ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে বাজারে আসা কোম্পানিটি ‘এন’ ক্যাটাগরিতে লেনদেন হবে।
গত ৫ অক্টোবর কোম্পানিটির আইপিওতে আবেদনকারীদের মধ্যে শেয়ার বরাদ্দ দেওয়ার জন্য লটারির ড্র অনুষ্ঠিত হয়। এতে জানানো হয়, আইপিওতে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কোটায় ৭৩ গুণ এবং প্রতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কোটায় ১০ গুণ আবেদন জমা পড়ে।
তার আগে চলতি বছরের ৯ মে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) কোম্পানিটিকে বাজার থেকে ১৫ কোটি টাকা উত্তোলনের অনুমোদন দেয়। ১০ টাকা দামের দেড় কোটি শেয়ার ছেড়ে বাজার থেকে এ টাকা উত্তোলন করে তারা। যা দিয়ে কোম্পানিটি মূলধনী যন্ত্রপাতি, প্রয়োজনীয় সরঞ্জামাদি, কাঁচামাল ক্রয় ও আইপিও খাতে ব্যয় করবে।
৩০ জুন ২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয় ২ দশমিক ০৩ টাকা। একই সময়ে শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) মূল্য দাঁড়িয়েছে ১৪ দশমিক ৮৭ টাকা।
বাংলাদেশ সময়: ২০০২৬ ঘণ্টা, নভেম্বর ০৫,২০১৭
এমএফআই/জেডএস