রোববার (৮ অক্টোবর) সকালে এমন চিত্র দেখা গেছে দিনাজপুর সদর উপজেলার ৬ নম্বর আউলিয়াপুর ইউনিয়নের পূর্ব ফরিদপুরা শিম পল্লিতে।
স্থানীয় শিম চাষি নুরুল ইসলাম বাংলানিউজকে জানান, এবছর বন্যায় কৃষকদের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
তিনি বলেন, ফসল উত্তেলন পর্যন্ত সঠিক পরিচর্যা করতে হবে। শিম গাছে সাধারণত শুঁটির মাজরা পোকা, জাব পোকা, মরিচা রোগ, হলুদ মোজাইক রোগ হয়। এসব রোগ থেকে গাছকে রক্ষা করতে সঠিক পরিচর্যা চালিয়ে যাচ্ছি।
দিনাজপুর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের উপ-পরিচালক মো. গোলাম মোস্তফা বাংলানিউজকে জানান, চলতি মৌসুমে শিম চাষিদের সার্বক্ষণিক সব ধরনের সহযোগিতা করার জন্য মাঠ পর্যায়ে কৃষি কর্মকর্তারা কাজ করছেন। বেশি ফলনের লক্ষ্যে সঠিক পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। চলতি মৌসুমে আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে বাম্পার ফলন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
তিনি জানান, দিনাজপুরের শিম স্থানীয়দের চাহিদা মিটিয়ে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে যায়। এবারও জেলার চাহিদা মিটিয়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে শিম পাঠানো সম্ভব হবে বলে তিনি আশা করেন।
বাংলাদেশ সময়: ১২০৫ ঘণ্টা, ৮ অক্টোবর, ২০১৭
আরআর