বাকিদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকজন হলেন- প্রিয়াঙ্কা গান্ধী, জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া, শর্মিষ্ঠা মুখার্জি, রাজেস পাইলট, নবজীৎ সিং শিধু প্রমুখ।
সোমবার (০১ এপ্রিল) সন্ধ্যায় সংবাদ সম্মেলন করে এ তথ্য দেন ত্রিপুরা প্রদেশ কংগ্রেস দলের মুখপাত্র হরে কৃষ্ণ ভৌমিক।
তিনি বলেন, ভারতে এবার ক্ষমতায় আসছে কংগ্রেস। সেইসঙ্গে রাজ্যের দু’টি লোকসভা আসনেও জয়ী হবেন কংগ্রেস প্রার্থী। তাই শাসক বিজেপি কংগ্রেস প্রার্থীদের ওপর আক্রমণ চালাচ্ছে। শুধু তা-ই নয়, কোনো এলাকায় যাতে বিরোধীরা সভা, মিছিল-মিটিং না করতে পারে, তার জন্য মুচলেকা নিচ্ছে। রাজ্যের বিভিন্ন এলাকায় এই আক্রমণের ঘটনা ঘটছে। তা বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। এগুলো পরিকল্পনা অনুসারে হচ্ছে।
কৃষ্ণ ভৌমিক বলেন, বিজেপি ভেবেছিল, তাদের দল ছেড়ে কংগ্রেসে আসা সুবল ভৌমিককে প্রার্থী করা হলে কংগ্রেস কর্মীরা ক্ষুব্ধ হয়ে লড়াইয়ের ময়দানে থাকবে না। কিন্তু পরে যখন বুঝতে পারে, কংগ্রেস কর্মীরা ঐক্যবদ্ধভাবে লড়ছে, তখন সুবল ভৌমিকের বিরুদ্ধে আক্রমণে নেমেছে।
তিনি আরও বলেন, প্রদ্যুৎ কিশোর দেববর্মা জানিয়েছেন, বিজেপির অনেক মন্ত্রী বিধায়করা নিয়মিত কংগ্রেস দলের সঙ্গে যোগাযোগ করছে। আগামী দিনে তাদের নাম প্রকাশ্যে আসবে।
এসব বিজেপি নেতা কি লোকসভা নির্বাচনে কংগ্রেস দলের হয়ে কাজ করবে? সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের উত্তর তিনি সঠিকভাবে দিতে পারেননি। শুধু বলেন, যোগাযোগ রাখছে মানে এই বলছি না যে কাজ করবে। তবে আগামী দিনে তা প্রকাশ পাবে।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন দলের সহ সভাপতি তাপস দেসহ অন্যান্য নেতাকর্মীরা।
বাংলাদেশ সময়: ২১৩৮ ঘণ্টা, এপ্রিল ০১, ২০১৯
এসসিএন/টিএ