এ সময় সিএসই-এর চেয়ারম্যান ড. এ কে আব্দুল মোমেন, ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সাইফুর রহমান মজুমদার, ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার গোলাম ফারুক প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, গত ৫ বছর ধরে সিএসই-এর অপারেটিং ইনকাম ছিল নেগেটিভ।
কিন্তু এবার সুখবর হলো সিএসই-এর মুনাফা ২০ কোটি থেকে বেড়ে চলতি বছর ৩৫ কোটি টাকা হয়েছে। ফলে মুনাফার কিছু অংশ দিয়ে লভ্যাংশ দেওয়া হয়েছে। আর বাকি অংশ রাখা হয়েছে সিএসই-এর ব্যবসা উন্নয়নের জন্য।
কোম্পানির এজিএমে শেয়ার হোল্ডাররা সিএসই-এর ব্যবসা সম্প্রসারণ ও বেশি মুনাফা অর্জনের লক্ষ্যে নেটিং সিস্টেম চালু করা, ট্রেক হোল্ডারদের নতুন শাখা অফিস খোলার অনুমোদন দেওয়া এবং সিএসই-এর সাবসিডিয়ারি কোম্পানি গঠন করা।
এছাড়া নতুন প্রোডাক্ট যেমন ডেরিভেটিভস, ইটিএফ, কমেডিটি এক্সচেঞ্জ চালু ও সিএসই-এর নিজস্ব ভবন সিএসই টাওয়ার নির্মাণ করার প্রস্তাব করা হয়েছে।
সিএসই-এর এমডি সাইফুর রহমান মজুমদার বলেন, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) তুলনায় সিএসই-এর আয় অনেক কম। এর অন্যতম কারণ সিএসই-এর ট্রেক হোল্ডার সংখ্যা কম। এছাড়া ডিএসই ও সিএসই-এর দ্বৈত ট্রেক হোল্ডাররা ডিএসই কেন্দ্রিক।
এই সমস্যা কাটিয়ে উঠতে সিএসই-এর ট্রেক হোল্ডারদের শাখা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এক্ষেত্রে বিএসইসি-এর অনুমোদন সাপেক্ষে ঢাকা ও চট্টগ্রামসহ বিভিন্ন জায়গায় শাখা খোলার পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানান তিনি।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৩২ ঘণ্টা, অক্টোবর ২৯, ২০১৭
এমএফআই/এমএ