চিনাবাদাম অধিক পুষ্টিগুণ সম্পন্ন হলেও বাণিজ্যিকভাবে চাঁপাইনবাগঞ্জ জেলায় আবাদ করা হয় না। আর এটির দাম সর্বোচ্চ এবং চাহিদাও বেশি।
চিনাবাদাম চাষি মো. গাফফার আলী বাংলানিউজকে বলেন, বাদামের বীজ লাগানোর পর জমিতে সময়মতো জৈবিক ও রাসায়নিক সার এবং সেচ দিয়েছি। সেখান থেকে বিঘা প্রতি ৭ থেকে ৮ মণ ফলন পেয়েছি। যার বাজারদর হিসেবে টাকার পরিমাণ ৪০ হাজার থেকে ৫০ হাজার টাকা।
শিবগঞ্জ উপজেলা কৃষি অফিসার এস.এম আমিনুজ্জামান বাংলানিউজকে বলেন, পরীক্ষামূলকভাবে পদ্মা নদীর পলিপড়া চরে ১০ কাঠা জমিতে চাষ করা হয়। ফলনও ভালো পাওয়া গেছে। তাই এটি চাষে অন্য কৃষকরা আগ্রহ প্রকাশ করেছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৫২৫ ঘণ্টা, মে ৩১, ২০১৯
এনটি