ঢাকা, মঙ্গলবার, ৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ১৯ নভেম্বর ২০২৪, ১৭ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাষ্ট্রদ্রোহিতার অপরাধে ফখরুলের শাস্তি চাইলেন নগর আ.লীগের সভাপতি

নিউজ ডেস্ক | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৪২০ ঘণ্টা, অক্টোবর ২৯, ২০২৩
রাষ্ট্রদ্রোহিতার অপরাধে ফখরুলের শাস্তি চাইলেন নগর আ.লীগের সভাপতি ...

চট্টগ্রাম: চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী বলেছেন, বিএনপিবার বার প্রমাণ করেছে এটা খুনিদের দল। এরা স্বাধীনতা ও মানবতাবিরোধী এবং যুদ্ধাপরাধীদের আশ্রয়দাতা।

এদের মধ্যে দেশপ্রেমের বিন্দুমাত্র চিহ্ন নেই। এদের ঠিকানা ও কবরস্থান- পাকিস্তান।
এখন সময় এসেছে এদের গলা ধাক্কা দিয়ে দেশত্যাগ করতে বাধ্য করা।  

রোববার (২৯ অক্টোবর) বেলা ১১টায় চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের উদ্যোগে দলীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে বিএনপির নাশকতা, নৈরাজ্য ও অরাজকতার বিরুদ্ধে দারুল ফজল মার্কেট চত্বরে অনুষ্ঠিত শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।  

তিনি আরো বলেন, পুলিশ হত্যা, সরকারি স্থাপনা ও সম্পদ ধ্বংস করা এবং প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলা রাষ্ট্রদ্রোহিতার শামিল। এসমস্ত অপকর্মের ইন্ধনদাতা খুনি মির্জা ফখরুল ইসলামের রাষ্ট্রদ্রোহিতার দায়ে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই। এই মির্জা ফখরুলের রক্তের মধ্যেই রয়েছে বিশ্বাসঘাতকতা এবং রাজাকারের রক্ত। বংশগতভাবে পাকিস্তানি ভাবধারায় দীক্ষিত। এসমস্ত কুলাঙ্গারদের বাংলার মাটিতে ঠাঁই হতে পারে না।  

তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নজিরবিহীন উন্নয়ন প্রচেষ্টা এবং সাফল্যে ঈর্ষান্বিত দেশি-বিদেশি চক্রান্তকারীদের চিহ্নিত করে তাদেরকে সমূলে নির্মূল করার জন্য জনগণকে প্রস্তুতি নেওয়ার আহ্বান জানান।  

চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক শফিকুল ইসলাম ফারুকের সঞ্চালনায় শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশে বক্তব্য দেন চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি নঈম উদ্দিন চৌধুরী, অ্যাডভোকেট ইব্রাহিম হোসেন চৌধুরী বাবুল, আলতাফ হোসেন চৌধুরী, উপদেষ্টা শফর আলী, সাংগঠনিক সম্পাদক শফিক আদনান, আইন বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট শেখ ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক চন্দন ধর, বন পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক মশিউর রহমান চৌধুরী, উপপ্রচার সম্পাদক হাজী শহিদুল আলম।  

বক্তব্য দেন চট্টগ্রাম-১০ আসনের সংসদ সদস্য মহিউদ্দিন বাচ্চু, সাইফুদ্দিন খালেদ বাহার, হাজী বেলাল আহমদ, সিদ্দিক আলম, অধ্যক্ষ আসলাম হোসেন, মাহবুবুল হক সুমন, দিদারুল আলম দিদার, ইকবাল হাসান, আবুল হাশেম বাবুল, সৈয়দ মো. জাকারিয়া, ইউনুছ কোম্পানী, আবদুল মান্নান, রুহুল আমিন তপন, লায়ন আশীষ কুমার ভট্টাচার্য্য, মো. ইব্রাহিম, ইফতেখার আলম জাহেদ, ইমরান আহমেদ ইমু, জাকারিয়া দস্তগীর।  

সভামঞ্চে উপস্থিত ছিলেন শেখ মো. ইসহাক, হাজী মো. হোসেন, দিদারুল আলম চৌধুরী, ইঞ্জিনিয়ার মানস রক্ষিত, আবু তাহের, পেয়ার মোহাম্মদ, বখতিয়ার উদ্দিন খান, হাজী রোটারিয়ান মো. ইলিয়াস, মোমিনুল হক, সুলতান আহমদ, আবদুল নবী লেদু, হাজী মো. ইলিয়াস, কাজী আলতাফ হোসেন, রেজাউল করিম কায়সার, নুরুল আজিম নুরু, স্বপন কুমার মজুমদার, আবদুল আজিম, ফারুক আহমেদ, সাইফুল আলম বাবু, মিথুন বড়ুয়া, গোলাম মো. জোবায়ের, মুজিবুল হক পিয়ারু, আলী নেওয়াজ, শেখ সরোয়ার্দী প্রমুখ।

বাংলাদেশ সময়: ১৪১৪ ঘণ্টা, অক্টোবর ২৯, ২০২৩
এসি/টিসি

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।