তিনি আরও বলেন, আমরা মাছ উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় এবং সবজি উৎপাদনে ষষ্ঠ অবস্থানে রয়েছি। এ অবদান কৃষিবিদ ও সরকারের।
মন্ত্রী বলেন, নানা প্রতিকূলতা সত্ত্বেও আত্মমর্যাদাশীল কৃষিবিদরা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন পূরণে দেশের বর্ধিষ্ণু জনগোষ্ঠীর খাদ্য জোগানে নিয়োজিত রয়েছেন। কৃষিবিদদের আধুনিক প্রযুক্তিগত ধারণা ও প্রগতিশীল কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে দেশের বিপুল জনগোষ্ঠীর ভাগ্যের পরিবর্তন করে বঙ্গবন্ধুর ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত দেশ উপহার দিতে সক্ষম হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সদস্য কৃষিবিদ আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, ‘কোনো কিছুই প্রাক্তন নয়। তাই আমিও প্রাক্তন হইনি। বিশ্ববিদ্যালয়কে দেওয়ার এখনো অনেক কিছু বাকি রয়েছে। ’
বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়নে সবাইকে কাজ করার আহ্বান জানিয়ে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ে আরেকটি ক্যাম্পাসের জন্য সরকারের প্রতি দাবি জানান।
অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি অধ্যাপক মো. শাদাত উল্লার সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক কৃষিবিদ এএমএম সালেহ’র সঞ্চালনায় এ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন- উপাচার্য অধ্যাপক ড. কামাল উদ্দিন আহাম্মদ, কেআইবি’র মহাসচিব খাইরুল আলম প্রিন্স প্রমূখ।
প্রায় দুই হাজার অ্যালামনাই’র অংশগ্রহণে অনুষ্ঠানে স্মৃতিচারণ ছাড়াও আড্ডা ও রাতে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
বাংলাদেশ সময়: ০৬২৫ ঘণ্টা, জুলাই ৩০, ২০১৭
এএম/এমআরএম/এসআরএস