মঙ্গলবার (৩ জানুয়ারি) প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন আপিল বেঞ্চ রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন খারিজ করে দেন। ফলে ২৩৬৭ গেরিলা মুক্তিযোদ্ধার

মঙ্গলবার (০৩ জানুয়ারি) প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন খারিজ করে আদেশ দেন। ১২ ডিসেম্বর পৃথক জামিনের

মঙ্গলবার (০৩ জানুয়ারি) প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ এ আদেশ দেন।  আদালতে আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী এম আমিন

৫২ পৃষ্ঠার এ রায় সোমবার (০২ জানুয়ারি) সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়।   ২০১৫ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর এ রায় দেন বিচারপতি মইনুল

গত বছরের মাঝামাঝি সময়ে হাইকোর্ট বিভাগে ৮ জন বিচারপতি নিয়োগের জন্য সুপ্রিম কোর্ট থেকে নির্বাহী বিভাগে পরামর্শ দেওয়া হলেও তা এখনো

সোমবার (০২ জানুয়ারি) বিচারপতির মৃত্যুতে আদালত বন্ধ থাকায় তিনি রেজিস্ট্রার জেনারেলের কার্যালয়ে হাজিরা দেন। এ সময় তিনি একটি লিখিত

সোমবার (০২ জানুয়ারি) সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে ওই বিচারপতির নামাজে জানাজা শেষে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করে প্রধান বিচারপতি এ ছুটি ঘোষণা দেন।

সকাল সাড়ে ১০টায় সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে এ বিচারপতির জানাজার পর দিনের পরবর্তী অংশে আপিল বেঞ্চ বসবে কি-না সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া

বিডিআর হত্যা মামলা ২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি রাজধানীতে ত‍ৎকালীন বিডিআর (বর্তমানে বিজিবি) সদর দফতর পিলখানায় বিদ্রোহের নামে

৩৬ পৃষ্ঠার রায়টি লিখেছেন হাইকোর্টের বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী। একমত পোষণ করেছেন বিচারপতি আশীষ রঞ্জন দাস। রায়ে

১৯৫৫ সালের ১২ এপ্রিল  চাঁপাইনবাবগঞ্জে জন্মগ্রহণ করেন বিচারপতি মোহাম্মদ বজলুর রহমান। তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমএ ডিগ্রি

রোববার (০১ জানুয়ারি) মামলাটির তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু এদিনও কোনো প্রতিবেদন আদালতে দাখিল করেননি মামলার