এ সময় দলীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ ও ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। পুলিশের লাঠিচার্জকে উপেক্ষা করে বিএনপির বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও মহানগর শাখার সভাপতি নজরুল ইসলাম মঞ্জুর নেতৃত্বে সমাবেশ করছেন নেতাকর্মীরা।
আহতরা হলেন-জেলা যুবদল সভাপতি শামীম করির, সাধারণ সম্পাদক রুবায়েদ, সাংগঠনিক জাবির আলি, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দল যুগ্ম আহ্বায়ক আতাউর রহমান রুনু, জেলা যুবদল নেতা মো. জাকারিয়া, রুবেল মীর, ডুমুরিয়া যুবদল নেতা মশিউর রহমান লিটন, জেলা ছাত্রদল সম্পাদক গোলাম মোস্তফা তুহিন, সাংগঠনিক সম্পাদক গাজী শহীদুল ইসলাম, রুপসা থানা ছাত্রদল আহ্বায়ক মিজানুর রহমান,বিএনপি নেতা কামরুল শিকদার, ছাত্রনেতা জাহিদুল ইসলামসহ আরেকজন। আহতদের উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
খুলনা মহানগর বিএনপির প্রথম যুগ্ম সম্পাদক অধ্যক্ষ তারিকুল ইসলাম ও ছাত্রদলের সাবেক ভিপি মাসুদ আলমতকে আটক করেছে পুলিশ।
বৃহস্পতিবার (০৮ ফেব্রুয়ারি) দুপুর আড়াইটার দিকে মহানগরীর কেডিঘোষ রোডের মহানগর বিএনপি অফিসের সামনে থেকে তাদের আটক করা হয়।
এদিকে রায় ঘোষণার পর খুলনার অধিকাংশ মার্কেট, বিপনী বিতান, দোকানপাট বন্ধ হয়ে গেছে। আনন্দ মিছিল করেছে আওয়ামী লীগ ও তার অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা।
এর আগে খুলনা মহানগর বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি সাহারুজ্জামান মোর্তুজা, মহানগর বিএনপির সহ দফতর সম্পাদক সামছুজ্জামান চঞ্চল, জাসাসের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি মেহেদী হাসান দীপু ও যুবদল নেতা সালা উদ্দিনকে আটক করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৩৪ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৮, ২০১৮
এমআরএম/এএটি