধান কাজ।
এছাড়া IT Professional, Engineer, Manager, HR, Admin, Finance, Accounting, Sales & Marketing, Admin (HR), Information System Analysis & Consultants, Media Developers, Medical Representative, University Professor and Lecturer, Retails Sales Supervisor, Graphic Designer & Illustrators, Doctors, Nurse, Pharmacist, Bankers ইত্যাদি পেশাজীবীর আবেদন করার সুযোগ রয়েছে। এ বিষয়ে দীর্ঘদিন কাজ করার অভিজ্ঞতা রয়েছে লেখক, কলামিস্ট ও মিডিয়া ব্যক্তিত্ব, আন্তর্জাতিক অভিবাসন আইন বিশেষজ্ঞ এবং বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী আলহাজ্ব শেখ সালাহউদ্দিন আহমেদ।
এ বিষয়ে তার মতামত জানতে চাইলে তিনি বলেন, শুধু প্রকৃত পক্ষেই যারা যোগ্যতা রাখে তাদের আর দেরি করা ঠিক হবে না। ২০১৮ সালে যেহেতু দক্ষ লোকজনের কোটা অনেক বেশী, সুতরাং আবেদন করতে ইচ্ছুকদের সবকিছু জেনে প্রস্তুতি নেওয়ার এটাই উপযুক্ত সময়।
তবে তিনি জোর দিয়ে বলেন, অযোগ্য ব্যক্তিরা অযথাই আবেদন করে দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করবেন না। আগ্রহীরা এ বিষয়ে সরাসরি ওয়ার্ল্ডওয়াইড মাইগ্রেশন কনসালট্যান্টস লিমিটেডের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব শেখ সালাহউদ্দিন আহমেদ এর সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। আপনার পূর্ণাঙ্গ জীবনবৃত্তান্ত পাঠাতে পারেন এই info@worldwidemigration.org ই-মেইল ঠিকানায় । এ ছাড়া ভিজিট করতে পারেন www.wwbmc.com. ওয়েবসাইট। ঢাকার উত্তরায় ৭ নম্বর সেক্টরের ৫১ সোনারগাঁও জনপথে অবস্থিত খান টাওয়ারে ওয়ার্ল্ডওয়াইড মাইগ্রেশন লিমিটেডের অফিসেও সরাসরি এসে খোঁজ নিতে পারেন। ফোনে প্রাথমিক তথ্যর জন্য কথা বলতে পারেন 01966041555, 01904036899, 01966041888,01904036898, 01966041333 নাম্বারে। হাল নাগাদ তথ্য পেতে ভিজিট করতে পারেন www.facebook.com/WorldwideMigrationConsultantsLtd ফেসবুক পাতায়।
বাংলাদেশ সময়: ১৪০০ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ৫, ২০১৭
জেডএম/