নির্বাচন ও ইসি
এক-এগার সময়কার এটিএম শামসুল হুদার নেতৃত্বাধীন নির্বাচন কমিশন ভোট ব্যবস্থাপনায় প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়ানো সিদ্ধান্ত নেয়। সে
নির্বাচনকালীন আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে বর্তমানে পুলিশ, র্যাব ও বিজিবি সদস্যরা যৌথভাবে কাজ করছেন। পাশাপাশি তাদের
রোববার (২৯ জুলাই) বিকেল ৩টার দিকে বরিশাল নগরের সদর রোডের চায়না প্যালেস রেস্তোরাঁয় ইসলামী আন্দোলন আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা
রোববার (২৯ জুলাই) দুপুর ১টার দিকে সিলেট আবুল মাল আব্দুল মুহিত ক্রীড়া কমপ্লেক্স থেকে দায়িত্বপ্রাপ্ত কেন্দ্রগুলোর নির্বাচনী
তিনি বলেন, আমরা নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করেছি। আজকের মধ্যেই সব ভোটকেন্দ্রে আমাদের মালামাল পৌঁছে যাবে। তিনি বলেন, ইতোমধ্যে
রোববার (২৯ জুলাই) দুপুর ২টা থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচনী সামগ্রী বিতরণ শুরু করেছে নির্বাচন কমিশন। কঠোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে
নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা অনুযায়ী আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতিটি ইউনিট সমন্বিতভাবে চার স্তরের নিরাপত্তা দেবে ভোটের
রোববার (২৯ জুলাই) বেলা ১১টা থেকে রাজশাহীর গভর্মেন্ট ল্যাবরেটরি স্কুল মিলনায়তনে স্থাপিত রিটার্নিং অফিসারের অস্থায়ী কার্যালয় থেকে
নগর পুলিশের বিশেষ শাখার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে শনিবার (২৮ জুলাই) রাত ১২টা থেকে মোটরসাইকেল চলাচলে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।
আগামী সোমবার (৩০ জুলাই) অনুষ্ঠিত হবে বহুল প্রতীক্ষিত ভোটগ্রহণ কার্যক্রম। তাই মধ্যরাত থেকে প্রচারণার শেষ হওয়ায় প্রার্থীদের
শনিবার (২৮ জুলাই) দিনগত মধ্যরাতের নীরবতায় হিম হলো জয়-পরাজয়ের ভাবনা। উদ্বেগ আর উৎকণ্ঠার দীর্ঘশ্বাসে শুরু হলো ভোটের সেই কাঙ্ক্ষিত
শনিবার (২৮ জুলাই) রাত সাড়ে ৯টার দিকে নগরের মীরবক্সটুলা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয় বলে দলীয় সূত্র থেকে জানা গেছে। এ ঘটনায় রাত ১০টায়
শনিবার (২৮ জুলাই) বিকেলে বরিশাল নগর ভবনের সামনের সড়কে এ পথসভার আয়োজন করা হয়। পথসভায় সাদিক আব্দুল্লাহ বলেন, আমাদের সম্পর্কে প্রথম
শনিবার (২৮ জুলাই) সন্ধ্যায় নগরের কালিবাড়ি রোডে নিজ বাসভবনে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তরে তিনি এ কথা বলেন। সাদিক বলেন,
শনিবার (২৮ জুলাই) বিকেলে প্রধান নির্বাচনী কার্যালয় মিতা কমিউনিটি সেন্টার থেকে দলীয় নেতাকর্মী ও সমর্থকদের নিয়ে তিনি শোডাউন করেন। এ
শনিবার (২৭ জুলাই) সকাল ১০টার দিকে নগরের অশ্বিনী কুমার হলের সামনে সুজন-সুশাসনের জন্য নাগরিক জেলা ও মহানগর কমিটির আয়োজনে এ মানববন্ধন
শনিবার (২৮ জুলাই) দুপুরে রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। সংবাদ সম্মেলনে লিটন বলেন,
প্রচারণার শেষ দিন শনিবার (২৮ জুলাই) দুপুরে মহানগরের সাহেব বাজার এলাকায় গণসংযোগকালে উপস্থিত সাংবাদিকদের কাছে তিনি এ অভিযোগ করেন।
তিনি বলেন, পুলিশের হয়রানির কথা শুনেছি। অন্য একটি দলের নেতা-কর্মীদের ধরপাকড় করা হচ্ছে বলে শুনেছি। তবে আমার দলের নেতা-কর্মীদের
কাক ডাকা ভোর থেকে মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন প্রার্থী-সমর্থকরা। ভোটারদের দুয়ারে দুয়ারে গিয়ে শেষ সালাম জানাতে হাজির হচ্ছেন। ১০ জুলাই থেকে
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন