মঙ্গলবার (২২ অক্টোবর) সরেজমিনে সদর উপজেলার শাখারিয়া ইউনিয়নে গিয়ে দেখা যায়, আলুখেতে কাজ করছেন খলিল মিয়া, তাহের আলী, আফছার মণ্ডলসহ আরো অনেকেই। ভোর থেকেই শুরু হয়েছে কাজ।
সদর উপজেলার শাখারিয়া, শেখেরকোলা, মাটিডালিসহ বেশ কয়েকটি গ্রাম ঘুরেও একই চিত্র দেখা যায়। অনেকেই ধান কাটা শেষে আলু আবাদের জন্য জমি প্রস্তুত করছেন। আলগা মাটি সমান করতে জমিতে মই দিচ্ছেন কেউ কেউ।
কৃষকরা জানান, সিংহভাগ জমিতেই এখনও ধান রয়ে গেছে। তবে যে সব জমির ধান কাটা হয়ে গেছে সেগুলোতে আলু চাষের প্রস্তুতি চলছে। কবে বাকি জমিগুলোর ধান কাটা শেষ হবে এখন তারই অপেক্ষা। আগামী কয়েক দিনের মধ্যেই বাদবাকি ধান কাটা হয়ে যাবে। তারপরই এক যোগে চলবে আলুর আবাদ। এ মৌসুমে আলুতে ভালো দাম পাওয়া যাবে বলে আশা করছেন তারা।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর থেকে জানা যায়, জেলাজুড়ে বিভিন্ন এলাকায় তুলনামূলক উঁচু জমিগুলোতে আলু চাষ শুরু হয়েছে। আলু চাষে প্রয়োজন শুকনো মাটির জমি। সাধারণত রোপা আমন কাটার পর ওইসব জমিতেই আলুর আবাদ করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১০১৯ ঘণ্টা, অক্টোবর ২৩, ২০১৯
কেইউএ/এইচজে