ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ২৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ১২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

উপকূল থেকে উপকূল

বরগুনায় ৬৫ স্থানের ২৯ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ ঝুঁকিতে

বরগুনা: বরগুনায় ছয়টি উপজেলার উপকূলে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বেড়িবাঁধের নির্মাণকাজ চলছে। পায়রা ও বিষখালী নদের তীর ঘেঁষে বিশ্ব ব্যাংকের

জোয়ার-ভাটায় জীবিকা!

পাথরঘাটা (বরগুনা): উপকূলীয় উপজেলা বরগুনা জেলার পাথরঘাটা। যার পশ্চিমে বলেশ্বর নদ সংলগ্ন সুন্দরবন, পূর্বে বিষখালী নদী ও দক্ষিণে

ভূমিহীন হয়েও ‘আইনি জালে’ বাঁধা সরকারি সহায়তা!

পাথরঘাটা (বরগুনা): সারিবদ্ধ বসত ঘর। শিশুরা খেলাধুলা করছে সমানতালে। গৃহিনীরা সংসারের কাজে ব্যস্ত। আছে পুকুর, জামে মসজিদ, তারপরও যেন

যোগাযোগ বিচ্ছিন্নতায় চিকিৎসার অভাবে মানুষ মরে!

উড়ির চর, (চট্টগ্রাম/নোয়াখালী) থেকে ফিরে: সাগর-নদীর অবারিত জলরাশি বেষ্টিত ছোট জনপদ ‘উড়ির চর’। জোয়ার-ভাটায় তাল মিলিয়ে চলে এখানকার

ভাঙা-গড়ার খেলায় শুধু ভেঙেছে আমেনার জীবন, গড়েনি কখনও

পাথরঘাটা (বরগুনা): পরনের কাপড় কয়েক জায়গায় ছেঁড়া, শরীরের চামড়ায় বার্ধক্যের ছাপ স্পষ্ট। গায়ের রং বলে দেয় রোদ আর বৃষ্টিতে

‘অনেক লাশ নিজেই ভাসিয়ে দিয়েছি’

বলেশ্বর নদ পাড় ঘুরে: ১৯৭০ সাল একটি ইতিহাসের বছর। এ সালের ১২ নভেম্বর বরগুনা, পটুয়াখালী, ভোলা, বাগেরহাট, সাতীরা ও পিরোজপুরসহ উপকূলীয়

শিক্ষার আলো নিভু নিভু!

উড়িরচর (চট্টগ্রাম/নোয়াখালী) থেকে ফিরে: সাগর-নদীর অবারিত জলরাশি বেষ্টিত ছোট্ট জনপদ উড়িরচর। জোয়ার-ভাটায় তাল মিলিয়ে চলে এখানকার জীবন।

৯ বছরে ভাঙনের শিকার ৬৫ বার!

উড়ির চর (চট্টগ্রাম) থেকে ফিরে: সাগর-নদীর অবারিত জলরাশি বেষ্টিত ছোট জনপদ ‘উড়ির চর’। জোয়ার-ভাটায় তাল মিলিয়ে চলে এখানকার জীবন। ১৯৮৫

তবুও জীবন থেমে নেই!

উড়ির চর (চট্টগ্রাম) থেকে ফিরে: সাগর-নদীর অবারিত জলরাশি বেষ্টিত ছোট্ট জনপদ ‘উড়ির চর’। জোয়ার-ভাটায় তাল মিলিয়ে চলে এখানকার জীবন।

‘মোগো কপালডাই পোড়া’ 

পাথরঘাটা (বরগুনা): ‘এমনিতেই সাগরে পানির মইধ্যে থাহি জীবনের ঝুঁকি নিয়া, কোন সময় কী অইয়া যায়। হেরপর যদি সাগরে তুফান অয়, যে কোনো

বিষখালী নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে

বরগুনা: বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপটি নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এতে গভীর সঞ্চালনশীল মেঘ (বজ্র মেঘ) সৃষ্টি হওয়ায় উপকূলীয় এলাকায় ঝড়ো

বসতবাড়ির অর্ধেক মেঘনায়, বাকিটা বিলীনের অপেক্ষায় 

মেঘনা নদীর উপকূলীয় জেলা লক্ষ্মীপুর। নদী এ অঞ্চলের মানুষের জন্য যেমন আর্শিবাদ, তেমনি অভিশাপও। নদী অনেক মানুষকে জীবিকা নির্বাহের

আল্লায়ও মোগো ওপর অবরোধ দেছে!

পাথরঘাটা, (বরগুনা): ‘এমনিতেই হারা বছর সাগরে মাছ তেমন পাই নাই, কয়েক দিন আগে জাটকার অবরোধ, এহন আবার ৬৫ দিনের অবরোধ। সরকার তো অবরোধ

পানির দেশেই পানির হাহাকার!

উপকূল ঘূরে এসে: পানির অপর নাম জীবন। পানির কারণেই পৃথিবীতে প্রাণ আছে। আর সেই প্রাণ যখন পানিই ধ্বংস বয়ে আনে। পানি যখন সুপেয় না হয়, তখন তা

দারিদ্র্যের শেকলে বাঁধা তাদের জীবন

উপকূল ঘূরে এসে: মজিবুর রহমান ও কবির। বাপ দাদার দেখাদেখি সাগরে মাছ ধরার কাজ করছেন। বিরামহীন এ পেশায় তারা সইয়ে গেছেন। ঝড়, জলোচ্ছ্বাস,

পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন

এই বিভাগের সর্বাধিক জনপ্রিয়