ভূমিধস
চীনের দক্ষিণাঞ্চলীয় গুয়াংডং প্রদেশে প্রবল বর্ষণে ভয়াবহ বন্যা ও ভূমিধসে অন্তত ৪৭ জন নিহত হয়েছেন হয়েছে। রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম এ
পাপুয়া নিউগিনিতে ভয়াবহ ভূমিধসে ৬৭০ জনের বেশি লোকের প্রাণ গেছে, এমন অনুমান আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার। খবর আল জাজিরার। দক্ষিণ
উত্তর পাপুয়া নিউ গিনির (পিএনজি) উত্তরাঞ্চলে ভয়াবহ ভূমিধসে মাটির নিচে ৩০০ জনেরও বেশি লোক চাপা পড়েছেন। শনিবার স্থানীয় গণমাধ্যম
তানজানিয়ায় কয়েক সপ্তাহের ভারী বৃষ্টিতে বন্যা ও ভূমিধসে ১৫৫ জনের প্রাণ গেছে। আহত হয়েছেন ২৩৬ জন। দেশটির প্রধানমন্ত্রী এমনটি
তানজানিয়ায় বন্যায় গত দুই সপ্তাহে ৫৮ জনের প্রাণ গেছে। রোববার রাতে দেশটির সরকার এ তথ্য জানায়। সারা দেশে ভারী বৃষ্টি অব্যাহত রয়েছে।
ইন্দোনেশিয়ার সুলাওয়েসি দ্বীপে ভূমিধসে কমপক্ষে ১৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় আরও দুজন নিখোঁজ রয়েছেন। বৈরী আবহাওয়া ও রাস্তা-ঘাটের
পাকিস্তানে ৪৮ ঘণ্টার ভারী বৃষ্টিতে বাড়িধস, ভূমিধসে অন্তত ২৯ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন অন্তত ৫০ জন। বিশেষ করে উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে
দক্ষিণ ফিলিপাইনের একটি খনির গ্রামে ভূমিধসে পাঁচজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় ২৭ জন খনি শ্রমিক নিখোঁজ রয়েছেন। বুধবার দেশটির সংশ্লিষ্ট
চীনের ইউনান প্রদেশের একটি শহরে ভূমিধসে নিখোঁজদের উদ্ধারে কাজ করছেন উদ্ধারকারীরা। সোমবার স্থানীয় সময় সকাল ৫টা ৫১ মিনিটে ঝাওটং শহরে
চীনের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় ইউনান প্রদেশে ভূমিধসে ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়েছেন অন্তত ৪৭ জন। সোমবার সকালে এ ঘটনা ঘটে বলে জানায়
দক্ষিণ আমেরিকার দেশ কলম্বিয়ার উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে ভারী বর্ষণের কারণে ভূমিধসের ঘটনায় ৩৩ জন নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে বেশিরভাগই
পূর্ব আফ্রিকার দেশ তানজানিয়ায় বন্যা ও ভূমিধসে অন্তত ৪৭ জন নিহত হয়েছেন। এই দুর্যোগে আহত হয়েছেন আরও ৮৫ জন। হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে
ঢাকা: অতিভারী বৃষ্টিপাতের কারণে চট্টগ্রাম বিভাগের পাহাড়ি এলাকায় কোথাও কোথাও ভূমিধসের সম্ভাবনা রয়েছে। মঙ্গলবার (১৯ সেপ্টেম্বর)
মূষলধারে বৃষ্টিতে গণতান্ত্রিক প্রজাতান্ত্রিক কঙ্গোর উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে ভূমিধসে অন্তত ১৭ জনের প্রাণহানি ঘটেছে। কর্তৃপক্ষ বলছে,
ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি (আইআইটি), মান্ডির পরিচালক লক্ষ্মীধর বেহেরা বলেছেন, হিমাচল প্রদেশে ভূমিধস এবং বাজ পড়ার কারণ ওই