ম্যাচের আগের দিন সাধারণত সংবাদ সম্মেলনে আসেন কোচ অথবা অধিনায়ক। কিন্তু বাংলাদেশ দলের দায়িত্বশীলরা এখন নিজেদের আড়ালে রাখতেই বেশি ব্যস্ত।
মাঠের চেয়ে বেশির ভাগ সময়ই বাইরের আলোচনায় বেশি জড়িয়ে থাকে বাংলাদেশের ক্রিকেট। এখনও তার ব্যতিক্রম হচ্ছে না। নাজমুল হোসেন শান্ত বোর্ডকে জানিয়ে দিয়েছেন, তিনি আর অধিনায়কত্ব করতে চান না। এ নিয়ে গত দুদিন দেশের ক্রিকেটে বেশ শোরগোল।
অনেকটা অনুমিতভাবেই তাইজুল ইসলামের সংবাদ সম্মেলনেও আসে প্রসঙ্গটি। কিন্তু তাইজুল বেশ লম্বা সময় ধরে এড়িয়েই চলেন। দেশের ক্রিকেটে এখন অন্যতম অভিজ্ঞ ক্রিকেটার তাইজুল। টেস্ট দলেও অনেকটা নিয়মিত। তার কাছে যদি অধিনায়কত্বের প্রস্তাব আসে? উত্তরে তাইজুল বলেন, ‘১০ বছর ধরে যেহেতু খেলছি, পুরোটাই তৈরি। ’
এক বাক্যের উত্তর শেষেই সংবাদ সম্মেলন ছাড়েন তাইজুল। তবে এর আগে তার কাছে জানতে চাওয়া হয় কাছাকাছি একটা বিষয়েও। টেস্টে দুইশ উইকেট পাওয়া এই স্পিনার দলের সিনিয়র হিসেবে কতটুকু অবদান রাখেন?
তিনি বলেন, ‘যদি ব্যক্তিগতভাবে বলেন, ইম্প্লিমেন্ট করতে পারি। কিন্তু আমার যে অভিজ্ঞতা হয়েছে, আপনি কতটুকু নিচ্ছেন সেটা গুরুত্বপূর্ণ; সেটা সতীর্থ হিসেবে হোক আর সেটা আমার দেশের জনগণ হোক। আমার কাছে মনে হয় অনেক ক্ষেত্রে মাঠে যখন বিভিন্ন পরিস্থিতি আসে, আমি যখন বল করি বা একটা স্পিনার যখন বল করে অনেক সময় ফিল্ড পজেশন বলেন বা একটা ব্যাটারকে কীভাবে সেট আপ করবো; এই হেল্পগুলো আমি কখন কখনও করে থাকি। অধিনায়ক আমাকে জিজ্ঞেস করে। এই সুযোগগুলো আসে, আমি চেষ্টা করি। ’
বাংলাদেশ সময় : ১২৪৮ ঘণ্টা, অক্টোবর ২৮, ২০২৪
এমএইচবি/এএইচএস