শুক্রবার (২৮ সেপ্টেম্বর) রাতে বাঙালি অধ্যুষিত হামিরিয়া এলাকায় একটি কমিউনিটি সেন্টারে আয়োজন করা হয় অনুষ্ঠানটি।
মাস্কাটের বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা পেন্সিল’র অর্থাৎ গ্রুপ সদস্যদের অংশগ্রহণে কেক কেটে শুরু হয় এর আয়োজন।
এতে অংশ নেন পেন্সিল’র ইয়াসমিন শাহাদাত, ডা. সামসুন্নাহার খুকু, ডা. শাহানাজ পুতুল, ডা. আফসানা ইমরোজ, ডা. মাহমুদা রোজী, ডা. স্বাতী কেপি, ডা. মাহফুজা বেগম স্নিগ্ধা, ডা. শারমিন আক্তার, ইঞ্জিনিয়ার নাসের রেজা, ডা. কাজী মুজাহিদ করিম, ডা. আহসান হাবীব, ডা. মোহাম্মদ শামীম, ইঞ্জিনিয়ার হিমেল, ডা. রবিন, জাহিদ আহমেদ, শাহাদাত হোসেন, বেলাল উদ্দীন, জামাল চৌধুরী, শামীম উজ্জামান, ইমতিয়াজ চৌধুরী, অঞ্জন কুমার দে, উর্মি অঞ্জন, সারাহ রবিন, জেবা জামাল।
তারা বলেন, আন্তরিক কিছু লেখক, পাঠক ও দর্শকের সমন্বয়ে পেন্সিল পরিবার। দু’বছরেই এই গ্রুপটি শিল্পের প্রায় প্রতিটি শাখা ছুঁতে সক্ষম হয়েছে। ফলে প্রতিদিনই বাড়ছে পেন্সিল’র এর সদস্য সংখ্যা।
জানানো হয়, ২০১৬ সালের ১২ সেপ্টেম্বর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে যাত্রা করে পেন্সিল। দেশ-প্রবাস মিলিয়ে গ্রুপটির সদস্য সংখ্যা এখন প্রায় এক লাখ। প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে সাহিত্য ও সংস্কৃতি চর্চা ছড়িয়ে দেওয়া আর সময়গুলো সৃজনশীল পজিটিভিটিতে ভরিয়ে তোলাই পেন্সিলের মূল লক্ষ্য। এর মধ্যে গ্রুপটির একটি সাংগঠনিক রূপ দেওয়া হয়েছে। পেন্সিল ফাউন্ডেশন, যা তরুণ লেখক, কবি, গায়ক, ফটোগ্রাফার, রচয়িতা এবং শিল্পীদের বিকাশে প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজ করে।
সবশেষ আয়োজন ছিল সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। ছোটদের নাচ-গান, আর বড়দের কবিতা আবৃতি ও সংগীতে মনোরম হয়ে ওঠে পুরো আয়োজন। এছাড়া এ উপলক্ষে ক্ষুদে পেন্সিলরদের জন্য চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতারও আয়োজন করা হয়। তাদের আঁকা ছবিগুলো অনুষ্ঠানে প্রদর্শন করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৩২ ঘণ্টা, অক্টোবর ০৪, ২০১৮
এসআরএস