বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) আগরতলার তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নেমে আসে।
স্থানীয় আবহাওয়া অধিদফতরের তথ্যানুযায়ী, আগামী কয়েকদিন এভাবেই হাড় কাঁপানো শীত থাকবে রাজ্যজুড়ে।
এ বছর এখন পর্যন্ত এটাই সর্বনিম্ন তাপমাত্রা পারদ নেমে আসার রেকর্ড। তবে তাপমাত্রার পারদ আরও কিছুটা নামতে পারে বলেও পূর্বাভাস দেওয়া হচ্ছে। দিনের বেশিরভাগ সময় কুয়াশায় ঢেকে থাকছে রাজ্যের বেশিরভাগ এলাকা। সকাল গড়িয়ে অনেকটা বেলা হয়ে যাওয়ার পরও সূর্যের ততটা উত্তাপ দেখা যাচ্ছে না।
শুধু গ্রামীণ এলাকাই নয়, ঘন কুয়াশায় ঢেকে আছে রাজধানী আগরতলা শহরও। ফলে হেডলাইট জ্বালিয়ে চলাচল করছে বিভিন্ন যানবাহন। এছাড়া বিভিন্ন রাস্তায় মানুষও কম।
শীতের সঙ্গে বইছে বাতাস। যা শীতকে আরও কয়েকগুণ বাড়িয়ে দিয়েছে। সাধারণত ধীর গতিতে তাপমাত্রা কমতে থাকে। অর্থাৎ ধীরে ধীরে শীত বাড়তে থাকে। কিন্তু এবার হঠাৎ করেই তাপমাত্রা কমে শীতের বেড়ে গেছে। যার ফলে অস্বস্তিতে সাধারণ মানুষ।
এই শীতে বাঙালিরা নতুন চালের গুঁড়ি দিয়ে নানা রকম পিঠাপুলি খেতে পছন্দ করেন। বিভিন্ন বাড়িঘর থেকেই পিঠাপুলির ঘ্রাণ উড়ে বেড়াচ্ছে বাতাসে। সব মিলিয়ে এখন শীতের অনুভূতি নিতে ব্যস্ত ত্রিপুরার বাঙালিরা।
বাংলাদেশ সময়: ১১০৫ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১৯, ২০১৯
এসসিএন/এসএ