উপকূল থেকে উপকূল
ভোলা সদরের ভেলুমিয়া ইউনিয়নের চন্দ্র প্রসাদ গ্রামে ঘূর্ণিঝড় সিডরে নিখোঁজ নয় জেলে পরিবারে এমন অপেক্ষার প্রহর যেন কিছুতেই শেষ হচ্ছে
২০০৭ সালের প্রলয়ংকরী ঘূর্ণিঝড় সিডরে শিশু ওয়াজকুরুনি বাবা আ. করিমকে হারিয়েছে। কয়েক বছরের মাথায় মা মনিরা বেগমও বিয়ে করেছেন। বাবার
বিষখালী, বলেশ্বর আর বঙ্গোপসাগর। ত্রিমোহনার পদ্মার বাধ। সিডর থেকেই এ বাঁধটি মানুষের মাঝে পদ্মা ভাঙন হিসেবেই পরিচিতি লাভ করেছে। এ
মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) জেলার লালমোহন ও চরফ্যাশন উপজেলা ঘুরে এমন দৃশ্যই দেখা গেছে। দেখা যায়, এখনও ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি ক্ষতিগ্রস্ত
রোববার সন্ধ্যায় জেলা প্রশাসনের কন্ট্রোল রুম সূত্র জানায়, বিদ্যুৎ লাইনে ওপর গাছ পড়ায় এবং বিদ্যুতের খুঁটি ও লাইন ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায়
এছাড়াও ৫ হাজার ১৭টি মৎস্য ঘের এবং ১৫ হাজার হেক্টর জমির রোপা আমন সম্পূর্ণ ও ১০ হাজার হেক্টর জমির রোপা আমন ধান আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত
এদিকে ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত নামিয়ে ভোলায় ৩ নম্বর সতর্কতা সংকেত জারি করা হয়েছে। রোববার (১০ নভেম্বর) সকাল ১০টায় সংকেত নামিয়ে দেয়
শনিবার (০৯ নভেম্বর) রাত থেকে রোববার (১০ নভেম্বর) দুপুর পর্যন্ত কয়েক দফা ঝড়ে লালমোহন ও চরফ্যাশন উপজেলায় এ ক্ষয়ক্ষতি হয়। ক্ষতিগ্রস্ত
রোববার (১০ নভেম্বর) ভোর থেকে দুপুরের মধ্যে ঝড়ের সময় এসব ঘটনা ঘটে। শনিবার (০৯ নভেম্বর) দিবাগত রাত থেকে এসব জেলায় ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডব
রোববার (১০ নভেম্বর) ভোর রাতে এ ঘটনা ঘটে।শনিবার (৯ নভেম্বর) দিবাগত রাত দুইটার পর থেকে এ অঞ্চলে ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডব শুরু হয়। মির্জাগঞ্জ
রোববার (১০ নভেম্বর) সকালে বাংলানিউজের সাতক্ষীরা ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট জানিয়েছেন, শনিবার দিনগত রাত তিনটা থেকে প্রচণ্ড
রোববার (১০ নভেম্বর) ভোর ৫ টায় এটি খুলনা ও বাংলাদেশের দক্ষিণপশ্চিম অঞ্চলে (২২ দশমিক ০ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৯ দশমিক ৪ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ)
শনিবার (৯ নভেম্বর) শেষরাত নাগাদ এটি আরও উত্তরপূর্ব দিকে অগ্রসর ও দুর্বল হয়ে পশ্চিমবঙ্গ-খুলনা (সুন্দরবনের কাছ দিয়ে) উপকূল অতিক্রম
শনিবার দিনগত রাত ১টা ৫মিনিটে মোংলাবন্দর কর্তৃপক্ষের হারবার মাস্টার কমান্ডার শেখ ফকর উদ্দিন বাংলানিউজকে বলেন, ঘূর্ণিঝড় বুলবুলের
বরিশালের বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয়ের কন্ট্রোল রুমের সর্বোশেষ তথ্যানুযায়ী, রাত ১১টা পর্যন্ত বিভাগের ৬ জেলার প্রায় ১২ লাখ ৬৯ হাজার
শনিবার (৯ নভেম্বর) রাত ১১টায় এটি বর্তমানে উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিমবঙ্গে এবং বাংলাদেশের দক্ষিণপশ্চিম এলাকায়
শনিবার (০৯ নভেম্বর) বিকেল থেকেই বাতাসের গতিবেগ বাড়ছে এবং কখনো থেমে থেমে বৃষ্টি ও ঝড়ো বাতাস বইছে। এতে উপকূলের বাসিন্দারা আতঙ্কিত হয়ে
শনিবার (৯ নভেম্বর) সন্ধ্যার আগে থেকে বৃষ্টি বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আশ্রয়কেন্দ্রে ভিড় বাড়তে থাকে। শনিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত প্রায় ৮০ হাজার
শনিবার (০৯ নভেম্বর) বিকেল ৩টা পর্যন্ত জেলায় ৬৮৯টি আশ্রয় কেন্দ্রে সাড়ে তিন লাখের বেশি মানুষ আশ্রয় নিয়েছে বলে জানিয়েছেন জেলা
শনিবার (৯ নভেম্বর) সকালে ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত জারির পর প্রশাসনের পক্ষ থেকে আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে তাদের সাইক্লোন শেল্টারে আনা হয়।
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন