বুধবার (৬ জুন) রাজধানী আগরতলার গোর্খাবস্তি এলাকার পর্ষদ কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ ফল প্রকাশ করেন পর্ষদ সভাপতি ভবতোষ সাহা।
তিনি বাংলানিউজকে জানান, এ বছর উচ্চ মাধ্যমিকে মোট পরীক্ষার্থী ছিলো ২৭ হাজার ১৯৭ জন।
‘সেখান থেকে নিয়মিত বিভাগে মোট ২২ হাজার ৪৩৮ জন পরীক্ষা দিয়ে পাশ করেছে ১৪ হাজার ৬৪ জন। অর্থাৎ পাশের হার দাঁড়িয়েছে ৮০ দশমিক ৫১ শতাংশে। এ বছর যুগ্মভাবে দুইজন সপ্তম হওয়ায় সম্ভাব্য প্রথম ১০ এ রয়েছে মোট ১১ জন। এছাড়া জেলার ছাত্ররাই প্রথম ও দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। ’
তিনি আরও বলেন, এ বছর মোট ৪০০টি স্কুলের শিক্ষার্থীরা পরীক্ষায় বসেছিল। তাদের জন্য মোট ৫৯টি পরীক্ষা কেন্দ্রের ব্যবস্থা করে পর্ষদ। এছাড়া এ বছর মোট ১১ জন দৃষ্টি প্রতিবন্ধী পরীক্ষা দিয়েছেন। এদের মধ্যে পাঁচজনই ছাত্রী। তবে সংশোধনাগার থেকে এ বছর কোনো পরীক্ষার্থী ছিলো না।
এবারের পরীক্ষা ১ মার্চ শুরু হয়ে শেষ হয়েছে ৩ এপ্রিল। পরীক্ষা শেষ হওয়ার ৬৩ দিন পর ফল প্রকাশ করা হয়েছে।
ফল প্রকাশে আয়োজিত সম্মেলনে সভাপতির পাশাপাশি পর্ষদের অন্য কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৪২৮ ঘণ্টা, জুন ০৬, ২০১৯
এসসিএন/এসএ