সিরিজ
লোকেল রাহুল কাল থেকেই খেলছিলেন রয়েসয়ে। ম্যাচের দ্বিতীয় দিনেও ব্যাটিংয়ের গতি বদলাননি। এর মধ্যে দারুণ এক শটে হাঁকিয়েছিলেন চার।
‘মেন্টাল এরর’ বা মানসিক ভ্রান্তি, শব্দ দুটো জেমি সিডন্স বলছিলেন বারবার। মাত্রই মিরপুর টেস্টের প্রথম দিনের খেলা শেষ হয়েছে। চা
সম্ভাবনা ছিল বড় কিছুর। শুরু যেভাবে হয়েছিল, রান তিনশ ছাড়ানোর প্রত্যাশা বাড়াবাড়ি মনে হচ্ছিল না তখন। কিন্তু যেভাবে নিজেদের উইকেট দিয়ে
দুই উদ্বোধনী ব্যাটার ফেরার পরই শেষ হয়েছিল প্রথম সেশন। মধ্যাহ্নভোজ থেকে চা বিরতি অবধি বাংলাদেশ হারালো তিন গুরুত্বপূর্ণ ব্যাটারকে।
দুই উদ্বোধনী ব্যাটার লড়াই করছিলেন টিকে থাকতে। দুজনই পরে অবশ্য ফিরেছেন তিন বলের ব্যবধানে। এরপর অনেকটা চমক হিসেবে চারে আসেন সাকিব আল
শুরু থেকেই ভারতের বোলাররা করছিলেন দারুণ বোলিং। ব্যাটের কানায় লেগে, এদিক-সেদিক থেকে রান আসছিল। কিন্তু বাংলাদেশের ব্যাটাররা খুঁজে
প্রথম টেস্টে ১৮৮ রানের ব্যবধানে হেরেছিল বাংলাদেশ। দ্বিতীয় ম্যাচে সিরিজে ফেরার লড়াই। মিরপুরের শেরে বাংলা জাতীয় ক্রিকেট
চট্টগ্রাম টেস্টে বাংলাদেশ নেমেছিল চার বিশেষজ্ঞ বোলার নিয়ে। সাকিব আল হাসানসহ অবশ্য সংখ্যাটা পাঁচ। কিন্তু এর মধ্যে এবাদত হোসেন
গত জুনে সর্বশেষ টেস্ট ম্যাচ খেলেছিল বাংলাদেশ। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ওই সিরিজেই নেতৃত্বের ভার উঠেছিল সাকিব আল হাসানের কাঁধে।
চট্টগ্রাম থেকে : চট্টগ্রাম টেস্টের ফল কী হবে, অনুমান করা গিয়েছিল আগের দিনই। পঞ্চম দিনে অপেক্ষা ছিল কেবল আনুষ্ঠানিকতার। মাঝে সাকিব
চট্টগ্রাম থেকে : কোনো উইকেট না হারিয়ে ৪২ রান নিয়ে দিন শুরু করেছিল বাংলাদেশ। শত রান ছাড়িয়েও ছুটছিলেন দুই উদ্বোধনী ব্যাটার নাজমুল
চট্টগ্রাম থেকে : আগের দিনে আশার আলো নাজমুল হোসেন শান্ত ও জাকির হোসেন জাকির হাসান জ্বালিয়ে রাখলেন চতুর্থ দিনেও। রেকর্ড গড়া শতাধিক
ধৈর্য, লড়াই, টিকে থাকার চেষ্টা; সবই থাকলো জাকির হাসানের ব্যাটিংয়ে। বল ছাড়লেন, শট খেললেন পরিণত হয়ে। অথচ তিনি নেমেছিলেন কেবল অভিষেক
চট্টগ্রাম থেকে : দুই উদ্বোধনী ব্যাটার খেলছিলেন স্বাচ্ছন্দ্যে। গড়েছিলেন রেকর্ড গড়া জুটিও। এরপর হুট করেই বাজেভাবে আউট হন নাজমুল
ধৈর্য ধরে খেলছিলেন দারুণ ইনিংস। উদ্বোধনী সঙ্গী জাকির হাসানকে নিয়ে এগিয়ে নিচ্ছিলেন ঠিকঠাক। জুটি ছাড়িয়েছিল শত রান। কিন্তু হঠাৎ করে