ইচ্ছেঘুড়ি
হঠাৎ আলোর ঝলকানি চুরুলিয়ার দুখু মিয়াদুঃখে জীবন ভরালিখে গেছেন কাঠবিড়ালিলিচু চোরের ছড়া।সাম্যবাদের গান গেয়েছেনবিদ্রোহী বীর
পানির উপর দিয়ে সহজে যাতায়াতের প্রধান ও সহজ মাধ্যম সেতু। সাধারণত অল্প দূরত্ব পাড়ি দিতেই সেতু নির্মিত হয়। দূরত্ব খুব বেশি হলে নৌকা,
টিয়ে-ময়না বা কাকাতুয়ার কদর অন্য পাখিদের চেয়ে বেশি। কেন বলো তো? কারণ তারা কথা বলতে পারে। কিন্তু টিয়ে-ময়না কথা বলতে পারলে অন্য
মাগো আমার সন্ধ্যাবেলায় ইচ্ছে করে খুবআবির মেখে সূয্যিমামার সঙ্গে দিতে ডুব।কিংবা হতে লাল-কমলা রঙিন মেঘের সাথীনীড়ে ফেরা পাখির সাথে
সাম্যের পথে গেয়েছো গানদেখিয়েছো পথ লালবুকের ভিতরে সুকান্ত তাইবেঁচে থাকে চিরকাল।ঠিকানা তোমার পেয়েছি তোমার কবিতা মাঝেসময়ের ঘড়ি
এক ছিল রাজা। তার ছিল একটি বিড়াল আর একটি ইঁদুর। এরা ছিল রাজার খুবই বিশ্বস্ত। বিড়াল রাজপ্রাসাদ দেখাশোনা করত আর ইঁদুর করতো বাড়ির সব
ছোট্টমণিযদি তুমি এইখানে না হতেএই বুবুকে কেমন করে পেতে?তোমার যে,চাঁদ-তারা মুখআলোয় বোনা নখ,পদ্মপাতা হাতমেঘ বাঁধানো দাঁত,বৃষ্টি
আম খাবে ভাই আমআরও আছে লাল তরমুজকালো কালো জাম।কাঁঠাল গাছে কাঁঠাল আছেদুষ্টু খোকা মিষ্টি খুকিদৌড়ে এসো আমার কাছে।ইচ্ছেমতো খেতে
খুব ছোট্ট একটা শব্দ ‘মা’। কিন্তু এই ছোট্ট শব্দটিই পৃথিবীর মধুরতম শব্দ, যার সঙ্গে মিশে রয়েছে জগতের সুন্দরতম সম্পর্কটির গল্প। যে
আমার মায়ের আঁচল যেন স্বর্গ থেকে পাওয়া দুঃখ-সুদিন সকল সময় মুক্ত সেথায় যাওয়া। আকাশ বাতাস সূর্য হাসে, হাসে চন্দ্র তারা কেউ হাসে না একা
বিশ্বের উচ্চতম শৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্ট জয় করার বাসনা থাকে প্রায় সব পর্বতারোহীরই। এভারেস্ট জয়ের সম্মান সবার আগে লাভ করেছিলেন যে
লক্ষ হাজার শব্দ নিয়েনিত্য ভাবি আমি,একটি শব্দ আমার কাছেসবার চেয়ে দামি।নেই তুলনা তার কোনোশব্দ সাগর মাঝে,আমার কানে শব্দটি তাইমধুর হয়ে
মায়ের পাওয়াআমার মায়ের কাছে আমিবড় মানিক-ধনমা যে আমার এই পৃথিবীরসেরা আপনজন।সুখের কথা দুঃখের কথাসব বলা যায় মাকেতার দোয়াতেই
‘বিশ্বকবি’ শব্দটা শুনলেই যে লম্বা চুল-দাড়ির জ্ঞানী-গুণী চেহারার ব্যক্তিটির ছবি চোখের সামনে ভেসে ওঠে, তিনি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
একটি পাখি মনের দুখে, কান্না করে রোজহাত বাড়িয়ে আদর করে, কে নিয়েছে খোঁজ?এই পাখিটার দুঃখ অনেক, হারিয়ে গেছে ছেলেতাকিয়ে থাকে সকাল বিকাল,
শাপলা ফুলের সমারোহরূপ দিয়ে যায় ঢেলে,স্বপ্নগুলো শাপলা ফুলেরপাঁপড়ি হয়ে মেলে।এমন রূপের বাহার কোথাবলো কোন বা দেশে,ষড়ঋতুর বিচিত্র
ঢাকা: শিশু-কিশোরদের নেতৃত্ব চর্চার প্রতি আগ্রহী করে তুলতে বাংলাদেশ ইউথ লিডারশিপ সেন্টার (বিওয়াইএলসি) শুরু করতে যাচ্ছে তাদের সপ্তম
‘আজ কেমন যেন লাগছেসব কিছু হঠাৎ করে ওলটপালট হয়ে যাচ্ছেবেড়িবাঁধে বসে বসে ভাবছে পাভেলআজ সুখের সব কেন্দ্রস্থল থেকে বিচ্ছুরিত হতে
গোয়েন্দা গল্প পড়তে ভালোবাসে কম-বেশি সবাই। আর যারা গোয়েন্দা গল্প ভালোবাসে, তাদের সঙ্গে ফেলুদার পরিচয় থাকবে না, তাই কি হয়? বাংলা
আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস। শ্রমিকদের সম্মান জানিয়ে ও তাদের অধিকার আদায়ের প্রত্যয় নিয়ে বিশ্বজুড়ে প্রতিবছরের মে মাসের প্রথম দিন এ
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন