ঢাকা, বুধবার, ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ২৫ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

ক্রিকেট

উপেক্ষিত রাজ্জাক-কাপালি

স্পোর্টস করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৬১৮ ঘণ্টা, মে ২৫, ২০১৫
উপেক্ষিত রাজ্জাক-কাপালি অলক কাপালি ও আব্দুর রাজ্জাক

ঢাকা: জাতীয় দলে ঢোকার মঞ্চ হচ্ছে ঘরোয়া ক্রিকেট। সেই মঞ্চে সফল আব্দুর রাজ্জাক ও অলক কাপালি।

একজন বল হাতে শাসন করে চলেছেন প্রতিপক্ষ ব্যাটসম্যানদের, আরেকজন ব্যাট হাতে শাসন করছেন বোলারদের। অথচ এই দুইজনকে বিবেচনায় আনতে রাজি নন জাতীয় দলের নির্বাচক প্যানেল।

রাজ্জাক এখনো বিবেচনায় আছে- এমনটাই জানিয়েছিলেন জাতীয় দলের প্রধাণ নির্বাচক ফারুক আহমেদ। কথা আর কাজের সঙ্গে শেষ পর্যন্ত অমিলই থেকে গেল। জাতীয় দলের স্কোয়াডে বিবেচনায় দূরে থাক; সদ্য ঘোষিত হাই পারফরম্যান্স ইউনিটের অধীনে এলিট কার্যক্রমে নেই বাঁহাতি এই অভিজ্ঞ স্পিনার।
অলক কাপালির কপালটাও মন্দ। সর্বশেষ জাতীয় লিগে দুটি ডাবল সেঞ্চুরি ও চলমান বিসিএলে সর্বোচ্চ ৩৩৩ রান করেও নির্বাচকদের নজড়ে এলেন না।

কাপালীর চেয়ে আফসোস বেশি হতে পারে রাজ্জাকের। তিনি জাতীয় লিগের সর্বোচ্চ উইকেট সংগ্রাহক। সেই সঙ্গে চলমান বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগে (বিসিএল) ১৬ উইকেট নিয়ে সবার শীর্ষে। দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা ইলিয়াস সানির সংগ্রহে ৯টি উইকেট।

জুনের প্রথম সপ্তাহ থেকে হেড কোচ মাল রয়ের অধীনে শুরু হবে হাই পারফরম্যান্স  ইউনিটের কার্যক্রম। চার মাসের এই কার্যক্রমের পাশাপাশি বছরজুড়ে উদীয়মান ক্রিকেটার, জাতীয় দলের বর্তমান ও সাবেক বেশ কয়েকজন ক্রিকেটারকে নিয়ে হাই পারফরম্যান্স ইউনিটের অধীনে থেকে ‘এলিট প্রোগাম’ এর মোড়কে স্কিল ট্রেনিং করার সুযোগ পাবেন ক্রিকেটাররা।

এই কর্মসূচির কাজ হবে পাঁচটি বিভাগ নিয়ে। বিভাগগুলো হলো পেস বোলিং (৪ সপ্তাহ), স্পিন বোলিং (৬ সপ্তাহ), ব্যাটিং (৬ সপ্তাহ), ফিল্ডিং (২ সপ্তাহ) ও উইকেটকিপিং (২ সপ্তাহ)।

বাংলাদেশ সময়: ১৬১৫ ঘন্টা, মে ২৫, ২০১৫
এসকে/আরএম

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।