মুক্তমত
মারাত্মক সংকটের মধ্যে আছেন দেশের ব্যবসায়ীরা: নিরঞ্জন রায়
প্রতিদিনই বন্ধ হচ্ছে অসংখ্য মিল-কারখানা, বেকারের আর্তনাদ
এরকম সময়ে আমার কাছে একটা গ্রাফ এসে পৌঁছেছে। এটা করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীদের সংখ্যার একটা প্লট। বিভিন্ন দেশের তথ্য দেওয়া আছে
আদিম কৃষিভিত্তিক বাঙালি সমাজে যা ছিলো তা হলো- দাসত্ব, পরশ্রীকাতরতা, কুসংস্কারচ্ছন্নতা। প্রভুত্ব মেনে চলাই ছিলো তাদের জীবনের
বাঙালি জাতির জীবনে ‘মার্চ’ এক ঘটনাবহুল মাস হিসেবে চিহ্নিত। ১৯২০ সালের সতেরোই মার্চ জাতির পিতা এই পৃথিবীতে জন্মগ্রহণ করেন; ’৪৮
ক'দিন আগের কথা। দিল্লিতে তখন রাতের আঁধারে চলছে ভয়াবহ দাঙ্গা। ঘর পুড়ছে, পুড়ছে দোকান-পাট, বাজার-হাট। মরছে মানুষ। হাসপাতালে বাড়ছে
পত্রিকাটির নাম ছিল ‘বেঙ্গল গেজেট’। প্রথম প্রকাশ ১৭৮০ সালের জানুয়ারিতে। ভাষা ছিল ইংরেজি। চার পৃষ্ঠার পত্রিকাটির দামও কম না, এক
মাদক ডিলার ও ইয়াবা ব্যবসায়ীরাও বাদ যাননি। রাজনীতির নামে পতিতা ব্যবসার সর্দারনিদের সঙ্গে চাঁদাবাজ, ক্যাসিনোর হোতারাও আক্রান্ত
ভূমিদস্যু, জলদস্যুদের মতো এরা গোপনে কিছু করে না। অন্য দস্যুরা যেখানে প্রচারের বাইরে থেকে সব অপকর্ম করতে চায়, এরা চায় উল্টোটা। সব
মানবিক বিপর্যয়ের মধ্য দিয়ে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়া এই ভাইরাস বড় ধরনের আঘাত হানছে অর্থনীতিতেও। ফলে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
একদিন তিনি খেয়াল করলেন ত্রিপুরা অঞ্চল শিক্ষা ও উন্নয়ন খাতে ভীষণ অবহেলিত। তিনি এই খাতে অর্থ বরাদ্দ চান ব্রিটিশ সরকারের কাছে। কিন্তু
কয়েকদিন হলো দিল্লিতে সংখ্যালঘু মুসলমানদের বাড়ি ঘর, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, মসজিদ পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে। এই সহিংসতায় প্রাণ গেছে ৪৮ জনের। আহত
স্মৃতির পাতায় অনেক কথা ভেসে ওঠে। সৌভাগ্যবান মানুষ আমি। ইতিহাসের মহামানব দুনিয়ার নির্যাতিত-নিপীড়িত মানুষের শ্রেষ্ঠ বন্ধু
যে স্বাধীনতার জন্য ত্রিশ লক্ষ মানুষ প্রাণ দিয়েছে, লক্ষ লক্ষ মা-বোনের ওপর জুলুম-অত্যাচার করা হয়েছে। এই স্বাধীনতা অর্জন ও নিপীড়িত
আমি যেহেতু শুধু বইয়ের পাঠক নই একইসাথে বইয়ের লেখকও বটে, তাই আমার বইমেলার অভিজ্ঞতা অন্যদের থেকে একটু ভিন্ন হওয়া অস্বাভাবিক কিছু
ভিডিওটি দেখার পর থেকে মনটা খারাপ হয়ে গেলো। এন্ড্রু কিশোরের সুস্থতা কামনা করছি। আশা করছি, তিনি সুস্থ হয়ে আমাদের মাঝে ফিরে আসবেন।
আগামী ২৯ মার্চ ৭০ লাখ মানুষের এ নগরের ‘অভিভাবক’ বা মেয়র নির্বাচন করবেন ১৯ লাখ ভোটার। ইতোমধ্যে আওয়ামী লীগ এম রেজাউল করিম চৌধুরীকে,
কিন্তু এখনও সেভাবে বাড়েনি কর্মসংস্থানের সংখ্যা। আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) ‘এশিয়া-প্যাসিফিক এমপ্লয়মেন্ট অ্যান্ড সোশ্যাল
কারাগারের অন্ধকার প্রকোষ্ঠে বসে যে নেতা প্রিয় মাতৃভূমি বাংলার ছবি হৃদয় দিয়ে এঁকেছেন, ফাঁসির মঞ্চে দাঁড়িয়ে হাসিমুখে মৃত্যুকে
মহাত্মা গান্ধীর ওপর ছবি নির্মিত হয়েছে ১৯৮২ সালে। ইতিহাসভিত্তিক অসাধারণ একটি ছবি। জন ব্রেইলির চিত্রনাট্য নিয়ে ছবিটি পরিচালনা
মায়ের ভাষা বাংলা রক্ষার জন্য ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি রাজপথে আন্দোলনে নামে বাংলার দামাল ছেলেরা। পাকিস্তানি বাহিনীর গুলিতে প্রাণ
আমরা আবেগপ্রবন জাতি হিসেবে ‘বিখ্যাত’ এবং ২১শে ফেব্রুয়ারিতে আমরা যথেষ্ট তীব্রতা দিয়ে সেই আবেগ প্রকাশ করি। মনে আছে যখন
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন