ইচ্ছেঘুড়ি
ঢাকা: বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কমের শিশুতোষ পাতা ইচ্ছেঘুড়ির নিউজরুম এডিটর মীম নোশিন নাওয়াল খান দ্বিতীয়বারের মতো জিতে নিলেন মীনা
প্রীতিলতা প্রীতিলতাতুমি আমার ভগ্নিজ্বালিয়ে দিলে বুকের ভিতরআন্দোলনের অগ্নি।জীবনটাকে বিলিয়ে দিলেবৃটিশ তাড়াতেএমন করে
পাখির মতো আমরা যদিনা উঠি মা জেগেপ্রভাত হবে কেমন করেবদলে যাবার বেগে। আঁধার মুছে স্বপ্নগুলোধরবে মেলে ডানা,আনব সকাল, আলোর
বড় একটি গাছ। সেই গাছের ডালে অনেক পাখি বসে আছে। রং-বেরঙের পাখি। তারা একে অপরের সঙ্গে গল্প করছে। খুনসুঁটি করছে। এর মধ্য থেকে লাল রঙের
সিঁড়িটার নাম লা স্কালা ডি সান্টা মারিয়া ডেল মন্টে। এটি ইটালির কাল্টাগিরোনি শহরে অবস্থিত। তবে অন্য সব সাধারণ সিঁড়ির চেয়ে এটি আলাদা।
মায়ের কভু অসুখ হলেঅবুঝ খোকার গাল ভেসে যায়সিক্ত নয়ন- চোখের জলে। মা গো তুমি ভালো থেকোআমার সুখটা নিয়ে প্রভুমাকে আমার ভালো রেখো। মা
একদিন সুন্দর এক বিকেলে বাবার হাতটি ধরে বাগানে হাঁটছে ফারিয়া। চারপাশে নানা রঙের অসংখ্য ফুল। মনে হচ্ছে ফুলগুলোর মাঝে ছোট্ট একটি পরী
কি বন্ধুরা, শিরোনাম শুনে অবাক হচ্ছো? ভাবছ, রাস্তা আবার নদী হয় কীভাবে? সেকথা তুমি বুঝতে পারবে লম্বার্ড স্ট্রিট নামক রাস্তাটি দেখলে।
শোনেন শোনেন ভাই বোনেরা-শোনেন দিয়া মনষড়ঋতুর বাংলাদেশকে করিব বর্ণন।শোনেন মন দিয়া ॥ষড়ঋতুর এমন শোভা বিশ্বে কোথাও নাইরূপের বর্ণন শুনলে
ফ্লোরিডা থেকে: ফ্লোরিডার খ্যতনামা নোভা সাউথ ইস্টার্ন ভার্সিটি স্কুলের চর্তুথ গ্রেডের ছাত্রী অমৃতা রায়ের বয়স দশ বছরের কাছাকাছি।
নতুন সকাল নতুন ভোরেদেশমাতা দেয় হাসিকসাই কাদের ফাইস্যা গেছেঝুলবে গলায় ফাঁসি।কই গেলো তোর `ভি` দেখানোকই গেলো তোর শানজানিস কসাই এই
তুমি কী ঘুমের ভেতর স্বপ্ন দেখো? নিশ্চয়ই দেখো। সারাদিন স্কুল, পড়াশুনা, বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা আর খেলাধূলার পর ক্লান্ত-অবসন্ন শরীরটাকে
আকাশ জুড়ে মেঘ জমেছে বৃষ্টি এলো ওই,মাগো তোমার খোকন সোনা ঘরে এলো কই?সাত সকালে বের
হুড়মুড় করে ঘরে ঢুকলেন রতনের ছোট মামা শাহীন। ঘামে তার সমস্ত শরীর ভেজা। কাঁধ থেকে ব্যাগটা রেখেই তিনি ফ্যানের নিচে এসে বসলেন। বললেন,
শরৎ এলো নীল আকাশে সাদা মেঘের ভেলায়,কাশবনেতে এলো শরৎ মাতাল হাওয়ার দোলায়।শিউলি ফুলের চাদর পাতা ঘাস বিছানার গায়েখুকুমণির ছুটে চলা
আমাদের সবার প্রিয় হাবু মামার জন্মদিন। এ উপলক্ষে খুলনা থেকে আমাদের বড় খালা অর্থাৎ হাবু মামার বড় বোন একটা বিশেষ উপহার পাঠিয়েছেন।
আজ যারা শিশু-কিশোরকাল হবে যুবক,বড় হয়ে তারা হবেদেশের বড় সেবক।থাকবে মনে আশার আলোদেহে থাকবে বল,দেশের জন্য যুদ্ধ করবেনতুন সেনার
নীলফামারী: জাতিসংঘের সম্মানজনক ‘ইয়ুথ কারেজ অ্যাওয়ার্ড ফর এডুকেশন’ পুরস্কার আনুষ্ঠানিকভাবে তুলে দেওয়া হলো জলঢাকার কেশবের
গভীর রাত। রেহান স্বপ্ন দেখছে কে যেন ওকে ডাকছে। ঠিক এর পরের দিন সে অসুস্থ হয়ে পড়ল। তবু পর পর তিনদিন স্বপ্ন দেখলো প্রায় একইরকম। একদিন
কুঁড়ির কোল ছেড়ে গোলাপের পাপড়িঘুম ঘুম চোখে বলে- ওমা! একী! বাপ রি!গা তার ছুঁয়ে দিয়ে শিশিরের বিন্দুভালোবেসে কইছে- হবে নাকী বন্ধু?ঠিক তার
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন