আন্তর্জাতিক
যুদ্ধে ঘরছাড়াদের আশ্রয় ছোট্ট এই শহর
রুশ হামলায় বিধ্বস্ত ইউক্রেনের জ্বালানি অবকাঠামো, বিদ্যুৎবিচ্ছিন্ন লাখ লাখ মানুষ
শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) এ হতাহতের ঘটনা ঘটে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এ তথ্য জানায়। রাজ্য পুলিশের বরাত দিয়ে এনডিটিভির খবরে বলা হয়, রাজ্যের
আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম জানায়, শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) বিকেলে নতুন করে বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে ওঠে দিল্লির জনগণ। দিল্লি জামে মসজিদ থেকে
বার্তাসংস্থা এএনআইয়ের বরাতে শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) আনন্দবাজার পত্রিকা জানায়, বিহারে এনআরসি কার্যকর না করার ঘোষণা দিয়েছেন
শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম জানায়, মোশাররফের সাজার পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশিত হওয়ার পরপরই এ বিষয়ে দ্রুত পদক্ষেপ
শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) স্থানীয় সময় বিকেল ৪টা ৯ মিনিট নাগাদ ভূমিকম্পটি আঘাত হানে। রিখটার স্কেলে যার মাত্রা ৬ দশমিক ৩ বলে জানিয়েছে
শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) জুমার নামাজের পর রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় এ বিক্ষোভ হয়। এতে পুলিশ লাঠিচার্জের পাশাপাশি কাঁদানে গ্যাস ছোড়ে। এ
এ আইন নিয়ে সমালোচনার মুখে রয়েছেন ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এরইমধ্যে মোদীর ওপর হামলা হতে পারে বলে সতর্কতা প্রকাশ করেছে
শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) এ তথ্য জানায় আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম। খবরে বলা হয়, বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) রাজধানী সিডনির
শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) আনন্দবাজার পত্রিকার এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, গ্রেফতার ব্যক্তির নাম বিশ্বনাথ বিশ্বাস। তিনি তালতলা থানা
বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) স্থানীয়দের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে তাদের আটক করে পুলিশ। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এ তথ্য জানায়। স্থানীয়দের দাবি,
শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম এ তথ্য জানান। খবরে বলা হয়, পৃথিবী পর্যবেক্ষণে চীন ও ব্রাজিল যৌথ উদ্যোগে একটি
শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের বাড়ির সামনে বিক্ষোভকালে তাকে আটক করা হয় বলে জানিয়েছে ভারতীয়
এর আগে মসজিদ থেকে চন্দ্রশেখরের নেতৃত্বে হাজারো মানুষ স্লোগানের পাশাপাশি পতাকা হাতে নিয়ে বিক্ষোভ করে। জুমার নামাজের পর
শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম এ তথ্য জানায়। দেশটির ইতিহাসে প্রথমবারের মতো এক সেনাপ্রধানকে রাষ্ট্রদ্রোহিতায়
শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) এ বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয় এবং আটকের ঘটনা ঘটে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এ তথ্য জানায়। দিল্লি পুলিশ ইতোমধ্যে জানিয়ে
আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম জানায়, বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) মোশাররফকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া রায় বিস্তারিতভাবে প্রকাশ করা হলে এ তথ্য জানা
এই ধাঁচের বন্দুকেই সেই বর্বর হামলা হয়েছিল, যে হামলায় মারা গিয়েছিলেন ৫১ জন মুসল্লি। পরে আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা দেওয়া হয়, এই বন্দুক বহন
এর মধ্যে দু’জন কর্ণাটকের ম্যাঙ্গালুরুতে এবং অন্যজন হলেন উত্তরপ্রদেশের লখনউয়ে। এ ঘটনায় বিক্ষোভকারী ও পুলিশ সদস্যরা আহত হওয়ার কথা
দুই অভিযোগে নিম্নকক্ষ প্রতিনিধি পরিষদে অভিশংসিত হয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সিনেটের বিচারের পর জানা যাবে
বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) হাসপাতাল ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বরাত দিয়ে এ তথ্য জানায় ভারতীয় সংবাদমাধ্যম। জানা যায়, গুলিতে
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন