ইচ্ছেঘুড়ি
একাত্তরে বঙ্গবন্ধুর সাতই মার্চের ভাষণবজ্রনাদে কাঁপিয়ে দিলোশোষক দলের আসন।ঝাঁপিয়ে পড়ে যুদ্ধে নামে জাতিসাহস ছিল বীরবাঙালির
এমন একটা সময় ছিল, যখন আমার বাবা বনজঙ্গলে ঘুরে বেড়াতেন। নানা পশুপাখির কত কাণ্ড দেখতেন! ওদের বুদ্ধি দেখে বাবা আশ্চর্য হয়ে যেতেন। একদিন
সাবলেটে ছিলি তোরা খড়কুটোর বাসায় মুখর থাকতো বারান্দাটা কিচিরমিচির ভাষায়। মিস্টি রেগে বলতাম এইতো আসছি তেড়ে হট্টোগোল ছুটিয়ে দেবো
ফাগুন এলো ফুলে ফুলেনতুন খুশির তালে।দখিন হাওয়া দোল লাগালোকৃষ্ণচূড়ার ডালে।খুকুর মুখে ফুটলো হাসিআমের ডালে বোল;দূরের গাঁয়ে শুরু
‘সাম্যের গান গাই-আমার চক্ষে পুরুষ-রমণী কোনো ভেদাভেদ নাই।বিশ্বে যা-কিছু মহান সৃষ্টি, চির কল্যাণকর,অর্ধেক তার করিয়াছে নারী, অর্ধেক
দিনটা ছিল ৭ই মার্চ, একাত্তরের সাল,অপেক্ষায় কাটে যেন কাল আর মহাকাল।রেসকোর্সের মাঠজুড়ে লোক, পুরো দেশ জড়ো,কী বলবেন বঙ্গবন্ধু- শুনতে সয়
আমাদের গ্রামের বাড়ি কর্ণফুলী নদীর খুব কাছাকাছি। চারদিকে সবুজের ছড়াছড়ি। যেদিকে চোখ যায়, কেবল সবুজ আর সবুজ। গ্রামজুড়ে শিরা-উপশিরার
বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে গৌরবময় অধ্যায় আমাদের মুক্তিযুদ্ধ। দীর্ঘ নয় মাসের এ যুদ্ধের মধ্য দিয়েই আমরা পেয়েছি এক টুকরো স্বাধীন
[শেষ পর্ব]সেদিন নরেন্দ্র রায় বলেছিলেন তিনি নাকি একটা পাণ্ডুলিপি লেখা প্রায় শেষ করেছেন। কিন্তু রাতে কোনো পাণ্ডুলিপি খুঁজে পায়নি সে।
হারিয়ে যায় ছড়ায় সুরহারিয়ে ফেলি খেই,একাত্তরের মুক্তিসেনাবাবা আমার নেই।বাবা আমার চেয়েছিলেনএ পতাকার হাসি,লাল সবুজ এই পতাকাতাইতো
[পূর্ব প্রকাশের পর]রাতে ঘুম ভাঙে কোনো কিছুর শব্দে। রুমে লাইট জ্বালানো নেই। কিন্তু আবছা একটা আলোতে রুম আলোকিত হয়ে উঠেছে। অনিন্দ্য
লিপ ইয়ার। যে বছর ফেব্রুয়ারি মাসে ২৯ দিন থাকে, সেই বছরটাকেই লিপ ইয়ার বলা হয়- আমরা অধিকাংশ মানুষ এটাই জানি। কিন্তু লিপ ইয়ারের গল্প
এবার লিখবো সবাই মিলেভয়-ডরহীন আকাশ নীলেস্বপ্নজয়ের পদ্য ছিলাম বেশে ছদ্ম।চার ছক্কার ঝড় তুলিয়েবোলিং দেবো তাল গুলিয়ে।রানে রানে পাহাড়
বাংলা আমাদের মাতৃভাষা। এই ভাষায় আমরা কথা বলি, গান গাই, গল্প লিখি। যে ভাষাটায় আমরা নিত্যদিনের কথা, কাজ, সংস্কৃতিচর্চা করি, সেই ভাষার
সেই ভয়ংকর অনুভূতিটা আবার ফিরে এসেছে। গত তিন দিন ধরেই এটা হচ্ছে। ঢাকার ব্যস্ততম রাজপথে দাঁড়ানো এখন অনিন্দ্য। কিন্তু তার মনে হচ্ছে
পথের ধারেফুল ফুটেছেকৃষ্ণচূড়া লাল,পলাশ শিমুলরক্তজবাবসন্ত সকাল।কোকিল ডাকেমধুর সুরেএমন ফাগুন দিনে,বাউরি বাতাস যাচ্ছে বয়েবাড়ছে
কোকিল তুমি কোথায় ছিলেকাল গুনে?সুরের বাঁশি আসলে নিয়েফাল্গুনে।রোদটা যেন হলদে পাখিডানপিঠে,ছুটছে অলি ফুলের মধুঘ্রাণ নিতে।রং
খাও যে তুমি কুল, পেয়ারা, পাকা পাকা জামকাঠবিড়ালি বলবে আমায়, কোথায় তোমার ধাম?পুকুর পাড়ের সেগুনগাছের ফোঁকোড়েতে বাসাছোট খাট বাসাটি মোর
একুশ আমাদের অহংকার, গৌরব। বাংলার ইতিহাসে একটি তাৎপর্যপূর্ণ দিবস ২১শে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস। তাই একুশের চেতনা
ভাষাশহীদদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে পাওয়া আমাদের বাংলা ভাষায় কথা বলার অধিকার। তাই ভাষাশহীদরা আমাদের কাছে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবেন।
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন