রোববার (১৬ জুন) রাজধানীর মতিঝিলের ইউনুস টাওয়ারে সিএসইর প্রধান কার্যালয়ে ২০১৯-২০ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে সিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) গোলাম ফারুক এ দাবি জানান।
তিনি বলেন, এবারের বাজেটে অপ্রদর্শিত আয় নির্দিষ্ট কর দিয়ে ফ্ল্যাট, জমি কেনা এবং ইকোনমিক জোনে বিনিয়োগ করা যাবে।
এদিকে বাজেটে শেয়ারবাজারের উন্নয়নের স্বার্থে কিছু প্রস্তাবনার প্রশংসা করে সিএসইর এমডি ফারুক বলেন, প্রস্তাবিত বাজেটে রুগ্ন কোম্পানিকে ভালো কোম্পানি কর্তৃক একত্রীকরণ/অধিভূক্ত করার কথা বলা হয়েছে। এটি শেয়ারবাজারেরর জন্য একটি ভালো প্রস্তাব। ঘোষিত বাজেটে নগদ লভ্যাংশের পরিবর্তে বোনাস লভ্যাংশের ওপর ১৫ শতাংশ হারে করারোপের প্রস্তাব করা হয়েছে। এছাড়া প্রস্তাবিত বাজেটে রিটেইনড আর্নিংস বা রিজার্ভ যদি পরিশোধিত মূলধনের ৫০ শতাংশের বেশি হয় তবে বাড়তি রিজার্ভের ওপর ১৫ শতাংশ হারে করের প্রস্তাব করা হয়েছে। যা কোম্পানিগুলোকে নগদ লভ্যাংশ দিতে উৎসাহিত করবে বলে আমরা আশা করছি। বিনিয়োগকে উৎসাহিত করার জন্য লভ্যাংশ আয়ের দ্বৈত কর তুলে নেওয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে। এতে বাজারে একটি ইতিবাচক প্রভাব পড়বে।
তিনি বলেন, বাজেটের জন্য সিএসই যে প্রস্তাবগুলো দিয়ে ছিল তার মধ্যে কোনোটি পূর্ণাঙ্গভাবে বাস্তবায়ন করা হয়নি। প্রস্তাবগুলো পুনর্বিবেচনার জন্য অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালকে অনুরোধ জানান তিনি।
বাংলাদেশ সময়: ১৪০০ ঘণ্টা, জুন ১৬, ২০১৯
এসএমএকে/আরআইএস/