ইচ্ছেঘুড়ি
ধব ধবে সাদা হয় মিশ মিশে কালো টক টকে লাল রং দেখতে তো ভালো। হাঁস করে প্যাঁক প্যাঁক ঘেউ ঘেউ কুকুরে টুপ টাপ জল পড়ে বাবুদের পুকুরে।
তাদের তৈরি কাঠের বাঁকা এ অস্ত্র সাধারণত ৩০.৭৫ সেমি দৈর্ঘ্য এবং ওজন হয় ৩৪০ গ্রাম। এটাই বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী বুমেরাং হিসেবে
মকু বলল, হ্যাঁ রে দোস্ত। ওর আছে বলেই ভালো লাগে না। আমাদের নেই তাই আমরা আফসোস করি। বিল্টু বলল, চল চল। তাড়াতাড়ি চল। রহিম বলল, ওই দেখ শমসের
ছোট ছোট হাত দু'টি আলো ভরা মুখ। খালি যেন করে দিলো বিশ্বের বুক। ভালো থেকো লরি তুমি না ফেরার দেশে। চিরদিন বেঁচে রবে মাস্কট বেশে।
সবাই রাস্তার পাশে উঁচু বাড়িটার দোতলার জানালায় তাকালো। জানালায় তাদের বয়সী একটি মেয়ে দাঁড়িয়ে আছে। ওকে দেখলে মনে হয় যেন কোন এক বন্দিনী
জানা যায়, আদিকাল থেকেই মানুষ হাতকে শক্তি ও ক্ষমতার প্রতীক মনে করতো। শত্রুর সঙ্গে যুদ্ধ করতে গেলেও হাত ছিলো প্রধান অস্ত্র। তখনও ভাষা
ঠাঁই দাঁড়িয়ে দু’ই থেকে সঙ্ সেজে রং মেখে, কেমন তুমি কাকতাড়ুয়া থাকো দেখে দেখে। পারো নাকি কাক তাড়াতে পারলে তবে তাড়াও,
আমি গ্রামোফোনটা নিচ্ছি, কেউ একজন বলে। তুমি খাবারের জিনিসপত্র নাও, এডি। তোমার কি মনে হয় এর আগে কেউ কখনও এই দ্বীপে এসেছিল? একটা
বিল্টু আকাশের দিকে তাকিয়ে এসব আকাশ-কুসুম ভাবছে। আজ তার মনে খুব দুঃখ। তাই মনের অজান্তেই মনের মধ্যে এসব চিন্তার উদয় হচ্ছে। তার মা খুব
ওরা কি গুহার ভাঁড়ারের জিনিসগুলো খুঁজে পাবে? নোরা বলে, সে তখন চেঁচাতে থাকা মুরগি ধরতে সাহায্য করছে। পেগি, যাও ফার্ন আর লতাগুল্ম দিয়ে
বাবা মানে মন আকাশে আলোর রেখা, এক নিমিষেই যায় পালিয়ে নয়তো একা। খুকির কাছে বাবা ঈদের চাঁদের হাসি, বাবা এলে বাজে বুকে সাধের বাঁশি।
আমাদের প্রত্যেকের চোখের বাইরের কোণে একটি গ্রন্থি রয়েছে। একে বলে অশ্রুগ্রন্থি। কতগুলো নালীপথে চোখের পানি চোখের উপরের পাতায় চলে
নির্ধারিত সময়ের আগেই তুষার, অমিত এসে বসে আছে। আস্তে আস্তে আকাশ ও শান্তিকে দেখা গেলো। আল-আমিন বোধহয় আজ আসতে পারবে না। কিন্তু সভাপতি
সবুজে সবুজে ছাওয়া মাঠ হেসে ওঠে, হেসে গেয়ে নদীগুলো দূর পানে ছোটে। খোকা হাসে খুকি হাসে চাঁদ হাসে রাতে, ঘাসের বুকেতে ফুল হাসে সাথে
পরীদের সেই রাজ্যে ছিল এক ধূসর পরী। সে ছিল খুব দুষ্টু আর মিথ্যেবাদী। তার ছিল অনেক শক্তি। সে মনে মনে সাদা পরীকে হিংসা করত। সে চাইত
জিনিস পাতি? বস্তায়। জীবন ভাবনা? পস্তায়। গ্রামের বাড়ি? ঢাকা। পকেটে কি? ফাঁকা। কাটলো কে শার্ট? পোকায়। আরেকটা নাম? টোকাই। ভাবনা
ঈদের ছুটি ঈদের ছুটি রাস্তা-ঘাটে ভোগান্তি যানজট ছেড়ে বাড়ি গেলেই মনে আসবে শান্তি। ছুটি পেয়ে ছুটছে সবাই নাড়ির টানে বাড়ি সঙ্গে নিয়ে
কোথায় কোথায় কোথায় সবার চোখ কান কী খাড়া! বললো সানু দেখিয়ে তবে দিচ্ছি আমি-দাঁড়া। ধবল-কালো মেঘটা বুঝি রাখলো আড়াল করে ঠিক দেখ নিস দেখবো
সড়কপথে মাঝে মাঝে হাসছে খানাখন্দ বৃষ্টিধারা নামলে পথে যান চলাচল বন্ধ! যানজটেতে সময়ক্ষেপণ ছ'ঘণ্টার পথ বারো খানা-পিনা টয়লেটের
চলো ধনী-গরিব সবাই মিলে যাবো ঈদগাহে, পড়ব নামাজ এক কাতারে কাঁধে কাঁধ মিলে। আজ রাজা-প্রজা আমির-ফকির নাইরে ভেদাভেদ, প্রাণ
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন