ইচ্ছেঘুড়ি
পাঠশালাতে মেলাশহীদ ভাইয়ের রক্তে রাঙাকাননে কুসুম কলিসন্তান হারা মায়ের ডাকেছুটছে বনের অলি।রক্তে রাঙা শিমুল পলাশএকুশ
একুশ এলে রক্ত রাঙাফুল ফুটে রয় বনেএকুশ এলে বুকের ভিতরবারুদ আগুন জ্বালে।একুশ এলে স্বপ্ন আমারহিমালয়ের চূড়ায়একুশ এলে মায়ের ভাষায়মনটা
একুশে ফেব্রুয়ারি। বাঙালির এক ঐতিহাসিক বিজয়ের দিন। ১৯৫২ সালের এই দিনেই বীর বাঙালি মাতৃভাষা বাংলার জন্য রক্ত দিয়েছিল, রক্ষা করেছিল
যেকোনো ঐতিহাসিক ঘটনা স্মরণীয় করে রাখতে মানুষ নির্মাণ করে স্মৃতিস্তম্ভ। এর মাধ্যমে ইতিহাসকে হৃদয়ে ধারণ করা অনেক সহজ হয়, সরল হয়ে যায়
ঢাকা: অমর একুশে বইমেলায় এসেছে শিশু সাহিত্যিক মীম নোশিন নাওয়াল খানের চতুর্থ কিশোর উপন্যাস ‘কলাপাতার বাঁশি’। এবারের মেলায় এটি তার
সূর্য মেঘের মাখামাখিবাতাস করে খেলাফাগুন দিনের আলোয় পলাশ শিমুল মেলা। বাঁধন ছেড়া মনটা যে আজরং লাগানো সুখেহাওয়ায় হাওয়ায় স্বপ্ন
সকাল বেলার সূর্য সেদিন বললো আমায় ডেকে দাওনা আমায় গোটা কয়েক বর্ণ তুমি এঁকে। বললাম আমি বর্ণমালা ভাইয়ের রক্তে কেনা বর্ণ ছাড়া অন্য
ঢাকা: এবারের বইমেলায় এসেছে শিশু সাহিত্যিক রণজিৎ সরকারের আটটি বই। এর মধ্যে দু’টি কিশোর উপন্যাস। একটির নাম ‘ক্লাসরুমে যত
বাঙালির জন্য একটি তাৎপর্যপূর্ণ দিন ২১ ফেব্রুয়ারি। এদিন অনেকের আত্মত্যাগের বিনিময়ে আমাদের প্রিয় বাংলা ভাষা পেয়েছিল যথাযথ সম্মান,
ভালোবাসা। শব্দটা শুনতেই খুব মিষ্টি লাগে, তাই না? আমাদের জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অনুভূতিগুলোর একটা এই ভালোবাসা। আমরা আমাদের
ঢাকা: বায়ান্ন’র ভাষা আন্দোলন দেখেনি রনক। কিন্তু সে জানে ভাষার জন্য রক্ত দিতে হয়েছে বাঙালির। আর ভাষা শহীদদের স্মৃতি রক্ষায় তৈরি
ঢাকা: বন্ধুরা, তোমরা কি ফল খেতে ভালোবাসো? নাকি আম্মুর বকুনি খাওয়ার ভয়ে গপাগপ গিলে ফেল! হুম, আর চিন্তা নেই, আজ থেকে তোমার অপছন্দের
১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনে শহীদদের কয়েকজনকে আমরা সবাই চিনি, জানি। তাদের কথা আমরা বারবার শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করি। কিন্তু আমরা যাদের কথা
বইমেলা থেকে: অনেক ঝক্কি-ঝামেলা শেষে বুবুন সবাইকে গাদাগাদি করে ফ্রেমে আনলো। অমন সময় হাম্বা-আ-আ... করে মোবাইলের ক্যামেরায় গুঁতো মারলো
বাংলা ভাষার সম্মান রক্ষা করতে যারা প্রাণ দিতেও ভয় পান নি, তাদের একজন শফিউর রহমান। ১৯১৮ সালের ২৪ জানুয়ারি ভারতের পশ্চিমবঙ্গের হুগলি
ভাষাশহীদ আবুল বরকতের নাম আমরা সবাই জানি। ’৫২-এর ভাষা আন্দোলনে মাতৃভাষাকে রক্ষা করার জন্য নিজের জীবন উৎসর্গ করেছিলেন তিনি। ১৯২৭
শুরু হয়েছে একুশে বইমেলা। প্রথম সপ্তাহেই মেলায় এসেছে ছোটদের জন্য অনেক বই। কোন বইটা কিনবে তুমি? কাজটা সহজ করে দিতে তোমাদের জন্য
রফিকউদ্দিন আহমদ আমাদের অন্যতম ভাষাশহীদ। বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবি নিয়ে রাজপথে নেমে ভাষার জন্য জীবন উৎসর্গ করেছিলেন তিনি।
ঢাকা: একুশে বইমেলা-২০১৫ তো এসেছে প্রতিশ্রুতিশীল, মেধাবী লেখক মীম নোশিন নাওয়াল খানের দ্বিতীয় শিশু-কিশোর উপন্যাস ‘আয়লিন ও
শিশুরা স্বভাবতই অনুকরণ প্রিয়। তারা যা দেখে তাই করতে চেষ্টা করে। কিন্তু তাই বলে মার্শাল আর্ট! তাও আবার চার বছর বয়সে? চোখ কপালে উঠলেও
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন