সোমবার (৩১ ডিসেম্বর) বিকেলে কে সি দে রোডের প্রধান নির্বাচনী কার্যালয়ে মিলাদ মাহফিলে এমন অনুরোধ করেন তিনি।
তিনি বলেন, ‘আমাকে মাননীয় বলবেন না, আমি একজন সাধারণ কর্মী।
আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল বলেন, ‘তৃণমূলের সর্বস্তরের নেতাকর্মীদের সহায়তায় আমি সংসদ সদস্য হয়েছি। আমার দায়িত্ব, কর্তব্য চট্টগ্রামের উন্নয়নে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনসহ সংশ্লিষ্ট উন্নয়ন সংস্থাগুলোকে সহায়তা করা। এই উন্নয়নে আমার কোন কর্তৃত্ব নেই বা থাকবে না। তবে আইন প্রণেতা হিসেবে এই সংস্থাগুলোকে সহায়তা করার সার্বিক প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে সংসদে এ কথা বলব। ’
নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন বলেন, ‘নওফেল অবশ্যই চট্টগ্রামের উন্নয়নের সহযাত্রী হবেন। তিনি শুধুমাত্র মহিউদ্দিন চৌধুরীর সন্তান নন চট্টগ্রামের আপামর জনতার একজন প্রতিভা দীপ্ত সন্তান। ’
নগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহতাব উদ্দিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে মিলাদ মাহফিলে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. ইফতেখার উদ্দিন চৌধুরী, উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. শিরীণ আখতার, রফিকুল আলম, রফিকুল ইসলাম মানিক, ইঞ্জিনিয়ার প্রবীর কুমার দে, নগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি নঈম উদ্দিন চৌধুরী, অ্যাডভোকেট ইব্রাহিম হোসেন চৌধুরী বাবুল, জহিরুল আলম দোভাষ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বদিউল আলম, এম এ রশিদ, কোষাধ্যক্ষ ও চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান আবদুচ ছালাম, সাংগঠনিক সম্পাদক নোমান আল মাহমুদ, শফিক আদনান, চৌধুরী হাসান মাহমুদ হাসনী, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক শফিকুল ইসলাম ফারুক, আইন বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট শেখ ইফতেখার সাইমুল চৌধুরীসহ নেতারা।
মিলাদ পরিচালনা করেন মাওলানা আনিসুজ্জামান আল কাদেরী, মাওলানা হারুনুর রশিদ ও মাওলানা ফজল কবির।
বাংলাদেশ সময়: ২০৫০ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ৩১, ২০১৮
এসকে/টিসি