ইচ্ছেঘুড়ি
দস্যি খোকন আমের গাছে তরতরিয়ে ওঠে, আম কুড়াতে ছোটন সাবা সঙ্গী যতো জোটে। দস্যিরা সব নেয় বুকে নেয় খুশির আকাশ লুটে। বাংলাদেশ সময়:
কর, ভ্যাটের ভুঁড়ি বাড়ছে ওটাও যেনো রাবিশ বিরোধী দলের সময়-কাল চলছে শিক্ষানবিশ। চোরের ঘরে চলছে চুরি পুলিশ পাহারায় লাখো কোটির বাজেট
আজ কলতান বিদ্যানিকেতনে যেমন খুশি তেমন আঁকো প্রতিযোগিতা। এতে অংশ নিচ্ছে প্লে ও নার্সারি ক্লাসের শিক্ষার্থীরা। তারা ছবি আঁকায় ভীষণ
কিন্তু ডেঙ্গু নয় তা মোটেও বাড়লে জ্বর তিন চারও মাথাব্যথা, চোখ জ্বালা আর সঙ্গে কাশি কারও। লাল দানা গায় উঠতে পারে উঠবে গিরা ফুলেও
৮. অলস দিনের ভীষণ এক পরিণতি। পরদিন সকালে বাচ্চারা খুব বেলা করে ঘুমায়। কেউ চোখ খোলার আগে সূর্যটা ওপরে উঠে আসে। দুধ দোয়াবার সময় পেরিয়ে
বাঘ: না ইয়ে মানে- ঝরনার জল গড়িয়ে পড়া দেখতে বেশ লাগছে। ভারি সুন্দর দৃশ্য, তাই না প্রজাপতি? প্রজাপতি: তা ঠিক, কিন্তু আপনি তো গরমে একেবারে
টনটনে দুপুরে টাক ফাটা রোদ্দুরে ফাটে যেন টাক তার, যেন কেউ বাংলাতে পারবে না সামলাতে, পথ খোঁজে পালাবার। পথে এক গাছ পেয়ে বসে এক পান
বাঘ: আহা আপনি এতো চালাক হয়েও বোকার মতো কথা বলছেন কেন? পেটে ক্ষুধা থাকলে কী কখনো ঘুমানো যায়? আপনার পেটে ক্ষুধা থাকলে পারবেন ঘুমাতে?
একটা হাওয়া হঠাৎ করে গাছ গাছালির ডালে একটা হাওয়া হঠাৎ করে টিন ও টালির চালে। একটা হাওয়া হঠাৎ করে আম শিরীষের পাতায় একটা হাওয়া
ভালো, আমার বুদ্ধিটা কাজ করছে, খানিক বাদে জ্যাক বলে। হুম, মাইক বলে। তবে খুব খুশি যে পুরো পালটা নয়, কেবল একটা গরু নিয়ে যেতে হচ্ছে! দ্বীপ
শুক্রবার (১২ মে) বিকেলে বাংলা একাডেমির আব্দুল করিম সাহিত্যবিশারদ মিলনায়তনে ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি স ম শামসুল আলমের
আদর-সোহাগ, শাসন-বারণ রহম দিয়ে ঘেরা সবচেয়ে আপন মা যে আমার তিনিই সবার সেরা। মা যে আমার স্বপ্ন-আশা আঁধার রাতের আলো প্রাণের চেয়েও প্রিয়
মায়ের কথা ভাবতে গিয়ে শব্দ বাছি সেরা ভালোবাসায় স্বপ্ন আশায় মায়ের কথা ঘেরা। মায়ের কথায় চাঁদটা হাসে তারারা ঝিলমিল নদীর বুকে ঢেউ খেলে
ওই হাসিতে জোছনা দোলে কাব্য দোলে মধুর বোলে, এক নিমিষে ফুরায় হলে শান্তি কত মায়ের কোলে! সুখে এবং দুঃখে রাখি মা মধু নাম মুখে রাখি, যতো
মা’তো দিলো সন্তান জন্ম দেয়নি তারিখ সনের, মাকে নিয়ে তাই ‘দিন’ কেনো সৌখিন কিছু জনের! মায়ের কাছে সন্তান অধিক সাত রাজারই ধনের,
সবার আগে তোমার কাছে সন্তানদের সুখ। মায়ের মত হয় না কারো স্নেহ ভরা বুক। সন্তানরা বড় হবে মায়ের অনেক আশা। সন্তানকে ঘিরেই থাকে
শিয়াল: বটে। কিন্তু আপনি হচ্ছেন বনের রাজা। আপনার যথাসময়ে নাস্তা করা দরকার। বাঘ: ঠিকই বলেছেন। কিন্তু হরিণ না হলে তো সকালে আমাদের মুখে
এই সদস্যরা আজ ২২৮টি বই জমা দিচ্ছেন। অর্থাৎ, আজই এই বই নিয়ে পাঠাগারের যাত্রা শুরু হচ্ছে। মহুর্মুহু হাততালি চললো কিছুক্ষণ। এরপর
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পৃষ্ঠপোষকতায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের এ বর্ষবরণ উৎসবে প্রধান অতিথি থাকবেন আসামের মূখ্যমন্ত্রী
আষাঢ় এবং শ্রাবণ নিয়ে 'বর্ষা' হয় মেঘের ফাঁকে রোদ হাসে যেই ফর্সা হয়। ভাদ্র এবং আশ্বিন নিয়ে আসে 'শরৎ' কাশফুলেতে লাগে খুশির পরত।
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন