লাইফস্টাইল
ঈদ মানেই ভুরিভোজ খাওয়া-দাওয়া। আর যেকোনো উৎসবে ঘরে বসেই খুব সহজে বানাতে পারেন লাউয়ের কোপ্তা। কোপ্তা এমনিতেই সুস্বাদু একটি খাবার।
চা পছন্দ করেন না, এমন মানুষ খুব কমই আছেন। চায়ের জন্য নির্দিষ্ট সময়ের প্রয়োজন হয় না। দিন কিংবা রাত যে কোনো সময়েই আমরা চা পান করে থাকি।
গরমের সময় বাইরে থেকে এসে এক গ্লাস ঠাণ্ডা পানি আমাদের অনেক স্বস্তি দেয়। আর এ স্বস্তি আরও অনেক বেড়ে যায় একটু আইসক্রিম খেলে। এছাড়া
মেকআপ করেছেন, কিন্তু আপনাকে দেখলে মনে হবে কোনো প্রসাধনীই ব্যবহার করেননি। অথচ আপনাকে দেখতেও লাগবে আকর্ষণীয়। সীমিত প্রসাধনী ব্যবহার
সারাদিন ঘরে-বাইরে কাজ শেষে ফিরে খুব ক্লান্ত লাগছে, আবার এখনই যেতে হবে কোনো অনুষ্ঠানে। এদিকে ত্বকের ক্লান্তিভাব কাটিয়ে তৈরি হতে অনেক
ঈদ মানেই স্পেশাল সব খাওয়া-দাওয়া। প্রতিদিনের মতো মাংস ঝোল-ভুনার পরিবর্তে ঈদের জন্য স্পেশাল রেসিপি জেনে নিন: মাটন কোরমা যা যা লাগবে:
যেকোনো উৎসবে ভুরিভোজের পরও ভোজনরসিক বাঙালির পেটে মিষ্টি খাওয়ার জায়গা খানিকটা থেকেই যায়। আর সাধারণত স্পেশাল দিনে রসগোল্লা খেয়ে
উৎসব মানেই রং। আর সে রং আরও গাঢ় করে তোলে মেহেদির নকশা। হাতজুড়ে ভরাট, দীর্ঘ কারুকার্যময় ডিজাইন ঈদে যোগ করে ভিন্নমাত্রা। তাইতো মেহেদি
রোজার ঈদে খুশির দিনে মজার মজার খাবারতো সবারই চাই, একদিন না হয় নিয়ম না মেনেই ভোজন চলুক, তবে কিছু বিষয় খেয়াল রেখে খেলেই শরীরের জন্য ভালো
ঈদ মানেই ভুরিভোজ খাওয়া-দাওয়া। আর যেকোনো উৎসবেই তো মিষ্টি পোলাও, চিড়ের পোলাও আমরা অনেকভাবেই খেয়ে থাকি। কিন্তু সরমালাই পোলাও রান্না
মশা হলো এক যন্ত্রণাদায়ক পতঙ্গের নাম। বিরক্তিকর উপদ্রবের পাশাপাশি তারা রোগজীবাণু সংক্রামণ করে। স্প্রে, কয়েল, অ্যারোসল কোনো কিছুতেই
শরীরের অন্দরে কোনো অসুখ জন্ম নিলে তা বাইরে থেকে বোঝা সম্ভব নয়। বিশেষ করে কিডনিতে সমস্যা তৈরি হলে তা ধরা পড়ে অনেক দেরিতে।
হাড়ের জোর বাড়িয়ে তুলতে ও ত্বক ভালো রাখতে তেল মালিশের যথেষ্ট ভূমিকা রয়েছে। তাই জন্মের কয়েকদিন পর থেকেই বাচ্চাদের তেল মালিশ করানোর
এই ঈদে পরিবার এবং আত্মীয় বন্ধুদের রসনা তৃপ্তি মেটাতে, যারা অনেকগুলো আইটেম করতে ঝামেলা মনে করছেন। তাদের জন্য কাচ্চি বিরিয়ানির
ঈদের দিনটির জন্য অপেক্ষা থাকে পুরো বছর। এই দিনে সবাই চাই নিজেকে সুন্দর করে সাজিয়ে তুলেতে। যার প্রস্তুতি চলে রমজান মাসজুড়ে। যেভাবে
আমরা অনেকেই ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে কাজ করি। এতে নিজের অজান্তেই ডেকে আনি বিপদ। দিনে ৯ ঘণ্টার বেশি বসে কাজ করলে অসময়ে মৃত্যু পর্যন্ত হতে
শরীর ভালো রাখতে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করতে হবে। অনেকেই কাজের চাপে বা অন্য কারণে পানি খাওয়ার কথা ভুলে যায়। ফলে শরীরে পানির ঘাটতি
ঘর যতই পরিষ্কার রাখতে চাই, ধুলা থেকে মুক্তি মেলা সত্যি কঠিন। নিচের ধুলো-ময়লা তবুও পরিষ্কার করে মোছা যায়, কিন্তু বিপত্তি হয় সিলিং
ক’দিন ধরে বেশ গরম হচ্ছে। তার মধ্যে ফাঁকে বৃষ্টিও হচ্ছে। তাতে কী? ঈদের ছুটিতে গ্রামের বাড়ি বা অন্য কোথায় বেড়াতে যাওয়া তো হবেই। এ
অফিসে কাজ বা বাইরে থেকে বাড়িতে ফিরে দীর্ঘ সময় ফোন ব্যবহারের জন্য হোক, আমাদের দেরি করে রাতের খাবার খাওয়ার জন অজুহাতের অভাব হয় না। এর
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন