ঢাকা, সোমবার, ১৬ আষাঢ় ১৪৩১, ০১ জুলাই ২০২৪, ২৩ জিলহজ ১৪৪৫

নির্বাচন ও ইসি

জেলায় জেলায় মনোনয়নপত্র জমা প্রার্থীদের

নিউজ ডেস্ক  | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ২২১৪ ঘণ্টা, নভেম্বর ৩০, ২০২৩
জেলায় জেলায় মনোনয়নপত্র জমা প্রার্থীদের

ঢাকা: দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মনোনয়নপত্র জমা শেষ হয়েছে বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) বিকেলে। ঢাকাসহ সারাদেশের জেলায় জেলায় উৎসবের আমেজে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টিসহ বিভিন্ন দল মনোনীত ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা।

যদিও রাজপথের প্রধান বিরোধীদল বিএনপিসহ কিছু দল নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে না।

সারা দেশ থেকে করেসপন্ডেন্টদের পাঠানো মনোনয়নপত্র জমার খবর পড়ুন প্রতিবেদনে।

মাদারীপুরে তিন আসনে ১৭ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র দাখিল
মাদারীপুরে উৎসবমুখর পরিবেশে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন প্রার্থীরা। বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) সকাল থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত প্রার্থীরা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তাদের কাছে মনোনয়নপত্র দাখিল করেন। সর্বমোট তিনটি আসনে মোট ১৭ প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।

জেলা নির্বাচন অফিস সূত্র জানায়, মাদারীপুর-০১ আসনে মোট চার প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। এর মধ্যে আওয়ামী লীগের নৌকার প্রার্থী নূর-ই আলম চৌধুরী, জাকের পার্টির প্রার্থী মাসুদ শিকদার, বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশনের প্রার্থী তোফাজ্জেল হোসেন খান, জাতীয় পার্টির মোতাহার হোসেন সিদ্দিকী মনোনয়নপত্র দাখিল করেন।

মাদারীপুর-০২ আসনে মোট পাঁচজন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। এর মধ্যে আওয়ামী লীগের প্রার্থী শাজাহান খান, জাকের পার্টির প্রার্থী মো. আসাদুজ্জামান আকন, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির প্রার্থী একেএম নুরুজ্জামান,  বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির প্রার্থী ইউসুফ আলী ও সুবল চন্দ্র মজুমদার বাংলাদেশ কংগ্রেস দল থেকে মনোনয়নপত্র জমা দেন।

মাদারীপুর-০৩ আসনে আটজন প্রার্থী দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে মনোনয়নপত্র জমা দেন। এর মধ্যে রয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী ড. আবদুস সোবহান গোলাপ মিয়া, স্বতন্ত্র প্রার্থী কালকিনি উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি তাহমিনা বেগম, সাধারণ সম্পাদক তৌফিকুজ্জামান শাহীন, তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী প্রবীণ হালাদার, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির নিতাই চক্রবর্তী, কৃষক-শ্রমিক-জনতা লীগের মনোনীত প্রার্থী নকুল কুমার বিশ্বাস, জাতীয় পার্টির প্রার্থী মো. আব্দুল খালেক ও জাকের পার্টির প্রার্থী ইকবাল হোসেন খোকন মুন্সী।

ফরিদপুরের চারটি আসনে ২৬ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র দাখিল

ফরিদপুরের চারটি আসনে মোট ২৬ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। এর মধ্যে ফরিদপুর-১ আসনে সাতজন, ফরিদপুর-২ আসনে চারজন, ফরিদপুর-৩ আসনে আটজন ও ফরিদপুর-৪ আসন থেকে সাতজন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। জেলা সিনিয়র নির্বাচন কর্মকর্তা মো. হাবিবুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

ফরিদপুর-১ (বোয়ালমারী, আলফাডাঙ্গা ও মধুখালী) আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী দলটির প্রেসিডিয়াম মেম্বার আব্দুর রহমান। ফরিদপুর-১ সংসদীয় এ আসন থেকে মোট সাতজন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।  এরা হলেন- আওয়ামী লীগ থেকে দলটির প্রেসিডিয়াম মেম্বার ও সাবেক এমপি আব্দুর রহমান, সাবেক সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা শাহ্ মোহাম্মদ আবু জাফর (বিএনএম), আকতারুজ্জামান খান (জাতীয় পার্টি), বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির কেএম নুরুল ইসলাম শিকদার, আব্দুর রউফ মোল্যা (জাকের পার্টির), স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে কৃষক লীগের সাবেক সহ-সভাপতি সাংবাদিক আরিফুর রহমান দোলন ও কেন্দ্রীয় মহিলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মাহমুদা বেগম কৃক।

ফরিদপুর-২ (নগরকান্দা ও সালথা) আসনে আওয়ামী লীগের শাহদাব আকবর লাবু চৌধুরী, ফজলুল হক (জাকের পার্টি) ও নগরকান্দা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জামাল হোসেন মিয়া (স্বতন্ত্র) এবং ডক্টর আসমা শহীদ (স্বতন্ত্র)।  

ফরিদপুর-৩ (সদর) আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শামীম হক, দেশের ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠনের (এফবিসিসিআই) সাবেক সভাপতি ও জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা একে আজাদ (স্বতন্ত্র), জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মোহাম্মদ ফারুক হোসেন, গোলাম রাব্বানী খান মুন (বিএনএম), জেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি এসএম ইয়াহিয়া (জাতীয় পার্টি), বাংলাদেশ কংগ্রেসের এমএ মুঈদ হােসেন আরিফ ও আব্দুল আওয়াল মিয়া, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির দেলোয়ার হোসেন।

ফরিদপুর-৪ (ভাঙ্গা, সদরপুর ও চরভদ্রাসন) আসনে আওয়ামী লীগের থেকে দলটির প্রেসিডিয়াম মেম্বার কাজী জাফরউল্লাহ, যুবলীগের প্রেসিডিয়াম মেম্বার মজিবর রহমান চৌধুরী নিক্সন (স্বতন্ত্র), হাজী আনোয়ার হোসেন (জাতীয় পার্টি), রবিউল ইসলাম (জাকের পার্টি), তরিকত ফেডারেশনের মাকসুদ আহমেদ গোলাম মাওলা, আলমগীর কবির (স্বতন্ত্র), মো. আনোয়ার হোসেন (স্বতন্ত্র) ও নাজমুন নাহার (স্বতন্ত্র)।

৩০ নভেম্বর সারা দিন জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে এবং উপজেলা পর্যায়ে সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে এসব মনোনয়নপত্র জমা দেন প্রার্থীরা। এদের অনেকে মিছিল সহকারে, কেউ বা প্রতিনিধিদের মাধ্যমে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।

মাগুরায় দুই আসনে সাকিবসহ ১৬ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র দাখিল
মাগুরা-১ আসন থেকে সাতজন ও মাগুরা-২ আসন থেকে নয়জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। মাগুরা-১ আসনের মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন সাকিব আল হাসান (বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ), সিরাজুল সায়েফিন সাইফ (জাতীয় পার্টি), অ্যাডভোকেট কাজী রেজাউল হোসেন (বাংলাদেশ কংগ্রেস), মাসুদ পারভেজ (জাকের পার্টি), কে এম মোতাসিম বিল্লা ( বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট, বিএনএফ), সঞ্জয় কুমার রায় (তৃণমূল বিএনপি) ও সঞ্জয় কুমার ভাদুড়ী (বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি)।

মাগুরা-২ আসনের মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন- ড. বীরেন শিকদার (বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ), অ্যাডভোকেট কাজী রেজাউল হোসেন (বাংলাদেশ কংগ্রেস), মশিয়ার রহমান (স্বতন্ত্র), মো. আলী হায়দার (জাকের পার্টি), কাজী শরিফ উদ্দিন (স্বতন্ত্র) মো. আসাদুজ্জামান বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি (বিএসপি), মো. মুরাদ আলী (জাতীয় পার্টি), কাজী শফিক (স্বতন্ত্র) ও মো. আখিদুল ইসলাম (তৃণমূল বিএনপি)।

পিরোজপুরে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রীসহ ২৮ প্রার্থীর মনোনয়ন জমা
পিরোজপুরের তিনটি আসনে ২৮ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। পিরোজপুর-১ আসনে মনোনয়ন জমা দেওয়া প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত মৎস্য ও  প্রাণিসম্পদমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম, জাতীয় পার্টির (এরশাদ) বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. নজরুল ইসলাম, স্বতন্ত্র প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক এমপি একেএমএ আউয়াল।

পিরোজপুর-২ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন ১৪ দলীয় জোটের শরিক জাতীয় পার্টির (জেপি) চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন মঞ্জু ও আওয়ামী লীগের প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কানাই লাল বিশ্বাস।

পিরোজপুর-৩ (মঠবাড়িয়া) আসনে মনোনয়নপত্র দিয়েছেন বর্তমান এমপি ডা. রুস্তুম আলী ফরাজী ও আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মো. আশরাফুর রহমান।

শরীয়তপুরের তিনটি আসনে দুই স্বতন্ত্রসহ ২২ জনের মনোনয়নপত্র দাখিল
শরীয়তপুরের তিনটি আসনে দুইজন স্বতন্ত্র প্রার্থীসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের ২২ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।  

শরীয়তপুর-১ (সদর-জাজিরা) আসনে একজন স্বতন্ত্র প্রার্থী ছয়জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। তারা হলেন- ইকবাল হোসেন (আওয়ামী লীগ), মোহাম্মদ গোলাম মোস্তফা (স্বতন্ত্র), মো. মাসুদুর রহমান মাসুদ (জাতীয় পার্টি), মো. দেলোয়ার (জাকের পার্টি), আবুল বাশার মাদবর (তৃণমূল বিএনপি) ও  মো, আব্দুস সামাদ (খেলাফত আন্দোলন)।

শরীয়তপুর-২ (নড়িয়া-সখিপুর) আসনে একজন স্বতন্ত্র প্রার্থীসহ ১১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। তারা হলেন- একেএম এনামুল হক শামীম (আওয়ামী লীগ), মো. ওয়াহিদুর রহমান (জাতীয় পার্টি), মো. বাদল কাজী (জাকের পার্টি), মো. ফিরোজ মিয়া (জাসদ), খালেদ শওকত আলী (স্বতন্ত্র), কাজী জাকির হোসেন (গণফ্রন্ট), সৌমিত্র দত্ত (বাংলাদেশ কংগ্রেস), মো. আবুল হাসান (এনপিপি), মো. আমিনুল ইসলাম (বিকল্পধারা), মাহমুদুল হাসান  খেলাফত আন্দোলন) ও মো. মনির হোসেন (মুক্তিজোট)।

শরীয়তপুর-৩ (ডামুড্যা, ভেদরগঞ্জ ও গোসাইরহাট) আসনে পাঁচজন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। তারা হলেন- নাহিম রাজ্জাক (আওয়ামী লীগ), মো. আব্দুল হান্নান (জাতীয় পার্টি), মো. সিরাজ চৌকিদার (তরিকত ফেডারেশন), জিয়াউর রহমান (জাকের পার্টি) ও মাহদী হাসান (ইসলামী ঐক্যজোট)।

উল্লেখ্য, শরীয়তপুর-২ আসনে পানিসম্পদ উপমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক একেএম এনামুল হক শামীম এমপির বিরুদ্ধে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ডা. খালেদ শওকত আলী।

সাতক্ষীরায় চার আসনে ৩৭ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র দাখিল 
সাতক্ষীরার চারটি আসনে
৩৭ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। উৎসবমুখর পরিবেশে প্রার্থীরা সাতক্ষীরা জেলা রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয়সহ সহকারী রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয়গুলোতে মনোনয়নপত্র দাখিল করেন।

এর মধ্যে সাতক্ষীরা-১ (তালা-কলারোয়া) আসনে ১২ জন; সাতক্ষীরা-২ (সদর) আসনে ১১ জন; সাতক্ষীরা-৩ (দেবহাটা-আশাশুনি-কালিগঞ্জ আংশিক) আসনে ছয়জন ও সাতক্ষীরা-৪ (শ্যামনগর-কালিগঞ্জ আংশিক) আসনে আটজন।

সূত্র মতে, সাতক্ষীরা-১ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ফিরোজ আহমেদ স্বপন, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির প্রার্থী মুস্তফা লুৎফুল্লাহ, জাসদের প্রার্থী শেখ ওবায়দুস সুলতান বাবলু, জাতীয় পার্টির (জাপা) প্রার্থী সৈয়দ দিদার বখত্, তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী সুমি, বাংলাদেশ কংগ্রেসের ইয়ারুল ইসলাম, জাকের পার্টির প্রার্থী খোরশেদ আলম ও মুক্তিজোটের প্রার্থী শেখ মো. আলমগীর মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। এছাড়া স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ইঞ্জিনিয়ার শেখ মুজিবুর রহমান, শেখ নুরুল ইসলাম, এসএম মুজিবুর রহমান ও মো. নুরুল ইসলাম মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।

সাতক্ষীরা-২ (সদর) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আসাদুজ্জামান বাবু, জাপার মো. আশরাফুজ্জামান, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনপিপি) মো. আনোয়ার হোসেন, জাকের পার্টির শেখ ইফতেখার আল-মামুন সুমন, বিএনএমের মো. কামরুজ্জামান বুলু, তৃণমূল বিএনপির ফারহান মেহেদী,  বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির মো. তৌহিদুর রহমান ও মুক্তিজোটের আব্দুল আজিজ মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। এছাড়া স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মীর মোস্তাক আহমেদ রবি, আফসার আলী, এনসান বাহার বুলবুল মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।

সাতক্ষীরা-৩ (দেবহাটা-আশাশুনি-কালিগঞ্জ আংশিক) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আ ফ ম রুহুল হক, বাংলাদেশের সাম্যবাদী দলের (এমএল) শেখ তরিকুল ইসলাম, মো. আব্দুল হামিদ (এনপিপি), মো. মঞ্জুর হোসান (জাকের পার্টি), তৃণমূল বিএনপির রুবেল হোসেন ও মো. আলিফ হোসেন (জাপা) মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।

সাতক্ষীরা-৪ (শ্যামনগর-কালিগঞ্জ আংশিক) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী এসএম আতাউল হক, মো. মাহবুবুর রহমান (জাপা), এইচএম গোলাম রেজা (বিএনএম), তৃণমূল বিএনপির আসলাম আল মেহেদী, বাংলাদেশ কংগ্রেসের শফিকুল ইসলাম, শেখ ইকরামুল (এনপিপি), স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মাসুদা খানম ও মিজানুর রহমান মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।  

এর আগে সাতক্ষীরার চারটি আসনে মোট ৪০ জন মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছিলেন।  

বরগুনায় দুই আসনে ২২ জনের মনোনয়নপত্র দাখিল
বরগুনার দুইটি আসনে
পাঁচজন স্বতন্ত্রসহ মোট ২২ জন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন প্রার্থীরা।

বরগুনা-১ (বরগুনা-আমতলী-তালতলী) আসনে মো. জাহাঙ্গীর কবির (জাকের পার্টি), মাহবুবুর রহমান (এনপিপি), মো. মাসুদ কামাল (বিএনএম), বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভু, গোলাম সরোয়ার টুকু (স্বতন্ত্র), মো. খলিলুর রহমান (স্বতন্ত্র), মো. খলিলুর রহমান (জাপা), তৃণমূল বিএনপির মো. ইউনুস সোহাগ, শাহ মো. আবুল কালাম বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশন (বিটিএফ), মো. নুরুল ইসলাম (স্বতন্ত্র), গোলাম সরোয়ার ফোরকান (স্বতন্ত্র)।

বরগুনা-২ (পাথরঘাটা-বামনা-বেতাগী) আসনে মো. মিজানুর রহমান (জাপা), মো. আবুবক্কর সিদ্দিক (বিএসপি), তৃণমূল বিএনপির মো. কামরুজ্জামান লিটন, মো. মিজানুর রহমান (বাংলাদেশ কংগ্রেস), ড. আব্দুর রহমান (বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন), মো. রফিকুল ইসলাম (স্বতন্ত্র), শাহ্ মো. আবুল কালাম (বিটিএফ), সুলতানা নাদিরা (বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ), মোহাম্মদ হানিফ শিকদার (জাকের পার্টি), মো. আব্দুর রাজ্জাক (বাংলাদেশ কংগ্রেস), মো. জাকির হোসেন (বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টি)।

বিভিন্ন দলের মনোনীত প্রার্থী ও স্বতন্ত্র প্রার্থীগণ এবং গতকালের বিভিন্ন সময়ে বরগুনার জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং অফিসার মোহা. রফিকুল ইসলামের কাছে মনোনয়নপত্র দাখিল করেন।

নড়াইলে নৌকার প্রার্থীর স্ত্রীসহ দুই আসনে ১৬ জনের মনোনয়নপত্র জমা
নড়াইলের দুটি আসনে আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনীত প্রার্থী বর্তমান সংসদ সদস্য বি এম কবিরুল হক মুক্তি ও তার স্ত্রী চন্দনা হক মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।

৩০ নভেম্বর বিকেল ৪টার দিকে জেলা ও উপজেলা রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে মোট ১৬ জন প্রার্থী মনোনয়ন জমা দিয়েছেন।

এদিন বেলা সাড়ে ১১টার দিকে মাশরাফির বাড়ির সামনে থেকে শত শত নেতাকর্মী-সমর্থক মাশরাফির বাবার নেতৃত্বে একটি বিশাল শোভাযাত্রার মতো রওনা হয়ে আসে। পরে দুপুর সাড়ে ১২টার জেলা রিটারনিং কর্মকর্তার কাছে মাশরাফির বাবা গোলাম মর্তুজা স্বপনের সঙ্গে মনোনয়নপত্র জমা দেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সুবাস বোস।

এ সময় সঙ্গে ছিলেন জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান সোহরাব হোসেন বিশ্বাস, জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সারদার আলমগীর, জেলা যুবলীগের আহ্বায়ক ফরহাদ হোসেন, লোহাগড়া উপজেলা চেয়ারম্যান শিকদার হান্নান রুনু, লোহাগড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আলাউদ্দিন মুন্সী, জেলা পরিষদের সদস্য খোকন সাহাসহ বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মীরা।

মনোনয়ন জমা দেওয়ার দিন ছিলেন না জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নিজামউদ্দিন খান নিলু। মাশরাফি দলীয় মনোনয়ন পাওয়ার পর তার সমর্থকেরা তার সঙ্গে বিরূপ আচরণ করেছেন -এমন অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন করেছেন তিনি। ২৯ নভেম্বর সংবাদ সম্মেলনের পর তাকে আর কোনো কর্মসূচিতে দেখা যায়নি।  

এছাড়া দুপুর ১টার দিকে কালিয়া উপজেলা রিটারনিং কর্মকর্তার কাছে আওয়ামী লীগের মনোনীত সংসদ সদস্য বি এম কবিরুল হক মুক্তির মনোনয়ন জমা দেন তার সমর্থকেরা। শেষ সময়ে তার স্ত্রী চন্দনা হক ও স্বতন্ত্র হিসেবে মনোনয়ন জমা দিয়েছেন সমর্থকদের।

এছাড়া নড়াইল-১ আসনে মনোনয়ন জমা দিয়েছেন জাপার মিল্টন মোল্লা, তৃণমূল বিএনপির শ্যামল চৌধুরী, সিকদার মো. শাহাদাত হোসেন (স্বতন্ত্র), ওয়ার্কার্স পার্টির মো. নজরুল ইসলাম, শামীম আরা পারভীন (জাতীয় পার্টি)

নড়াইল-০২ আসন থেকে মাশরাফি ছাড়াও মো. নূর ইসলাম (স্বতন্ত্র), সৈয়দ ফয়জুল আমির (স্বতন্ত্র), গণফ্রন্টের মো. লতিফুর রহমান, শেখ হাফিজুর রহমান ( বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি), ইসলামী ঐক্যজোট মো. মাহাবুবুর রহমান, মো. মনিরুল ইসলাম (এনপিপি), জাতীয় পার্টির খন্দকার ফায়েকুজ্জামান ও জাকের পার্টির মো.মিজানুর রহমান মিজান।

নির্ধারিত সময়ে মনোনয়ন জমা দিতে ব্যর্থ হয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির  (বিজিপি) কামরুজ্জামান ইজাজ। তিনি অভিযোগ করে বলেছেন, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে আসলেও তার মনোনয়ন জমা নেওয়া হয়নি।

তবে রিটার্নিং কর্মকর্তার অফিস সূত্রে জানা গেছে, নির্ধারিত সময়ের ৩০ মিনিট পর ওই প্রার্থী জমা দিতে আসায় আইন অনুযায়ী তার মনোনয়ন নেওয়া হয়নি।  

টাঙ্গাইলে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী ১১ জন
টাঙ্গাইলের আটটি আসনে
বর্তমান সংসদ সদস্য ও দুই উপজেলা চেয়ারম্যানসহ ১১ জন আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছেন। এসব প্রার্থী ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত নির্বাচন অফিসে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।

নির্বাচন কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, টাঙ্গাইল-২ (গোপালপুর-ভূঞাপুর) আসনে গোপালপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদ থেকে পদত্যাগ করে ইউনুস ইসলাম তালুকদার ঠান্ডু।  

টাঙ্গাইল-৩ (ঘাটাইল) আসনের বর্তমান আওয়ামী লীগ দলীয় সংসদ সদস্য আতাউর রহমান খানের ছেলে সাবেক সংসদ সদস্য আমানুর রহমান খান রানা।

টাঙ্গাইল-৫ (সদর) আসনে বর্তমান সংসদ সদস্য ছানোয়ার হোসেন, জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাবেক মেয়র জামিলুর রহমান মিরন ও বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মেহেনিগার হোসেন তন্ময়।  

টাঙ্গাইল-৬ (নাগরপুর-দেলদুয়ার) আসনে জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি তারেক শামস খান হিমু, নাগরপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. জাকিরুল ইসলাম উইলিয়াম, নাগরপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য কাজী এটিএম আনিসুর রহমান বুলবুল।  

টাঙ্গাইল-৭ (মির্জাপুর) আসনে মির্জাপুর উপজেলা পরিষদ থেকে পদত্যাগ করে মীর এনায়েত হোসেন মন্টু, উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য রাফিউর রহমান ইউসুফজাই সানি ও ভাতগ্রাম ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মো. মোশারফ হোসেন।

সিরাজগঞ্জে ৬ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিলেন ৪৩ জন
সিরাজগঞ্জ-১ (সদরের ৫ ইউনিয়ন ও কাজিপুর) আসনে
মোট সাতজন প্রার্থী মনোনয়নপত্র উত্তোলন করেন এবং তাদের সবাই জমা দিয়েছেন।

প্রার্থীরা হলেন- প্রকৌশলী তানভির শাকিল জয় এমপি (আওয়ামী লীগ), মো. রেজাউল করিম (জাকের পার্টি), গোলাম মোস্তফা তালুকদার (স্বতন্ত্র-আওয়ামী লীগ), মোহাম্মদ জহুরুল ইসলাম (জাতীয় পার্টি), সাইফুল ইসলাম (জাসদ) শফিকুল ইসলাম (এনপিপি) ও সবুজ আলী (বিএনএম)।

সিরাজগঞ্জ-২ (সদরের ৫ ইউনিয়ন ও কামারখন্দ) আসনে ছয়জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র উত্তোলন করে পাঁচজন দাখিল করেছেন।  

প্রার্থীরা হলেন- জান্নাত আরা তালুকদার হেনরী (আওয়ামী লীগ), আমিনুল ইসলাম ঝন্টু (জাতীয় পার্টি), মো. আব্দুর রুবেল সরকার (জাকের পার্টি), সাদকাত হোসেন খান (ওয়ার্কার্স পার্টি) ও সোহেল রানা (তৃণমূল বিএনপি)।  

এ আসনে মনোনয়নপত্র উত্তোলন করলেও জমা দেননি বর্তমান এমপি ডা. হাবিবে মিল্লাত মুন্না।

সিরাজগঞ্জ-৩ (রায়গঞ্জ ও তাড়াশ) আসনে ১১ জন প্রার্থী মনোনয়ন উত্তোলন করেন সবাই জমা দিয়েছেন।

প্রার্থীরা হলেন- নুরুল ইসলাম প্রামাণিক (মুক্তিজোট), ডা. আব্দুল আজিজ (আওয়ামী লীগ), আলমগীর হোসেন (জাকের পার্টি), মোজাফফর হোসেন (স্বতন্ত্র), নুরুল ইসলাম (স্বতন্ত্র), শরিফুল আলম খন্দকার (স্বতন্ত্র-আওয়ামী লীগ), সাখাওয়াত হোসেন (স্বতন্ত্র-আওয়ামী লীগ), আব্দুল হালিম খান দুলাল (স্বতন্ত্র-আওয়ামী লীগ), স্বপন কুমার রায় (স্বতন্ত্র-আওয়ামী লীগ), গোলাম মোস্তফা (বিএনএম) ও জাকির হোসেন (জাতীয় পার্টি)।

সিরাজগঞ্জ-৪ (উল্লাপাড়া) আসনে ছয়জন মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করলেও শেষ দিন পর্যন্ত চারজন জমা দিয়েছেন।  

এরা হলেন- শফিকুল ইসলাম শফি (আওয়ামী লীগ), আবদুল্লাহ আল হাসেম (জাতীয় পার্টি), হিলটন প্রামাণিক (জাতীয় পার্টি) ও মোস্তফা কামাল বকুল (জাসদ)। আসনটিতে পিপলস পার্টির মুকুল হোসেন ও বিকল্পধারার আইনুল হক মনোনয়ন জমা দেননি।

সিরাজগঞ্জ ৫ (বেলকুচি-চৌহালী) আসনে সাতজন প্রার্থী মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করে সবাই জমা দিয়েছেন। এরা হলেন- আব্দুল মোমিন মন্ডল (আওয়ামী লীগ), আব্দুল লতিফ বিশ্বাস (স্বতন্ত্র-আওয়ামী লীগ), নুরুল ইসলাম সাজেদুল (স্বতন্ত্র-আওয়ামী লীগ), আব্দুল্লাহ আল মামুন (স্বতন্ত্র-বিএনপি), ফজলুল হক (জাতীয় পার্টি), লীগের নাজমুল হক (কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ) ও আব্দুল হাকিম (বিএনএম)।

সিরাজগঞ্জ-৬ (শাহজাদপুর) আসনে ১১ জন মনোনয়নপত্র উত্তোলন করলেও জমা দিয়েছেন নয় প্রার্থী।

প্রার্থীরা হলেন- চয়ন ইসলাম (আওয়ামী লীগ), হালিমুল হক মীরু (স্বতন্ত্র-আওয়ামী লীগ), মোজাম্মেল হক (জাসদ), তারিকুল ইসলাম (তৃণমূল বিএনপি), রেজাউল করিম বিপ্লব (জাকের পার্টি), রেজাউর রশিদ খান (ওয়ার্কার্স পার্টি), মোকতার হোসেন (জাতীয় পার্টি), কাজী মো. আল-আমিন (বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি) ও মোহাম্মদ আলী (বিএনএম)। মনোনয়ন জমা দেননি স্বতন্ত্র প্রার্থী হুমায়ুন কবির ও সানোয়ার হোসেন।

জামালপুরে ৫ আসনে ৩৮ জন প্রার্থীর মনোনয়ন দাখিল

জামালপুরের পাঁচটি আসনের মধ্যে আওয়ামী লীগের পাঁচজন, জাতীয় পার্টির পাঁচজন, তৃণমূল বিএনপির তিনজন ও স্বতন্ত্র ১২ জনসহ অন্যান্য দল মিলিয়ে মোট ৩৮ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।  

৩০ নভেম্বর রাতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন জামালপুর জেলা প্রশাসক (ডিসি) শফিউর রহমান।  

এর আগে গত কয়েক দিন জামালপুর, মেলান্দহ, মাদারগঞ্জ, ইসলামপুর, দেওয়ানগঞ্জ, বকশিগঞ্জ ও সরিষাবাড়ীতে মনোনয়ন ফরম জমা দিয়েছেন সংসদ সদস্য প্রার্থীরা।  

জামালপুর-১ (দেওয়ানগঞ্জ-বকশিগঞ্জ) আসনে ছয়জন প্রার্থী মনোনয়ন ফরম দাখিল করেছেন। এর মধ্যে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী নুর মোহাম্মদ, জাতীয় পার্টির আবু সায়েম, তৃণমূল বিএনপির মোহাম্মদ গোলাম মোস্তফা, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের আব্দুল্লাহ আল-মামুন ও স্বতন্ত্র জিয়াউল হক, মো. মাহবুবুল হাসান জমা দেন।  

জামালপুর-২ (ইসলামপুর) আসনে সাতজন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। এর মধ্যে আওয়ামী লীগের থেকে ফরিদুল হক খান দুলাল, জাতীয় পার্টির মোস্তফা আল মাহমুদ, তৃণমূল বিএনপির হোসেন রেজা বাবুল, জাকের পার্টির আব্দুল হালিম মন্ডল ও স্বতন্ত্র থেকে শাজাহান আলী মন্ডল, শাহীনুজ্জাম শাহীন, জিয়াউল হক জিয়া জমা দেন।  

জামালপুর-৩ (মেলান্দহ-মাদারগঞ্জ) আসনে পাঁচজন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। এর মধ্যে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মির্জা আজম, জাতীয় পার্টির মীর সামসুল আলম লিপ্টন, জাতীয় পার্টি (জেপি) সৈয়দ নজরুল ইসলাম, জাকের পার্টি মো. জয়নাল আবেদীন ও স্বতন্ত্র প্রার্থী নুরুল ইসলাম মনোনয়ন ফরম দাখিল করেন।

জামারপুর-৪ (সরিষাবাড়ি) আসনে মোট নয়জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। এর মধ্যে আওয়ামী লীগের মাহবুবুর রহমান হেলাল, জাতীয় পার্টির আবুল কালাম আজাদ, জাকের পার্টির এস এম রবিউল ইসলাম, তৃণমূল বিএনপির মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম টুকন, জাসদ গোলাম মোহাম্মদ জিন্নাহ, বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট (বিএনএফ) তারিখ মাহদী ও স্বতন্ত্র থেকে এমপি ডা. মুরাদ হাসান, ছানোয়ার হোসেন বাদশা, অধ্যক্ষ আব্দুর রশিদ জমা দেন।  

জামালপুর-৫ (সদর) আসনে ১১ জন মনোনয়ন ফরম জমা দিয়েছেন।  

এরা হলেন- আওয়ামী লীগের আবুল কালাম আজাদ, জাতীয় পার্টির জাকির হোসেন খান, জাতীয় পার্টির অ্যাডভোকেট বাবর আলী খান, বাংলাদেশে কংগ্রেস থেকে দুইজন আবু সায়মে মোহাম্মদ সাদাত উল করিম ও আব্দুল করিম সরকার, জাকের পার্টির সৈয়দ মনিরুল হক নোবেল, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম। আর স্বতন্ত্র থেকে অ্যাডভোকেট সাবিরুজ্জামান, রেজাউল করিম রেজনু, মোহাম্মদ আলী ও জাকির হোসেন জমা দেন।

বাংলাদেশ সময়: ২২১২ ঘণ্টা, নভেম্বর ৩০, ২০২৩
এসআরএস

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।