উপকূল থেকে উপকূল
বরগুনা: বরগুনায় ছয়টি উপজেলার উপকূলে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বেড়িবাঁধের নির্মাণকাজ চলছে। পায়রা ও বিষখালী নদের তীর ঘেঁষে বিশ্ব ব্যাংকের
পাথরঘাটা (বরগুনা): উপকূলীয় উপজেলা বরগুনা জেলার পাথরঘাটা। যার পশ্চিমে বলেশ্বর নদ সংলগ্ন সুন্দরবন, পূর্বে বিষখালী নদী ও দক্ষিণে
পাথরঘাটা (বরগুনা): সারিবদ্ধ বসত ঘর। শিশুরা খেলাধুলা করছে সমানতালে। গৃহিনীরা সংসারের কাজে ব্যস্ত। আছে পুকুর, জামে মসজিদ, তারপরও যেন
উড়ির চর, (চট্টগ্রাম/নোয়াখালী) থেকে ফিরে: সাগর-নদীর অবারিত জলরাশি বেষ্টিত ছোট জনপদ ‘উড়ির চর’। জোয়ার-ভাটায় তাল মিলিয়ে চলে এখানকার
পাথরঘাটা (বরগুনা): পরনের কাপড় কয়েক জায়গায় ছেঁড়া, শরীরের চামড়ায় বার্ধক্যের ছাপ স্পষ্ট। গায়ের রং বলে দেয় রোদ আর বৃষ্টিতে
বলেশ্বর নদ পাড় ঘুরে: ১৯৭০ সাল একটি ইতিহাসের বছর। এ সালের ১২ নভেম্বর বরগুনা, পটুয়াখালী, ভোলা, বাগেরহাট, সাতীরা ও পিরোজপুরসহ উপকূলীয়
উড়িরচর (চট্টগ্রাম/নোয়াখালী) থেকে ফিরে: সাগর-নদীর অবারিত জলরাশি বেষ্টিত ছোট্ট জনপদ উড়িরচর। জোয়ার-ভাটায় তাল মিলিয়ে চলে এখানকার জীবন।
উড়ির চর (চট্টগ্রাম) থেকে ফিরে: সাগর-নদীর অবারিত জলরাশি বেষ্টিত ছোট জনপদ ‘উড়ির চর’। জোয়ার-ভাটায় তাল মিলিয়ে চলে এখানকার জীবন। ১৯৮৫
উড়ির চর (চট্টগ্রাম) থেকে ফিরে: সাগর-নদীর অবারিত জলরাশি বেষ্টিত ছোট্ট জনপদ ‘উড়ির চর’। জোয়ার-ভাটায় তাল মিলিয়ে চলে এখানকার জীবন।
পাথরঘাটা (বরগুনা): ‘এমনিতেই সাগরে পানির মইধ্যে থাহি জীবনের ঝুঁকি নিয়া, কোন সময় কী অইয়া যায়। হেরপর যদি সাগরে তুফান অয়, যে কোনো
বরগুনা: বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপটি নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এতে গভীর সঞ্চালনশীল মেঘ (বজ্র মেঘ) সৃষ্টি হওয়ায় উপকূলীয় এলাকায় ঝড়ো
মেঘনা নদীর উপকূলীয় জেলা লক্ষ্মীপুর। নদী এ অঞ্চলের মানুষের জন্য যেমন আর্শিবাদ, তেমনি অভিশাপও। নদী অনেক মানুষকে জীবিকা নির্বাহের
পাথরঘাটা, (বরগুনা): ‘এমনিতেই হারা বছর সাগরে মাছ তেমন পাই নাই, কয়েক দিন আগে জাটকার অবরোধ, এহন আবার ৬৫ দিনের অবরোধ। সরকার তো অবরোধ
উপকূল ঘূরে এসে: পানির অপর নাম জীবন। পানির কারণেই পৃথিবীতে প্রাণ আছে। আর সেই প্রাণ যখন পানিই ধ্বংস বয়ে আনে। পানি যখন সুপেয় না হয়, তখন তা
উপকূল ঘূরে এসে: মজিবুর রহমান ও কবির। বাপ দাদার দেখাদেখি সাগরে মাছ ধরার কাজ করছেন। বিরামহীন এ পেশায় তারা সইয়ে গেছেন। ঝড়, জলোচ্ছ্বাস,
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন