ক্রিস্টাল প্যালেসের বিপক্ষে (২১ মে) মৌসুমের শেষ ম্যাচে জিতলেও আগের সবনিম্ন জয়ের পরিসংখ্যানে এক ধাপ পিছিয়ে থাকবে ইউনাইটেড। ২০১৩-১৪ মৌসুমে ডেভিড ময়েসের অধীনে ১৯ ম্যাচে জয় পেয়েছিল তারা এবং গত মৌসুমে তা স্পর্শ করে লুইস ফন গালের দল।
চলতি মৌসুমে ম্যানইউর কোচের দায়িত্ব কাঁধে নেন মরিনহো। তার কোচিংয়ে ইতোমধ্যেই শীর্ষ চার থেকে ছিটকে গেছে ইংলিশ জায়ান্টরা। চ্যাম্পিয়নস লিগের পরবর্তী আসরে জায়গা করে নিতে একমাত্র আশা এখন ইউরোপা লিগ।
ম্যাচ ড্রয়ের দিক থেকেও ভুলে থাকার মতো কীর্তিতে নাম লিখিয়েছে মরিনহোর ম্যানইউ। এ মৌসুমে ১৫ বার পয়েন্ট ভাগাভাগি করেছে তারা। যা প্রিমিয়ার লিগ ইতিহাসের ক্লাবের সবচেয়ে বেশি লিগ ম্যাচে ড্রয়ের রেকর্ড।
অপরদিকে এটি ম্যানইউর গোলশূন্য ড্রয়ের মৌসুমও বটে! সাউদাম্পটন ম্যাচটি ছিল ষষ্ঠতম। যা প্রিমিয়ার লিগ যুগে ২০০৪-০৫ মৌসুমের পর সর্বোচ্চ সংখ্যক। শেষ ম্যাচটিতে এর পুনরাবৃত্তি হলেই ১২ বছর আগের অর্জনটিকেও ছাড়িয়ে যাবে ইউনাইটেড!
এতোকিছুর পরও চ্যাম্পিয়নস লিগের পরবর্তী সিজনে কোয়ালিফাই করার সম্ভাবনা থাকছে। ২৪ মে’র ইউরোপা লিগ ফাইনালে অায়াক্সকে হারাতে পারলেই প্রিমিয়ার লিগের ব্যর্থ ভুলে থাকার উপলক্ষ পাবে মরিনহোর শিষ্যরা।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৪২ ঘণ্টা, ১৮ মে, ২০১৭
এমআরএম