উপকূল থেকে উপকূল
বরগুনার উপকূলীয় উপজেলা পাথরঘাটার রুহিতাসহ ৮টি প্রত্যন্ত গ্রামের এ দৃশ্য এখন প্রতিদিনের। অন্য শ্রমিকদের সহযোগিতা না নিয়ে নিজেরাই
সম্মিলিত চাষাবাদে এভাবেই ভাগ্য গড়ছেন বরগুনার উপকূলীয় উপজেলা পাথরঘাটার নারীরা। এক সময় এ অঞ্চলের মানুষেরা শুধু মাছ ধরা নিয়েই
নিত্যদিনের এ সংকটে যেন জীবনই থমকে থাকে। তবে চরের উন্নয়নে পদক্ষেপ নিলে পাল্টে যাবে দৃশ্যপট, উন্নত হবে জীবনযাত্রার মান- দাবি
বৃহস্পতিবার (২৩ নভেম্বর) বেলা ১১টায় পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার পাখিমারার ‘পানি জাদুঘর’ মিলানায়তনে এ সংলাপের আয়োজন করা হয়।
ফলশ্রুতিতে গড়ে ওঠেছিল পরিকল্পিত শহর। একটা সময় সে শহর হারিয়ে যায় নদীগর্ভে। হাট-বাজার, ফসলি জমি, ঘরবাড়ি হারিয়ে গিয়েছিল মাঝ দরিয়ায়।
সিডরের পরও বার বার হানা দিয়েছে আইলা, নার্গিস, গিরিসহ নানা প্রাকৃতিক দুর্যোগ। এসব দুর্যোগ ছাড়াও সারা বছরই নিরাপত্তাহীনতা ও শঙ্কায়
সিডর বিধ্বস্ত ভেলুমিয়া, ইলিশা, রামদাসপুর, মনপুরা, বোরহানউদ্দিন ও চরফ্যাশন উপজেলার বেশ কিছু এলাকা ঘুরে দেখা গেছে ক্ষতিগস্ত মানুষের
কিন্তু সেবা দেবে কি! এ হাসপাতালটি যেন নিজেই রোগাক্রান্ত। ১০ জন চিকিৎসকের চাহিদা থাকলেও রয়েছে মাত্র একজন। একজন দিয়ে ঢিমেতালে চলছে
পূর্ব সুন্দরবন বিভাগের আওতাধীন বাগেরহাটের শরণখোলা উপজেলার দুবলারচর, মাঝেরকিল্লা, মেহের আলীর চর, নারকেলবাড়িয়া ও শেলার চর- এ পাঁচটি
তাদের জীবনে মহাদুর্যোগ নেমে আসা ভয়াল সেই দিনটির কথা মনে করে আজো আতঁকে ওঠেন পুরো উপকূলের মানুষ। স্বজনহারা মানুষেরা ভুলতে পারেননি
১৯৭০ সালের ১২ নভেম্বরের ভয়াল ঘূর্ণিঝড়ের কথা স্মরণ করে কথাগুলো বলছিলেন দ্বীপ উন্নয়ন সংস্থার নির্বাহী পরিচালক ও রেডক্রসের তৎকালীন
সুন্দরবনের কোল ঘেঁষে জেগে ওঠা বঙ্গোপসাগরের অন্যতম চর দুবলার চর। দুর্গম ওই চরে নদী পথ ছাড়া যাতায়াতের অন্য কোনো ব্যবস্থা নেই। বছরের
দুবলার চরের আলোরকোলে সাভার (নিজস্ব শুঁটকি শুকানোর পল্লী) তৈরি করেই লইট্যা, ছুরিসহ অন্যান্য সামুদ্রিক মাছ ধরতে বঙ্গোপসাগরে যাওয়া
জলে বাধা জীবন যাপনের এ চিত্র পিরোজপুরের নাজিরপুর উপজেলার দেউলবাড়ি দোবরা ইউনিয়নের গ্রামগুলোতে। সরেজমিনে দেখা গেছে, ইউনিয়নের
সরেজমিনে গেলে দেখা গেছে, ধীরগতিতে চলছে রাজধানী ঢাকাসহ দক্ষিণাঞ্চলের সঙ্গে পাথরঘাটার যোগাযোগের মাধ্যম ব্যস্ততম পাথরঘাটা-কাকচিড়া
বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা কোস্ট ট্রাস্টের বাস্তবায়নে মৎস্য অধিদপ্তর ও ওয়ার্ল্ড ফিশ বাংলাদেশের সহযোগিতায় ইউএসএইড এর অর্থায়নে ইকোফিশ
কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতে ফেরি করে ডিম বিক্রেতা ১১ বছরের জুবায়ের এভাবেই প্রকাশ করছিলো তার স্বপ্নের কথা। একই অবস্থা মামুনেরও। তারা
ন্যূনতম নাগরিক সুযোগ-সুবিধা না পেয়ে এভাবেই মানবেতর জীবনযাপন করছেন ভোলা সদর উপজেলার কাচিয়া ইউনিয়নের মাঝেরচরের ৫টি আশ্রয়ন
নোংরা-অপরিচ্ছন্ন পরিবেশে শিশুরা খেলায় মেতে উঠলেও বাধা দিচ্ছেন না বড়রা। এ অবস্থায়ই নৌকায় খেতে যায় কয়েকজন শিশু। এভাবেই দিনের পর দিন
কষ্টের সঙ্গেই কথাগুলো বলছিলেন সালেহা (৪০)। ভোলা সদর উপজেলার ধনিয়া ইউনিয়নের বলরাম শুরা গ্রামের বাঁধের ওপরে আশ্রিত তিনি। গায়ে জড়ানো
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন