ইচ্ছেঘুড়ি
টুনটুনি রে টুনটুনিকই পায়ে তোর ঝুনঝুনি?ফুড়ুৎ ফুড়ুৎ এ-ডাল ও-ডালনেচে বেড়াস তাল-বেতাল।কী হারালি অমূল্য ধন?খুঁজে মরিস সারাটি ক্ষণ!আয় না
সূয্যি মামা দেয় না সাড়াচাঁদ ডুবেছে কবেআকাশটারও মুখটা কালোবৃষ্টি আরও হবে।বানভাসিতে ডুবছে শহরনৌকো চলে পথেএকটুখানি দাও
ক্ষণজন্মা প্রাণ পুরুষশেখ মুজিবুর রহমানঘৃণা সেই পশুদেরযারা নিয়েছে প্রাণ।এখন এই বাংলাদেশেরষোল কোটি প্রাণগাইছে মহান নেতাশেখ
বঙ্গবন্ধু : রক্তে লালচিরকালের অগ্মি-মশাল।বঙ্গবন্ধু : দেশের টানস্বাধীনতা ভাষার মান।বঙ্গবন্ধু : জয়ের নিশানআদর্শ আর
বাংলা সাহিত্যের এক পরিচিত ও উজ্জ্বল নাম সুকান্ত ভট্টাচার্য। তার ‘যে শিশু ভূমিষ্ঠ হলো আজ রাত্রে/ তার মুখে খবর পেলুম, সে পেয়েছে
১৫ আগস্ট। আর পাঁচটা সহজ-স্বাভাবিক দিনের মতোই হতে পারতো এ দিনটিও। কিন্তু হলো না। বাংলাদেশের ইতিহাসে নেমে সবচেয়ে অন্ধকার দিন। নেমে
কেউ করছে ফন্দি ফিকিরকেউ কাটছে বেড়াদেশটাকে কেউ বানাতে চায়জঙ্গিবাদের ডেরা!তোমার নামে ব্যানার লিখিআমার ছবি বড়বাংলা আমার এগিয়ে
মানুষ মানুষের জন্য। তাই অন্যের বিপদে এগিয়ে যাওয়া, সাহায্য করা মানুষের কর্তব্য। কিন্তু কিছু মানুষ আছেন, যারা নিজেদের পুরো জীবনটা
গুহা বা গভীর গর্ত সবসময়ই রহস্যময়। এমন কিছু দেখলেই মনে হয়, নির্ঘাত সেখানে কোনো গুপ্তধন আছে! গুপ্তধন না থাকলে তারচেয়েও অনেক বেশি
ঢাকা: হুমায়ুন আজাদ। যিনি আমাদের কাছে প্রথাবিরোধী লেখক, কবি, অধ্যাপক, প্রাবন্ধিক, ভাষা বিজ্ঞানী, গবেষক, উপন্যাসিকসহ বহু অভিধায়
বৃষ্টি পড়ে টিনের চালেবৃষ্টি পড়ে মাঠে;বৃষ্টি পড়ে নদীর জলেবৃষ্টি পড়ে ঘাটে।বৃষ্টি পড়ে বন-বাদাড়েবৃষ্টি পড়ে গাড়িতে;বৃষ্টি পড়ে দূরের
হতাম যদি পাখিথাকতো দুটো ডানাছোট্ট দুটো আঁখি।সারাটা দিন ঘুরে ঘুরেখেতাম চালের কুঁড়ো,যেতাম উড়ে যেথায় আছেসাত পাহাড়ের চুঁড়ো।খড়কুটোতে
চল চল ছুটে যাই ইশকুলে পড়তে,মানুষের মতো করে আপনারে গড়তে।ইশকুলে পড়া হয়আপনারে গড়া হয়।বিনোদন আড্ডার করি আয়োজন,পড়ালেখার মাঝে তাবড়
হরিপদ শঙ্খশিখিবে সে অঙ্ক,চলে গেল তাই সে মাস্টার বাড়িতেপড়াবে না, তবুও সে চায় কী ছাড়িতে! মাস্টার মহাশয়রেগে রেগে কথা কয়,তাই দেখে
ঢাকা: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে আমরা সবাই চিনি। পুরো পৃথিবী তাকে চেনে বিশ্বকবি হিসেবে। ১২৬৮ বঙ্গাব্দের ২৫ বৈশাখ কলকাতার জোড়াসাঁকোর
আজ থেকে দু’হাজার ছয়শ বছর আগের কথা। অর্থাৎ যিশুখ্রিস্টের জন্মেরও ছয়শ বছর আগে এ ভারতীয় উপমাদেশেরই একজন দার্শনিক ‘কণাদ’ প্রথম
এক ছিল ইঁদুর। তার নাম অয়োট। এমিয়ং নামে এক বাদুড়ের সঙ্গে তার ছিল খুব ভাব। সবসময় একসঙ্গেই খাওয়া-দাওয়া করতো তারা। সবই ঠিক ছিল। কিন্তু
ঢাকা: কলম আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অপরিহার্য একটি উপকরণ। সভ্যতার উন্নয়নে লেখার এ উপকরণটির গুরুত্ব কম নয়। বিজ্ঞানের নিত্যনতুন
গ্রীষ্মের বৈশাখে পাকা আম খাইগাছে গাছে আরও কিছু রসালো ফল পাই।বর্ষায় নদী-নালা করে থই থইধরি মাছ খালে বিলে সরপুটি কই।শরতে নদী পাড়ে ঢেউ
তুসি ওর ভাইয়ার সঙ্গে ঈদের শপিং করে শহর থেকে গ্রামে ফিরছিল। ঈদের সময় ট্রেনগুলো গন্তব্যে পৌঁছাতে কেন যেন খুব দেরি করে। তাই গ্রামে
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন