ত্রিপুরা নিউজ পেপার্স ইউনিয়ন, ত্রিপুরা জার্নালিস্ট ইউনিয়ন, ত্রিপুরা ফটো জার্নালিস্ট ইউনিয়ন, ত্রিপুরা ওয়ার্কিং জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন, ত্রিপুরা ওয়েব মিডিয়া ফোরাম, ত্রিপুরা নিউজ করেসপন্ডেন্ট ফোরাম, ত্রিপুরা ইলেক্ট্রনিক্স মিডিয়া সোসাইটি, ত্রিপুরা ককবরক মিডিয়া ফোরাম এবং ত্রিপুরা স্পোর্ট জার্নালিস্ট ক্লাব এই দশটি সংগঠনের তরফে মঙ্গলবার (১১ অক্টোবর) আগরতলা প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলন করা হয়। এই সংবাদ সম্মেলনে মৃত শান্তনু'র বাবা সাধন ভৌমিকের একটি ভিডিও ক্লিপ দেখানো হয়।
এই সাংবাদিক সংগঠনগুলির তরফে জানানো হয় যে শান্তনুর বাবা বর্তমানে রাজ্যের খোয়াই জেলার কল্যাণপুর এলাকায়। তবে তাদের তরফে কোন এক অজ্ঞাত কারণে এর চেয়ে বেশি তথ্য উপস্থিত সাংবাদিকদের দেওয়া হয়নি।
এদিন সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনগুলোর তরফে রাজ্যের সিনিয়র সাংবাদিক ও একটি প্রভাতী দৈনিক পত্রিকার সম্পাদক সুবল দে জানান তারা বসে থাকবেন না।
শান্তনু ভৌমিক খুনের তদন্ত সিবিআই'কে দিয়ে করানোর দাবিতে আগামী কয়েক দিনের মধ্যে ভারতের রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, ত্রিপুরা রাজ্যের রাজ্যপাল ও মুখ্যমন্ত্রীর কাছে গণস্বাক্ষর সম্বলিত চিঠি পাঠিয়ে আবেদন জানাবেন। এই চিঠিতে কম করে হলেও এক হাজার মানুষের স্বাক্ষর থাকবে।
পাশাপাশি আন্দোলনকারী সাংবাদিকদেরকে বিশেষ রাজনৈতিক মদতপুষ্ট পান্ডারা হুমকি দিচ্ছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
এদিন সংবাদ সম্মেলনে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সাংবাদিক সৈয়দ সাজ্জাদ আলি, রণব সরকার, বিশেন্দু ভট্টাচার্য্য, নবেন্দু ভট্টাচার্য্য, পিনাকী দাস প্রমুখ।
এদিকে "দ্যা ইন্ডিয়ান নিউজ পেপার সোসাইটি"র তরফেও শান্তনু খুনের ঘটনার তীব্র নিন্দা জানানো হয়েছে। এর একটি কপিও উপস্থিত সাংবাদিকদের মধ্যে দেওয়া হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৬১৩ ঘণ্টা, অক্টোবর ১১, ২০১৭
এসসিএন/আরআই